ঢাকা ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন Logo রাঙ্গামাটিতে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত Logo যৌথভাবে মানবজাতির আরো সুন্দর ভবিষ্যত সৃষ্টি করতে হবে : চিন পিংয়ের শীর্ষক প্রবন্ধ Logo ‘সি চিন পিংয়ের প্রিয় সাংস্কৃতিক উদ্ধৃতি উচ্চতর রাজনৈতিক প্রজ্ঞার দর্শন Logo চীন দর্শনীয় স্থান পর্যটকদের জন্য মানবিক রোবট চালু করেছে Logo চীনা প্রেসিডেন্টের রাশিয়া সফর Logo চীনের ভারত-পাকিস্তানকে সংযমী হওয়ার আহ্বান Logo যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা শুল্কারোপ আন্তর্জাতিক আর্থ-বাণিজ্য শৃঙ্খলা লঙ্ঘন করেছে Logo আজ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪ তম জন্ম জয়ন্তী Logo শেরপুরে বিট পুলিশিং মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মামলা স্থগিত: সাহসী বক্তব্যে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান

মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মামলা স্থগিত: সাহসী বক্তব্যে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান

ঢাকা: সাইবার ট্রাইব্যুনাল দেশের সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত মামলায় মো. মাসুম বিল্লাল ফারদিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে। এই মামলাটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর আওতায় আনা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে যে রায় প্রদান করা হয়েছিল, তাতে মাসুম বিল্লাল ফারদিনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ এই রায়ের বিরুদ্ধে একটি রুল জারি করেছে, যা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আদালত ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের রায় এবং ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের আদেশের কার্যক্রম এক বছরের জন্য স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। মাসুম বিল্লাল ফারদিন সংবাদ সম্মেলনে ডিবি হারুন সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “ডিবি হারুন ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তার কর্মকাণ্ডে স্পষ্ট প্রতিফলিত হয়েছে যে, তিনি আইনকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছেন।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “হারুনের মতো কিছু লোক নিজেদের স্বার্থে অন্যদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে। যারা আমাকে ছোট করতে চেয়েছে, তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। কিন্তু এখন তারা কোথায়? তাদের অবস্থান ভালো নয়।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মতে, “হারুনের কর্মকাণ্ড সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য হিসেবে তার উচিত ছিল ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা, কিন্তু তিনি তা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের এই সাহসী বক্তব্যে তার দৃঢ়তা ও সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর মানসিকতা প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, প্রতিটি মানুষের অধিকার ও সম্মান রক্ষা করা জরুরি, এবং সেই জন্য তিনি পিছপা হননি। তার এই দৃঢ় মনোভাব এবং সাহসিকতা তাকে সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিভাবক হিসেবে তুলে ধরেছে, যার কারণে তার প্রতি সমর্থন ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন

SBN

SBN

মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মামলা স্থগিত: সাহসী বক্তব্যে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর আহ্বান

আপডেট সময় ০৯:৫৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

ঢাকা: সাইবার ট্রাইব্যুনাল দেশের সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত মামলায় মো. মাসুম বিল্লাল ফারদিনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে। এই মামলাটি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ এর আওতায় আনা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে যে রায় প্রদান করা হয়েছিল, তাতে মাসুম বিল্লাল ফারদিনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ এই রায়ের বিরুদ্ধে একটি রুল জারি করেছে, যা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। আদালত ১৪ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের রায় এবং ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখের আদেশের কার্যক্রম এক বছরের জন্য স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। মাসুম বিল্লাল ফারদিন সংবাদ সম্মেলনে ডিবি হারুন সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, “ডিবি হারুন ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন এবং আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছেন। তার কর্মকাণ্ডে স্পষ্ট প্রতিফলিত হয়েছে যে, তিনি আইনকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছেন।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, “হারুনের মতো কিছু লোক নিজেদের স্বার্থে অন্যদের ক্ষতি করার চেষ্টা করে। যারা আমাকে ছোট করতে চেয়েছে, তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। কিন্তু এখন তারা কোথায়? তাদের অবস্থান ভালো নয়।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের মতে, “হারুনের কর্মকাণ্ড সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য হিসেবে তার উচিত ছিল ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা, কিন্তু তিনি তা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।” মাসুম বিল্লাল ফারদিনের এই সাহসী বক্তব্যে তার দৃঢ়তা ও সত্যের পক্ষে দাঁড়ানোর মানসিকতা প্রতিফলিত হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, প্রতিটি মানুষের অধিকার ও সম্মান রক্ষা করা জরুরি, এবং সেই জন্য তিনি পিছপা হননি। তার এই দৃঢ় মনোভাব এবং সাহসিকতা তাকে সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিভাবক হিসেবে তুলে ধরেছে, যার কারণে তার প্রতি সমর্থন ও ভালোবাসা বৃদ্ধি পাচ্ছে।