ঢাকা ০৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ২৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলী গণহত্যার প্রতিবাদে সরাইলে বিক্ষোভ মিছিল Logo রূপসায় মাদক সহ ১১ জুয়াড়ী আটক : ভ্রাম্যমান আদালতের সাজা Logo বরুড়ায় ইজরায়েলী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনের পক্ষে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ Logo ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুরাদনগর Logo শেরপুরে বিএনপি নেতা বাদল হত্যার খুনিদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবি Logo ৮ থেকে ১৪ এপ্রিল জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ পালন করবে সরকার Logo কটিয়াদী উপজেলা প্রেসক্লাবের ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়ে অনুষ্ঠিত Logo মানচিত্র বদলাচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন, বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে Logo মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে পাচার হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য Logo ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে আইএসইউ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে পাচার হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য

মরজান আহমদ, কক্সবাজার

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সাথে জান্তা সরকারের মধ্য সংঘর্ষের কারণে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে জ্বালানী তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে উখিয়া, টেকনাফ, নাফ নদী এদিকে বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে সেদেশে প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে জ্বালানি তেলও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য।

স্থানীয়রা জানায়, বর্তমান ইউনুস সরকারকারের ভর্তুকিকৃত পুঁজিবাজার ধ্বংস করতে,চোরাচালান কারবারিরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে কোটি কোটি টাকার জ্বালানি তেল (অকটেন) ডিজেল, কেরোসিন, খোলাতেল, পান, মরিচ, পেঁয়াজ, ভুট্রা,সরিষার তেল, আলো, রসুন, বিস্কুট, তরমুজ, এইসব নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য দ্রব্য ও সার পাচার করছে প্রতিরাতে।এই পাচারকাণ্ডে জড়িত রয়েছে চিহ্নিত মাদক কারবারি ও চোরাচালানকারীরা। তাছাড়া এসব পন্যের বদৌলতে মায়ানমার থেকে দেশে আসছে ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস, ইয়াবা ও বিভিন্ন মাদক দ্রব্য।
গোপন সূত্রে জানা যায়, সীমান্ত সীমান্তরক্ষী বাহিনী সদস্য বিজিবি ঘন্টা ভিত্তিক চুক্তিতে এই মাল পাচার হয়।

সরেজমিনে জানা যায়, উখিয়ার পালংখালীর আঞ্জুমান পাড়া, বালুখালী, বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ি, বড়ই তলীর ঘাট, মেরিন ড্রাইভ লম্বরীর ঘাট, তুলাতুলীর ঘাট, মহেশখালীয়া পাড়ার ঘাট, হাবির ছড়া ঘাট, রাজার ছাড়া ঘাট, সাবরাং ইউনিয়নের বাহার ছড়া ঘাট, খুরেরমুখের ঘাট, কুরাবুইজ্জ্যা পাড়ার ঘাট, শাহপরীর দ্বীপ মাঝেরপাড়ার ঘাট, হোয়াইকং উনছিপ্রাং, সাবরাং নয়াপাড়া কচুবুনিয়া ঘাট, নয়াপাড়া জিরো পয়েন্ট, উলুবনিয়া রাস্তার মাতা ও সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে এসব ঘাট থেকে পাচার হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী। পাচারে সাথে জড়িত রয়েছে স্থানীয় মাদক সিন্ডিকেট। পাচারের সুবিধার্থে প্রস্তুতকৃত পন্য গুলো পাচারের পূর্ব মুহুর্তে পর্যন্ত পাহারা দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে কয়েকজন পাহারাদার। প্রশাসনের প্রবেশ বা মানুষের চলাচলের পথে আনাগোনা আছে কিনা নিশ্চিত করে থাকে।সুযোগ বুঝে মজুদ রাখা মালামাল গুলো নৌকার ঘাট থেকে মাছ ধরতে যাওয়া ফিশিং বোটে তুলে দেয়।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নৌকার মাঝির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ভাড়া হিসেবে যায়।এক চালান নিয়ে যেতে পাড়লে ৩০-৩৫ হাজার টাকা পাই।কারা করতেছে এসব নাম আমি বলতে পারবোনা। যারা মাদকের সাথে জড়িত তারা একাজ করে বলে তিনি জানান।

মায়ানমার থেকে এদিকে বাজার ঘুরে দেখা যায়,এসব দোকানদাররা স্থানীয় ক্রেতাদের গুরুত্ব দিয়ে মাল বিক্রি করছেন না,স্থানীয়রা জানান তারা বেশি টাকা দিয়ে মায়ানমারে পাচার সিন্ডিকেটকে বেশি দামি বিক্রি করছেন,যার কারণে তারা আমাদেরকে নিয়জ্য মূল্য করেন না। স্বাভাবিক ভাবে এই খাদ্য পণ্য গুলো বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীর দোকানের আরদে মজুদ রাখে।গোয়েন্দা তথ্যের মধ্যে পালংখালীর শফিক, বশির, টেকনাফের গফুর সওদাগর প্রধান বলে জানাগেছে। সন্ধ্যা পরপরই টমটম ও ডাম্পার গাড়ি দিয়ে সিমান্তের বিভিন্ন স্থানে পৌছিয়ে দেওয়া হয় পাচারকারীদের নিরাপদ স্থানে। সেখান থেকে ভাড়া করা ফিশিং বোট করে নিয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে। পরে মায়ানমারের বিভিন্ন শহরে নিয়ে যাওয়া হয়।

টমটম ভর্তি পাচারের এক গাড়ি থামিয়ে যানতে চাইলে এই মালগুলো কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন তারা বলেন,কথা বলার সময় নাই বিজিবি সময় দিয়েছে আধা ঘন্টা, বলে টনা দিয়ে চলে যান।

মায়ানমারে যুদ্ধ হাওয়ায় সেই কানে খাদ্যসঙ্কট দেখা দেওয়ায়। গত মাস থেকে প্রচুর পরিমাণ ব্যবসায়ীরা আড়তে মধ্যে মজুদ রাখতেছে।আর পাচার হচ্ছে ওই মালামাল গুলো।

গতকাল রাত ১২ টায় দেখা মিলে, কয়েকটি পেট্রোল পাম্প ও বিভিন্ন খোলা বাজারের দোকান থেকে নেওয়া হচ্ছে,জ্বালানী তেল,অকটেন ডিজেল,কেরোসিন সংগ্রহ করে কিছু লোকজন। এসব এসব মালামাল কোথায় নিয়ে যাওয়া হয় জানতে চাইলে কথা বলতে রাজি হয়নি কেউ।

তবে নাম প্রকাশে এক ব্যাক্তি বলেন,গুটি কয়েক পেট্রোল পাম্প ও দোকানির সহযোগিতায় চোরাকারবারিরা তদের কাছ জ্বালানি তৈলসহ মালামাল কিনে সুবিধা মতো মিয়ানমারে পাচার করছে। এসব ঘটনা কতৃপক্ষ জেনেও নিশ্চুপ হয়ে আছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, পাচার ঠেকানোর জন্য আমাদের পুলিশ, বিজিবি, অবস্থানে রয়েছে।তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে, রাতে যেন টহলে থাকে।আর যদি কোন প্রশাসন এসব কাজে সহযোগিতা করে থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এমন টা জানিয়েছেন তিনি।

কোস্টগার্ড স্টেশন কমান্ডার মাজিদ বলেন, সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে কেউ যেন মায়ানমারে চোরার পথে অবৈভাবে পণ্য পাচার করতে না পারে বিশেষ করে নাফ নদীও সেন্টমার্টিন সীমান্তে কোস্টগার্ড সতর্ক অবস্থানে টহল জোরদার রয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলী গণহত্যার প্রতিবাদে সরাইলে বিক্ষোভ মিছিল

SBN

SBN

মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে পাচার হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য

আপডেট সময় ০৪:৪০:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫

মরজান আহমদ, কক্সবাজার

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সাথে জান্তা সরকারের মধ্য সংঘর্ষের কারণে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে জ্বালানী তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে উখিয়া, টেকনাফ, নাফ নদী এদিকে বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে সেদেশে প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে জ্বালানি তেলও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য।

স্থানীয়রা জানায়, বর্তমান ইউনুস সরকারকারের ভর্তুকিকৃত পুঁজিবাজার ধ্বংস করতে,চোরাচালান কারবারিরা সঙ্গবদ্ধ হয়ে কোটি কোটি টাকার জ্বালানি তেল (অকটেন) ডিজেল, কেরোসিন, খোলাতেল, পান, মরিচ, পেঁয়াজ, ভুট্রা,সরিষার তেল, আলো, রসুন, বিস্কুট, তরমুজ, এইসব নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য দ্রব্য ও সার পাচার করছে প্রতিরাতে।এই পাচারকাণ্ডে জড়িত রয়েছে চিহ্নিত মাদক কারবারি ও চোরাচালানকারীরা। তাছাড়া এসব পন্যের বদৌলতে মায়ানমার থেকে দেশে আসছে ভয়ংকর মাদক ক্রিস্টাল মেথ বা আইস, ইয়াবা ও বিভিন্ন মাদক দ্রব্য।
গোপন সূত্রে জানা যায়, সীমান্ত সীমান্তরক্ষী বাহিনী সদস্য বিজিবি ঘন্টা ভিত্তিক চুক্তিতে এই মাল পাচার হয়।

সরেজমিনে জানা যায়, উখিয়ার পালংখালীর আঞ্জুমান পাড়া, বালুখালী, বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ি, বড়ই তলীর ঘাট, মেরিন ড্রাইভ লম্বরীর ঘাট, তুলাতুলীর ঘাট, মহেশখালীয়া পাড়ার ঘাট, হাবির ছড়া ঘাট, রাজার ছাড়া ঘাট, সাবরাং ইউনিয়নের বাহার ছড়া ঘাট, খুরেরমুখের ঘাট, কুরাবুইজ্জ্যা পাড়ার ঘাট, শাহপরীর দ্বীপ মাঝেরপাড়ার ঘাট, হোয়াইকং উনছিপ্রাং, সাবরাং নয়াপাড়া কচুবুনিয়া ঘাট, নয়াপাড়া জিরো পয়েন্ট, উলুবনিয়া রাস্তার মাতা ও সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে এসব ঘাট থেকে পাচার হচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী। পাচারে সাথে জড়িত রয়েছে স্থানীয় মাদক সিন্ডিকেট। পাচারের সুবিধার্থে প্রস্তুতকৃত পন্য গুলো পাচারের পূর্ব মুহুর্তে পর্যন্ত পাহারা দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে থাকে কয়েকজন পাহারাদার। প্রশাসনের প্রবেশ বা মানুষের চলাচলের পথে আনাগোনা আছে কিনা নিশ্চিত করে থাকে।সুযোগ বুঝে মজুদ রাখা মালামাল গুলো নৌকার ঘাট থেকে মাছ ধরতে যাওয়া ফিশিং বোটে তুলে দেয়।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নৌকার মাঝির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা ভাড়া হিসেবে যায়।এক চালান নিয়ে যেতে পাড়লে ৩০-৩৫ হাজার টাকা পাই।কারা করতেছে এসব নাম আমি বলতে পারবোনা। যারা মাদকের সাথে জড়িত তারা একাজ করে বলে তিনি জানান।

মায়ানমার থেকে এদিকে বাজার ঘুরে দেখা যায়,এসব দোকানদাররা স্থানীয় ক্রেতাদের গুরুত্ব দিয়ে মাল বিক্রি করছেন না,স্থানীয়রা জানান তারা বেশি টাকা দিয়ে মায়ানমারে পাচার সিন্ডিকেটকে বেশি দামি বিক্রি করছেন,যার কারণে তারা আমাদেরকে নিয়জ্য মূল্য করেন না। স্বাভাবিক ভাবে এই খাদ্য পণ্য গুলো বাজারে অসাধু ব্যবসায়ীর দোকানের আরদে মজুদ রাখে।গোয়েন্দা তথ্যের মধ্যে পালংখালীর শফিক, বশির, টেকনাফের গফুর সওদাগর প্রধান বলে জানাগেছে। সন্ধ্যা পরপরই টমটম ও ডাম্পার গাড়ি দিয়ে সিমান্তের বিভিন্ন স্থানে পৌছিয়ে দেওয়া হয় পাচারকারীদের নিরাপদ স্থানে। সেখান থেকে ভাড়া করা ফিশিং বোট করে নিয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে। পরে মায়ানমারের বিভিন্ন শহরে নিয়ে যাওয়া হয়।

টমটম ভর্তি পাচারের এক গাড়ি থামিয়ে যানতে চাইলে এই মালগুলো কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন তারা বলেন,কথা বলার সময় নাই বিজিবি সময় দিয়েছে আধা ঘন্টা, বলে টনা দিয়ে চলে যান।

মায়ানমারে যুদ্ধ হাওয়ায় সেই কানে খাদ্যসঙ্কট দেখা দেওয়ায়। গত মাস থেকে প্রচুর পরিমাণ ব্যবসায়ীরা আড়তে মধ্যে মজুদ রাখতেছে।আর পাচার হচ্ছে ওই মালামাল গুলো।

গতকাল রাত ১২ টায় দেখা মিলে, কয়েকটি পেট্রোল পাম্প ও বিভিন্ন খোলা বাজারের দোকান থেকে নেওয়া হচ্ছে,জ্বালানী তেল,অকটেন ডিজেল,কেরোসিন সংগ্রহ করে কিছু লোকজন। এসব এসব মালামাল কোথায় নিয়ে যাওয়া হয় জানতে চাইলে কথা বলতে রাজি হয়নি কেউ।

তবে নাম প্রকাশে এক ব্যাক্তি বলেন,গুটি কয়েক পেট্রোল পাম্প ও দোকানির সহযোগিতায় চোরাকারবারিরা তদের কাছ জ্বালানি তৈলসহ মালামাল কিনে সুবিধা মতো মিয়ানমারে পাচার করছে। এসব ঘটনা কতৃপক্ষ জেনেও নিশ্চুপ হয়ে আছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, পাচার ঠেকানোর জন্য আমাদের পুলিশ, বিজিবি, অবস্থানে রয়েছে।তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে, রাতে যেন টহলে থাকে।আর যদি কোন প্রশাসন এসব কাজে সহযোগিতা করে থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এমন টা জানিয়েছেন তিনি।

কোস্টগার্ড স্টেশন কমান্ডার মাজিদ বলেন, সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে কেউ যেন মায়ানমারে চোরার পথে অবৈভাবে পণ্য পাচার করতে না পারে বিশেষ করে নাফ নদীও সেন্টমার্টিন সীমান্তে কোস্টগার্ড সতর্ক অবস্থানে টহল জোরদার রয়েছে।