ঢাকা ০৩:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কুমিল্লায় বিজয় দিবসে রেলী আলোচনা করেছেন এশিয়া ছিন্নমূল মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন Logo বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসে ঢাকার জাতীয় স্মৃতিসৌধে সর্বস্তরের শ্রদ্ধা Logo আদালতের রায় পক্ষে থাকার পরও ৩.৮৪ একর জমিতে চাষ করতে পারছেন না কৃষক ইসমাইল Logo কুমিল্লা টাউন হল মাঠে বিজয় মেলা নাকি বাণিজ্য মেলা Logo আজ ১৬ ডিসেম্বর: মহাবিজয়ের আলোয় উদ্ভাসিত একাত্তরের রণক্ষেত্রের চূড়ান্ত ইতিহাস Logo নলছিটিতে ৪০টি টিউবওয়েল বিতরণ Logo অবৈধ ড্রেজারে ধ্বংসের মুখে বারেশ্বর বিলের তিন ফসলি জমি Logo কালীগঞ্জে ভাটা উচ্ছেদে এসে শ্রমিকদের বাধায় ফিরে গেলেন পরিবেশ অধিপ্তর Logo সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে ৫১ শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তির্ন Logo ১৬ই ডিসেম্বর: মুক্তির লড়াই, গণঅভ্যুত্থান ও নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা

‘রেড সিল্ক’: চীন-রাশিয়ার যৌথ প্রযোজনায় নতুন চলচ্চিত্র আসছে ৬ সেপ্টেম্বর

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ১২:২৮:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

চীনের জাতীয় চলচ্চিত্র প্রশাসন ও রাশিয়ার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে, গত (সোমবার) চীনের চলচ্চিত্র সংরক্ষণাগারে, ‘রুশ চলচ্চিত্র উৎসব, ২০২৫’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্বোধন করা হয়।

সিপিসি-র কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার বিভাগের উপমন্ত্রী ও চায়না মিডিয়া গ্রুপ (সিএমজি)-র মহাপরিচালক শেন হাই সিয়োং এবং রুশ ফেডারেশনের সংস্কৃতিমন্ত্রী ওলগা লুবিমোভা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সিপিসি-র কেন্দ্রীয় কমিটির চলচ্চিত্র ব্যুরোর উপ-পরিচালক মাও ইউসহ চীন ও রাশিয়ার চলচ্চিত্র অঙ্গনের ৬০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা একসাথে ‘তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নয়’ শিরোনামের উদ্বোধনী চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে শেন হাই সিয়োং বলেন, প্রতিবছর একে অপরের দেশে চলচ্চিত্র উত্সব আয়োজন একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রম। ৬ সেপ্টেম্বর চীনে মুক্তি পেতে যাওয়া, চীন-রাশিয়া যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত চলচ্চিত্র ‘রেড সিল্ক’, উভয় দেশের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যে আন্তরিক সহযোগিতার সর্বশেষ অর্জন।
তিনি আরও বলেন, উভয় দেশের নেতাদের কৌশলগত নির্দেশনায়, চীন-রাশিয়া চলচ্চিত্র সহযোগিতা আরও গভীর ও সারগর্ভ হবে, যা দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অর্থকে সমৃদ্ধ করতে এবং নতুন যুগে দুই দেশের মধ্যে সমন্বয়ের ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে নতুন ও ইতিবাচক অবদান রাখবে।

নিজের ভাষণে ওলগা লুবিমোভা বলেন, চলচ্চিত্র উত্সব সাংস্কৃতিক কূটনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা শৈল্পিক ভাষার মাধ্যমে নিজ নিজ দেশের গল্প বলতে ও জনগণের মধ্যে আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এই কাজ কেবল ইতিহাসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নয়, বরং রুশ ও চীনা জনগণের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী একটি আধ্যাত্মিক বন্ধনও।

সূত্র: রুবি-আলিম-সুবর্ণা,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

কুমিল্লায় বিজয় দিবসে রেলী আলোচনা করেছেন এশিয়া ছিন্নমূল মানবাধিকার বাস্তবায়ন ফাউন্ডেশন

SBN

SBN

‘রেড সিল্ক’: চীন-রাশিয়ার যৌথ প্রযোজনায় নতুন চলচ্চিত্র আসছে ৬ সেপ্টেম্বর

আপডেট সময় ১২:২৮:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

চীনের জাতীয় চলচ্চিত্র প্রশাসন ও রাশিয়ার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে, গত (সোমবার) চীনের চলচ্চিত্র সংরক্ষণাগারে, ‘রুশ চলচ্চিত্র উৎসব, ২০২৫’ জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্বোধন করা হয়।

সিপিসি-র কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার বিভাগের উপমন্ত্রী ও চায়না মিডিয়া গ্রুপ (সিএমজি)-র মহাপরিচালক শেন হাই সিয়োং এবং রুশ ফেডারেশনের সংস্কৃতিমন্ত্রী ওলগা লুবিমোভা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সিপিসি-র কেন্দ্রীয় কমিটির চলচ্চিত্র ব্যুরোর উপ-পরিচালক মাও ইউসহ চীন ও রাশিয়ার চলচ্চিত্র অঙ্গনের ৬০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা একসাথে ‘তালিকায় অন্তর্ভুক্ত নয়’ শিরোনামের উদ্বোধনী চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে শেন হাই সিয়োং বলেন, প্রতিবছর একে অপরের দেশে চলচ্চিত্র উত্সব আয়োজন একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রম। ৬ সেপ্টেম্বর চীনে মুক্তি পেতে যাওয়া, চীন-রাশিয়া যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত চলচ্চিত্র ‘রেড সিল্ক’, উভয় দেশের চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যে আন্তরিক সহযোগিতার সর্বশেষ অর্জন।
তিনি আরও বলেন, উভয় দেশের নেতাদের কৌশলগত নির্দেশনায়, চীন-রাশিয়া চলচ্চিত্র সহযোগিতা আরও গভীর ও সারগর্ভ হবে, যা দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অর্থকে সমৃদ্ধ করতে এবং নতুন যুগে দুই দেশের মধ্যে সমন্বয়ের ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে নতুন ও ইতিবাচক অবদান রাখবে।

নিজের ভাষণে ওলগা লুবিমোভা বলেন, চলচ্চিত্র উত্সব সাংস্কৃতিক কূটনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা শৈল্পিক ভাষার মাধ্যমে নিজ নিজ দেশের গল্প বলতে ও জনগণের মধ্যে আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এই কাজ কেবল ইতিহাসের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নয়, বরং রুশ ও চীনা জনগণের মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী একটি আধ্যাত্মিক বন্ধনও।

সূত্র: রুবি-আলিম-সুবর্ণা,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।