ঢাকা ০৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

লাকসামে নরপাটি ও ফতেপুর খালের উপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

মাসুদ পারভেজ (রনি), লাকসাম (কুমিল্লা)

লাকসামে খাল পুনরুদ্ধারে উপজেলা প্রশাসনের ধারাবাহিক অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে নরপাটি ও পৌরসভার ফতেপুর খালের উপর গড়ে ওঠা শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।

উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার হামিদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিলন চাকমা। অভিযানে লাকসাম থানা পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে খালের জমি দখল করে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল দোকানপাট ও বসতঘর নির্মাণ করে রেখেছিল। এতে খালের প্রাকৃতিক প্রবাহ ব্যাহত হওয়ায় এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
উপজেলা প্রশাসন জানায়, নরপাটি ও ফতেপুর ছাড়াও পূর্বে বিজরা বাজার, পরানপুর বাজার, মুদাফফরগঞ্জ বাজার, কার্জন খাল, জবাইখানা রাস্তা, বেতিহাটি ও গোবিন্দপুর খালের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। খাল ও নদী দখলমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার হামিদ বলেন, সরকারি খাস জমি ও খালের জায়গা দখল করে কেউ স্থাপনা গড়ে তুলতে পারবে না। জলাবদ্ধতা নিরসন ও জনস্বার্থে খাল পুনরুদ্ধারে প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গাইবান্ধার সাঘাটায় গ্রামীণ পুষ্টি মেলা অনুষ্ঠিত

SBN

SBN

লাকসামে নরপাটি ও ফতেপুর খালের উপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

আপডেট সময় ১০:২১:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মাসুদ পারভেজ (রনি), লাকসাম (কুমিল্লা)

লাকসামে খাল পুনরুদ্ধারে উপজেলা প্রশাসনের ধারাবাহিক অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে নরপাটি ও পৌরসভার ফতেপুর খালের উপর গড়ে ওঠা শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।

উচ্ছেদ অভিযানের নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার হামিদ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিলন চাকমা। অভিযানে লাকসাম থানা পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে খালের জমি দখল করে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল দোকানপাট ও বসতঘর নির্মাণ করে রেখেছিল। এতে খালের প্রাকৃতিক প্রবাহ ব্যাহত হওয়ায় এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়।
উপজেলা প্রশাসন জানায়, নরপাটি ও ফতেপুর ছাড়াও পূর্বে বিজরা বাজার, পরানপুর বাজার, মুদাফফরগঞ্জ বাজার, কার্জন খাল, জবাইখানা রাস্তা, বেতিহাটি ও গোবিন্দপুর খালের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। খাল ও নদী দখলমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার হামিদ বলেন, সরকারি খাস জমি ও খালের জায়গা দখল করে কেউ স্থাপনা গড়ে তুলতে পারবে না। জলাবদ্ধতা নিরসন ও জনস্বার্থে খাল পুনরুদ্ধারে প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।