ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo হাদির উপর গুলির ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন থেকে ফেরার পথে ২ জনকে কুপিয়ে জখম Logo ওসমান হাদির সুস্থতা কামনায় মুরাদনগরে দোয়া মাহফিল Logo রাণীনগরে ৬০০ শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo কালীগঞ্জে অপহরণের ১৬ ঘন্টা পর এক যুবককে উদ্ধার, তিন অপহরণকারী গ্রেফতার Logo শরীফ ওসমান হাদীর ওপর হামলার পর সীমান্তে বিজিবির কড়া নিরাপত্তা Logo দীগলটারীতে ভাঙা সেতুর কারণে দুই পাড়ের পাঁচ শতাধিক মানুষের চরম দুর্ভোগ Logo নীলফামারীতে ট্রেনের ধাক্কায় দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু  Logo লাকসাম গোবিন্দপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক ও মহিলা সমাবেশ Logo শাহরাস্তি পৌর বিএনপির আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবি Logo বুড়িচংয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির ছিন্ন বিছিন্ন দেহ উদ্ধার

সকলের শক্তিশালী অংশীদারিত্বের মাধ্যমেই বাংলাদেশের সাফল্য নিশ্চিত হবে. ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী

মুনতাসীর মামুন
স্টাফ রিপোর্টার

২০২৩ সালে ঢাকায় জাতিসংঘ দিবস উদযাপিত হয় জাতিসংঘ মেলার আয়োজনের মাধ্যমে।

জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে বিভিন্ন বিদেশি মিশনের কূটনীতিক, এনজিও অংশীদার, বেসরকারি খাতের অংশীদার, তরুণ সমাজকর্মী, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও জাতিসংঘ কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জাতিসংঘের সঙ্গে জনগণ ও বাংলাদেশ সরকারের অংশীদারীত্বের গুরুত্ব তুলে ধরতে এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘের কাজগুলো প্রদর্শন করতে।

জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের সঙ্গে এর অংশীদারত্বের গুরুত্বের ওপর আলোকপাত করে মাননীয় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেন, ‘স্পীকার বলেন, সকলের শক্তিশালী অংশীদারিত্ব এবং সামাজিক সহযোগিতার মাধ্যমেই বাংলাদেশের সাফল্য নিশ্চিত হবে। এসময় স্পীকার জাতিসংঘের ৭৮তম বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে এ ধরণের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন’।

বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস তাঁর স্বাগত ভাষণে বলেন, “টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট নির্ধারণের বহু আগে বাংলাদেশ মানব উন্নয়নের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরেছিল এবং অর্থনীতিতে ঈর্ষনীয় এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও লিঙ্গ সমতায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। যদিও একাধিক সংকটের কারণে টেকসই উন্নয়নের কিছু অভীষ্ট অর্জনের প্রচেষ্টা পিছিয়ে পড়েছে। কাজেই আমাদের যৌথ উদ্যোগ অব্যাহত থাকা প্রয়োজন।“

অনুষ্ঠানে একটি কারিগরি প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়। নারী নেতৃত্ব, খাদ্য নিরাপত্তা, ঝুঁকিপূর্ণদের ব্যবস্থাপনা, জ্বালানি সাশ্রয় ও ভারসাম্যের ওপর জলবয়ু পরিবর্তনজনিত সংকটের প্রভাব এবং বাংলাদেশে মানব উন্নয়নে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে অনুষ্ঠানে আলোচনা হয়।

পাশাপাশি একটি জ্ঞান প্রকাশনা প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়, যেখানে ১৬টি স্টলে বাংলাদেশে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার বিভিন্ন কার্যক্রম প্রদর্শীত হয়। এসব স্টলে বেশ কিছু প্রকাশনা, অডিও-ভিডিও কন্টেন্ট, বিভিন্ন সংস্থার কাজ ও তাদের অর্জন বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়। অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলো হলো এফএও, আইএফএডি, আইএলও, আইওএম, আইএন উইমেন, ইউএনএইডস, ইউএনসিডিএফ, ইউএনডিপি, ইউনেসকো, ইউএনএফপিএ, ইউএনএইচসিআর, ইউনিসেফ, ইউএনআইডিও, ইউনওডিসি, ইউএনওপিএস, ইউএনভি, ডব্লিউএফপি এবং ডব্লিউএইচও।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদির উপর গুলির ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন থেকে ফেরার পথে ২ জনকে কুপিয়ে জখম

SBN

SBN

সকলের শক্তিশালী অংশীদারিত্বের মাধ্যমেই বাংলাদেশের সাফল্য নিশ্চিত হবে. ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী

আপডেট সময় ০৬:০৮:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩

মুনতাসীর মামুন
স্টাফ রিপোর্টার

২০২৩ সালে ঢাকায় জাতিসংঘ দিবস উদযাপিত হয় জাতিসংঘ মেলার আয়োজনের মাধ্যমে।

জাতীয় সংসদের মাননীয় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে বিভিন্ন বিদেশি মিশনের কূটনীতিক, এনজিও অংশীদার, বেসরকারি খাতের অংশীদার, তরুণ সমাজকর্মী, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও জাতিসংঘ কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জাতিসংঘের সঙ্গে জনগণ ও বাংলাদেশ সরকারের অংশীদারীত্বের গুরুত্ব তুলে ধরতে এবং বাংলাদেশে জাতিসংঘের কাজগুলো প্রদর্শন করতে।

জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের সঙ্গে এর অংশীদারত্বের গুরুত্বের ওপর আলোকপাত করে মাননীয় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এমপি বলেন, ‘স্পীকার বলেন, সকলের শক্তিশালী অংশীদারিত্ব এবং সামাজিক সহযোগিতার মাধ্যমেই বাংলাদেশের সাফল্য নিশ্চিত হবে। এসময় স্পীকার জাতিসংঘের ৭৮তম বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে এ ধরণের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন’।

বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস তাঁর স্বাগত ভাষণে বলেন, “টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট নির্ধারণের বহু আগে বাংলাদেশ মানব উন্নয়নের গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরেছিল এবং অর্থনীতিতে ঈর্ষনীয় এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও লিঙ্গ সমতায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। যদিও একাধিক সংকটের কারণে টেকসই উন্নয়নের কিছু অভীষ্ট অর্জনের প্রচেষ্টা পিছিয়ে পড়েছে। কাজেই আমাদের যৌথ উদ্যোগ অব্যাহত থাকা প্রয়োজন।“

অনুষ্ঠানে একটি কারিগরি প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়। নারী নেতৃত্ব, খাদ্য নিরাপত্তা, ঝুঁকিপূর্ণদের ব্যবস্থাপনা, জ্বালানি সাশ্রয় ও ভারসাম্যের ওপর জলবয়ু পরিবর্তনজনিত সংকটের প্রভাব এবং বাংলাদেশে মানব উন্নয়নে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে অনুষ্ঠানে আলোচনা হয়।

পাশাপাশি একটি জ্ঞান প্রকাশনা প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়, যেখানে ১৬টি স্টলে বাংলাদেশে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার বিভিন্ন কার্যক্রম প্রদর্শীত হয়। এসব স্টলে বেশ কিছু প্রকাশনা, অডিও-ভিডিও কন্টেন্ট, বিভিন্ন সংস্থার কাজ ও তাদের অর্জন বিভিন্ন প্রকাশনার মাধ্যমে প্রদর্শন করা হয়। অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলো হলো এফএও, আইএফএডি, আইএলও, আইওএম, আইএন উইমেন, ইউএনএইডস, ইউএনসিডিএফ, ইউএনডিপি, ইউনেসকো, ইউএনএফপিএ, ইউএনএইচসিআর, ইউনিসেফ, ইউএনআইডিও, ইউনওডিসি, ইউএনওপিএস, ইউএনভি, ডব্লিউএফপি এবং ডব্লিউএইচও।