ঢাকা ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
দেবিকা দত্ত
আজ যে জায়গা ভ্রমন করতে গিয়েছিলাম সেই দর্শনীয় বিষয়বস্তু আমার মন কেড়েছে। এই দর্শনীয় বিষয়বস্তু হলো হুগলির একমাত্র ইমামবাড়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য‌‌র হুগলি জেলায় অবস্থিত এটি এমন একটি দর্শনীয় স্থান যেখানে ধর্ম, বর্ণ ,জাতি নির্বিশেষে মানুষের সমাবেশ ঘটতে পারে,
১৮৪১ সালে মুহাম্মদ মহসীন এই ইমামবাড়া টি তৈরি করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে এর নির্মাণ কার্য শেষ হয়।
প্রায় কুড়ি বছর ধরে নির্মাণকার্য চলতে থাকে, নৈহাটি থেকে ঘাটপার হয়ে হুগলি এবং সেইখান থেকে টোটো করে আমরা পৌঁছে গেছিলাম হুগলি ইমামবাড়ার উদ্দেশ্যে প্রথমে দেখলাম বিরাট বড় একটা প্রবেশদ্বার তার ওপর দীর্ঘ একটি ঘড়ি টাওয়ার সাজানো, যখন আপনি প্রবেশদ্বার দিয়ে প্রবেশ করবেন মাত্র 10 টাকা মূল্যের টিকিটে আপনি গোটা ইমামবাড়াটি দেখতে পারবেন এবং প্রবেশ করতেই সুন্দর কারুকার্য সম্পন্ন ফোয়ারা দেখতে পাবেন। এছাড়াও মসজিদের দেওয়ালে খোদাই নকশা পাঠ্য এবং নামাজ পড়ার জন্য সুন্দর একটি কক্ষ রয়েছে, আমার যেটা সবথেকে বেশি সুন্দর লেগেছে সেটি হল পুরো ইমামবাড়ার নির্মাণ কার্য এবং কি বিষয়টি নির্মিত তার বিবরণী প্রবেশ করার সাথে সাথেই মানুষ দেখতে পারবে এবং এর সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবে। স্থাপত্যের সব থেকে আকর্ষণীয় বিষয় হল বিস্ময়কর ঘড়িটি যেটি ঢং ঢং করে শব্দ করে। এই বিষয়টি সত্যিই আমার মনে দাগ কেটেছে। এবং অপরূপ সুন্দর দৃশ্য মনমুগ্ধকর পরিবেশ। আপনাদের সাথে আমি আমার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলাম। এই শিক্ষামূলক স্থানে পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে আসুন এইটুকু বলতে পারি, মনটা খুশি হয়ে যাবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভ্রমণের অভিজ্ঞতা

আপডেট সময় ০৪:৫৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
দেবিকা দত্ত
আজ যে জায়গা ভ্রমন করতে গিয়েছিলাম সেই দর্শনীয় বিষয়বস্তু আমার মন কেড়েছে। এই দর্শনীয় বিষয়বস্তু হলো হুগলির একমাত্র ইমামবাড়া ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য‌‌র হুগলি জেলায় অবস্থিত এটি এমন একটি দর্শনীয় স্থান যেখানে ধর্ম, বর্ণ ,জাতি নির্বিশেষে মানুষের সমাবেশ ঘটতে পারে,
১৮৪১ সালে মুহাম্মদ মহসীন এই ইমামবাড়া টি তৈরি করেছিলেন এবং ১৮৬১ সালে এর নির্মাণ কার্য শেষ হয়।
প্রায় কুড়ি বছর ধরে নির্মাণকার্য চলতে থাকে, নৈহাটি থেকে ঘাটপার হয়ে হুগলি এবং সেইখান থেকে টোটো করে আমরা পৌঁছে গেছিলাম হুগলি ইমামবাড়ার উদ্দেশ্যে প্রথমে দেখলাম বিরাট বড় একটা প্রবেশদ্বার তার ওপর দীর্ঘ একটি ঘড়ি টাওয়ার সাজানো, যখন আপনি প্রবেশদ্বার দিয়ে প্রবেশ করবেন মাত্র 10 টাকা মূল্যের টিকিটে আপনি গোটা ইমামবাড়াটি দেখতে পারবেন এবং প্রবেশ করতেই সুন্দর কারুকার্য সম্পন্ন ফোয়ারা দেখতে পাবেন। এছাড়াও মসজিদের দেওয়ালে খোদাই নকশা পাঠ্য এবং নামাজ পড়ার জন্য সুন্দর একটি কক্ষ রয়েছে, আমার যেটা সবথেকে বেশি সুন্দর লেগেছে সেটি হল পুরো ইমামবাড়ার নির্মাণ কার্য এবং কি বিষয়টি নির্মিত তার বিবরণী প্রবেশ করার সাথে সাথেই মানুষ দেখতে পারবে এবং এর সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবে। স্থাপত্যের সব থেকে আকর্ষণীয় বিষয় হল বিস্ময়কর ঘড়িটি যেটি ঢং ঢং করে শব্দ করে। এই বিষয়টি সত্যিই আমার মনে দাগ কেটেছে। এবং অপরূপ সুন্দর দৃশ্য মনমুগ্ধকর পরিবেশ। আপনাদের সাথে আমি আমার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলাম। এই শিক্ষামূলক স্থানে পরিবার, বন্ধুবান্ধব নিয়ে ঘুরে আসুন এইটুকু বলতে পারি, মনটা খুশি হয়ে যাবে।