ঢাকা ০২:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রূপসায় সাংবাদিককে পিটিয়ে জখম

নাহিদ জামান, খুলনা

রূপসা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার রূপসা প্রতিনিধি ইউশা মোল্লা সংবাদ সংগ্রহ করতে যাওয়ায় কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে ১২ অক্টোবর সকালে তার মটরসাইকেলের গতিরোধ করে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে দুর্বৃত্তরা।

জানা যায় রূপসা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামে সুইচ গেটের পাশে ওয়াপদার জায়গায় লোকমান নামে একজন দোকানঘর তুলতে যাওয়ায় বিবাদ সৃষ্টি হয়। ১১ অক্টোবর শনিবার সরজমিন তদন্তে বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা বাবর আলী আসলে লোকমান ইউশা মোল্লা কে ফোন দেয়। তখন ইউশা মোল্লা সেখানে গিয়ে সংবাদ সংগ্রহের জন্য মূল তথ্য বের করতে অফিসারের সাথে কথা বলে এতে প্রতিপক্ষ শহিদুল ও ইমদাদুলের ক্ষোবের সৃষ্টি হয়।

১২ অক্টোবর রবিবার ইউশা মোল্লা সহ তার ভাইপো একটি জমি বাইনা করার উদ্দেশ্যে ২ লাখ টাকা ও জমির কাগজপত্র নিয়ে মটরসাইকেল করে বাড়ী থেকে বের হলে শহিদুল ও ইমদাদুল তাদের ক্ষোব কে পুজি করে পুর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী মটরসাইকেলের গতিরোধ করে হত্যার উদ্দেশ্যে রড দিয়ে মাথায়, হাতে, পায়ে বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়। পরবর্তিতে তার পরিবার তাকে উদ্ধার করে রূপসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এব্যাপারে ইউশা মোল্লার সাথে কথা হলে তিনি জানান তাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই এ কাজ করেছে দুর্বৃত্তরা।

তারা শুধু মেরেই ক্ষান্ত হয়নি সাথে থাকা ২ লক্ষ টাকা এবং কাগজপত্র ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ সময় শহিদুল ও ইমদাদুল যখন আমাকে মারছিল তখন পিয়ার বেগম রড এগিয়ে দিচ্ছিল। এরা সন্ত্রাসী ও খুবই হিংস্র প্রকৃতির। তাদের সার্থের কারনে দুই বছর আগে তাদের আপন বড় ভাই কে তারা হত্যা করেছিল।

এ ব্যাপারে ইউশা মোল্লার পরিবার রূপসা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপসায় সাংবাদিককে পিটিয়ে জখম

আপডেট সময় ০৮:৩৩:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫

নাহিদ জামান, খুলনা

রূপসা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার রূপসা প্রতিনিধি ইউশা মোল্লা সংবাদ সংগ্রহ করতে যাওয়ায় কারনে ক্ষিপ্ত হয়ে ১২ অক্টোবর সকালে তার মটরসাইকেলের গতিরোধ করে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর জখম করেছে দুর্বৃত্তরা।

জানা যায় রূপসা উপজেলার চাঁদপুর গ্রামে সুইচ গেটের পাশে ওয়াপদার জায়গায় লোকমান নামে একজন দোকানঘর তুলতে যাওয়ায় বিবাদ সৃষ্টি হয়। ১১ অক্টোবর শনিবার সরজমিন তদন্তে বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা বাবর আলী আসলে লোকমান ইউশা মোল্লা কে ফোন দেয়। তখন ইউশা মোল্লা সেখানে গিয়ে সংবাদ সংগ্রহের জন্য মূল তথ্য বের করতে অফিসারের সাথে কথা বলে এতে প্রতিপক্ষ শহিদুল ও ইমদাদুলের ক্ষোবের সৃষ্টি হয়।

১২ অক্টোবর রবিবার ইউশা মোল্লা সহ তার ভাইপো একটি জমি বাইনা করার উদ্দেশ্যে ২ লাখ টাকা ও জমির কাগজপত্র নিয়ে মটরসাইকেল করে বাড়ী থেকে বের হলে শহিদুল ও ইমদাদুল তাদের ক্ষোব কে পুজি করে পুর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী মটরসাইকেলের গতিরোধ করে হত্যার উদ্দেশ্যে রড দিয়ে মাথায়, হাতে, পায়ে বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়। পরবর্তিতে তার পরিবার তাকে উদ্ধার করে রূপসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এব্যাপারে ইউশা মোল্লার সাথে কথা হলে তিনি জানান তাকে হত্যার উদ্দেশ্যেই এ কাজ করেছে দুর্বৃত্তরা।

তারা শুধু মেরেই ক্ষান্ত হয়নি সাথে থাকা ২ লক্ষ টাকা এবং কাগজপত্র ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ সময় শহিদুল ও ইমদাদুল যখন আমাকে মারছিল তখন পিয়ার বেগম রড এগিয়ে দিচ্ছিল। এরা সন্ত্রাসী ও খুবই হিংস্র প্রকৃতির। তাদের সার্থের কারনে দুই বছর আগে তাদের আপন বড় ভাই কে তারা হত্যা করেছিল।

এ ব্যাপারে ইউশা মোল্লার পরিবার রূপসা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।