ঢাকা ০৭:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত Logo পাকুন্দিয়ায় গৃহবধূকে হাত-পা বেঁধে ছুরিকাঘাতে হত্যা, স্বামী পলাতক Logo শোক থেকে শক্তির অভ্যুদ্বয়: সার্বভৌমত্ব ও মুক্তির চূড়ান্ত লড়াই Logo ঘোড়া বর্ষের প্রতিপাদ্যে চীন-আরব সাংস্কৃতিক সেতুবন্ধন Logo একচীন নীতিতে পুনরায় সমর্থন জানাল তিন আরব দেশ Logo ম্যাকাও প্রধান নির্বাহীর কার্যপ্রতিবেদন শুনলেন প্রেসিডেন্ট সি Logo দাম ও মানের সমন্বয়ে মধ্যপ্রাচ্যে এগিয়ে চীনা অটোমোবাইল Logo টানা নবম বছর গ্যাস উৎপাদনে চীনের মাইলফলক Logo শনিবার বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শহীদ ওসমান হাদির জানাজা Logo বরুড়ায় মরহুম হাজী নোয়াব আলী স্মৃতি স্মরনে ডাবল ফ্রিজ কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

সাংবাদিক আকতার হোসেন সাদ্দামের নামে মামলা- সম্পাদক পরিষদের নিন্দা

ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক মুক্তির লড়াই’র পত্রিকার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক ও জাতীয় সাপ্তাহিক রেনেসাঁর সম্পাদক, আলোকিত ঢাকা’র সম্পাদক ও প্রকাশক একাধিক অন্তর্জাতিক পদকে ভূষিত তরুন লেখক ও গবেষক আক্তার হোসেন সাদ্দামের নামে গাজীপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর থানায় মিথ্যা, বানোয়াট ও কাল্পনিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় তার প্রকৃত পেশা গোপন রেখে তাকে এজাহারভুক্ত আসামী করায় সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
গাজীপুরের রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্টে তার মালিকানাধীন একটি ভবন অন্যায় ভাবে একটি পক্ষ দখল করে রাখে। উক্ত ভবনের বৈধ সকল কাগজ পত্র ও দালিলিক ডকুমেন্টস থাকার পরও একটি ভূমিদস্যু চক্র কথিত রাজেন্দ্র রিসোর্টের এমডি পরিচয়দানকারী যার কোন অংশীদারত্ব এই রিসোর্টে নেই সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বজলুল করিম থানা পুলিশকে চাপ প্রয়োগ করে এই মামলাটি দায়ের করেন।
উক্ত মামলায় বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বজলুল করিম ওরপে বি করিম একজন মহা দুর্নীতিবাজ।
চাকরী জীবনে তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে বিশাল বিত্ত -বৈবভের মালিক হন। বিপদগ্রস্থ বহু ব্যবসায়ী, রাজনীতিক ব্যাক্তিদের ট্রাপে ফেলে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কারো কাছ থেকে জমি, কারো কাছ থেকে ফ্ল্যাট, কারো কাছ থেকে গাড়ী, আবার কারো কারো কাছ থেকে কারি কারি টাকা এভাবে হাতিয়ে নিয়ে নিজে মালিক হয়েছেন- শত শত বিঘা জমি, ফ্ল্যাট ও কোটি কোটি টাকার ব্যাংক ব্যালেন্সের।
এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে দূদকের তদন্তে। বঙ্গবন্ধু একান্ত ঘনিষ্ঠ পরিচয় দিয়ে সাবেক এ পুলিশ কর্মকর্তা একসময় দাপিয়ে বেরিয়েছেন প্রশাসনের বিভিন্ন তদবির বানিজ্যে।

তাঁর এহেন অঢেল সম্পদের উৎস কি ?
তা জানতে এবং ইনকাম ট্যাক্স ফাইলে অপ্রদর্শিত সম্পদের হিসাব চেয়ে ২০০২ সালে দূদক তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
টাকার অপ্রদর্শিত সম্পদের হিসাব পায় দূদক। মামলার হাজিরা দিতে কোর্টে গেলে জামিন না দিয়ে জেলখানায় প্রেরন করে।

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশনের বার্ষিক বনভোজন অনুষ্ঠিত

SBN

SBN

সাংবাদিক আকতার হোসেন সাদ্দামের নামে মামলা- সম্পাদক পরিষদের নিন্দা

আপডেট সময় ০১:২০:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ মার্চ ২০২৪

ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক মুক্তির লড়াই’র পত্রিকার প্রধান নির্বাহী সম্পাদক ও জাতীয় সাপ্তাহিক রেনেসাঁর সম্পাদক, আলোকিত ঢাকা’র সম্পাদক ও প্রকাশক একাধিক অন্তর্জাতিক পদকে ভূষিত তরুন লেখক ও গবেষক আক্তার হোসেন সাদ্দামের নামে গাজীপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর থানায় মিথ্যা, বানোয়াট ও কাল্পনিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় তার প্রকৃত পেশা গোপন রেখে তাকে এজাহারভুক্ত আসামী করায় সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
গাজীপুরের রাজেন্দ্র ইকো রিসোর্টে তার মালিকানাধীন একটি ভবন অন্যায় ভাবে একটি পক্ষ দখল করে রাখে। উক্ত ভবনের বৈধ সকল কাগজ পত্র ও দালিলিক ডকুমেন্টস থাকার পরও একটি ভূমিদস্যু চক্র কথিত রাজেন্দ্র রিসোর্টের এমডি পরিচয়দানকারী যার কোন অংশীদারত্ব এই রিসোর্টে নেই সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বজলুল করিম থানা পুলিশকে চাপ প্রয়োগ করে এই মামলাটি দায়ের করেন।
উক্ত মামলায় বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বজলুল করিম ওরপে বি করিম একজন মহা দুর্নীতিবাজ।
চাকরী জীবনে তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে বিশাল বিত্ত -বৈবভের মালিক হন। বিপদগ্রস্থ বহু ব্যবসায়ী, রাজনীতিক ব্যাক্তিদের ট্রাপে ফেলে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। কারো কাছ থেকে জমি, কারো কাছ থেকে ফ্ল্যাট, কারো কাছ থেকে গাড়ী, আবার কারো কারো কাছ থেকে কারি কারি টাকা এভাবে হাতিয়ে নিয়ে নিজে মালিক হয়েছেন- শত শত বিঘা জমি, ফ্ল্যাট ও কোটি কোটি টাকার ব্যাংক ব্যালেন্সের।
এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে দূদকের তদন্তে। বঙ্গবন্ধু একান্ত ঘনিষ্ঠ পরিচয় দিয়ে সাবেক এ পুলিশ কর্মকর্তা একসময় দাপিয়ে বেরিয়েছেন প্রশাসনের বিভিন্ন তদবির বানিজ্যে।

তাঁর এহেন অঢেল সম্পদের উৎস কি ?
তা জানতে এবং ইনকাম ট্যাক্স ফাইলে অপ্রদর্শিত সম্পদের হিসাব চেয়ে ২০০২ সালে দূদক তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে। সর্বশেষ ২০০৯ সালে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
টাকার অপ্রদর্শিত সম্পদের হিসাব পায় দূদক। মামলার হাজিরা দিতে কোর্টে গেলে জামিন না দিয়ে জেলখানায় প্রেরন করে।