মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বিশেষ প্রতিনিধি
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় খেলাফত মজলিস নেতৃবৃন্দ বলেন, মানবাধিকার বা অন্য কোন ইস্যুতে বিদেশী কোন সংস্থার সাথে দেশ-জনগণের স্বার্থ পরিপন্থী কোন চুক্তি বা সমঝোতা করবে না বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি জনগণ প্রত্যাশা করে। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে কোনভাবেই বিসর্জন দেয়া যাবে না। এখানে জাতিগত কোন সংকট নেই। আভ্যন্তরীণ সংকট মোকাবেলায় বাংলাদেশের নিজস্ব আইন, বিচারব্যবস্থা সহ প্রশাসনের সকল বিভাগ সক্রিয় রয়েছে।
সরকারকে টেকসই সংস্কার ও নির্বাচন কার্যক্রম দৃশ্যমান করা দরকার। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে বাজার মনিটরিং আরো জোরদার এবং সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্য ভেঙে দিতে হবে। পলাতক স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের যে কোন অপতৎপরতা রুখে দিতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমতের ভিত্তিতে সরকার সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমীরে মজলিস মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদেরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত নির্বাহী সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, যুগ্ম-মহাসচিব এডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন, মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, অধ্যাপক মো: আবদুল জলিল, ডা: রিফাত হোসেন মালিক, প্রকৌশলী আবদুল হাফিজ খসরু, খন্দকার শাহাবুদ্দিন আহমদ, মুফতি আবদুল হক আমিনী, ডা: আবদুর রাজ্জাক, মোঃ জহিরুল ইসলাম, এ্যাডভোকেট শায়খুল ইসলাম, অধ্যাপক মাওলানা আজিজুল হক, হাজী নূর হোসেন, আলহাজ, আবু আদিবা, হাফেজ নুরুল হক, আবুল হোসেন প্রমুখ।