ঢাকা ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল Logo এনসিপির লোকজন আওয়ামী লীগের সাথে হাত মিলিয়েছে : কায়কোবাদ Logo রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ Logo মুরাদনগরে মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীকে খুন করে থানায় স্বামী Logo খুনিদের বিচার আর দেশের সংস্কার ছাড়া জনগণ নির্বাচন মেনে নেবে না- ডাঃ শফিকুর রহমান Logo বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যেই এ সরকার কাজ করছে- পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা Logo সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর? Logo স্ত্রীর নাম ব্যবহার করে শুমারির টাকা আত্মসাৎ পরিসংখ্যান কর্মকর্তার Logo বান্দরবানে ঐতিহ্যবাহী মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবে পার্বত্য উপদেষ্ট Logo দ্রব্যমূল্য সহনীয় রেখে দেশ ও জনগনের জন্য কাজ করতে হবে- সাবেক এমপি হাফিজ ইব্রাহিম

সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর?

বিশেষ প্রতিনিধি

বিগত সরকারের আমলে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার কারণে,দেশের সরকারি,আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে দুর্নীতি মরণব্যাধি ক্যান্সার এর রূপ ধারণ করেছিল।

বিগত সরকারের সময়ে জন্ম নেওয়া মহা দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী, এমপি, আমলা, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির মূল হোতা সালমান এফ রহমান, ব্যাংক কেলেঙ্কারির হোতা এস আলম গ্রুপ এর মালিক শামসুল আলম,ছাগল কাণ্ডে আলোচিত এনবিআর এর সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমান, বন খেকো মোশারফ,বিসিএস প্রশ্ন ফাঁস কেলেঙ্কারির হোতা আবেদ আলী, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদ, সিআইডি সাবেক প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়া গংদের অনিয়ম দুর্নীতির ফিরিস্তি একে একে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়ে আসার পর, এইবার বেরিয়ে আসলো সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের এমটি শাখার সাবেক ওসি ফারুক’র নাম।

অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায় ওসি ফারুক সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের এমটি (ট্রান্সপোর্ট ম্যানেজমেন্ট) শাখার দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত কয়েক বস্তা টাকা মোহাম্মদ আলী মিয়ার এক বোনের বাসা মিরপুরে, ডাসবাংলা ব্যাংকের চাকরিরত ভাই এর যাত্রাবাড়ীর বাসায় ও গোপালগঞ্জে বড় ভাই এর বাসায় রাতের আঁধারে পৌঁছে দিয়ে আসতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বলে তৎকালীন উক্ত ঘটনার সময় উপস্থিত বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান।

সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী হওয়ায় ৫ ই আগস্ট-২৪ইং তারিখে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পর সিআইডি সদর দপ্তর থেকে রাতের আঁধারে মোহাম্মদ আলী মিয়ার নির্দেশে ওসি ফারুক এর তত্ত্বাবধানে সিআইডিতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার নির্দেশ মোতাবেক নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত হওয়ার কারণে সিআইডিতে বদলি বাণিজ্য অনিয়ম দুর্নীতি জাল জালিয়াতির মাধ্যমে বর্তমানে কয়েক কোটি টাকার মালিক।সিআইডি সদর দপ্তরে ব্যবহৃত গাড়ির জ্বালানি ও মেরামতের ভূয়া বিল ভাউচার বানিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা।

সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের ব্যবহৃত গাড়িগুলো মেরামতের কাজ করা হতো আব্দুল্লাহ মটরস নামক প্রতিষ্ঠানে,মালিবাগ আবদুল্লাহ মটরস গিয়ে জানা যায় ওসি ফারুক তাদের আব্দুল্লাহ মটর প্রতিষ্ঠানের নামে নকল ভাউচার নকল সিল তৈরির মাধ্যমে গাড়ি মেরামতের যন্ত্রাংশ সহ বিভিন্ন কাজের কয়েকগুণ বিল বাড়িয়ে ভূয়া বিল ভাউচার জমা দিয়ে সিআইডি থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। এই সব বিষয় নিয়ে সিআইডি’র সাবেক এমটি শাখার ওসি ফারুক এর সাথে আব্দুল্লাহ মটরস এর বিভেদ তৈরি হয়।আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ মটরস এর সাথে ওসি ফারুক এর উক্ত বিভেদ নিরসনের জন্য তড়িঘড়ি করে উদ্যোগ গ্রহণ করেন সাবেক সিআইডির প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার অনিয়ম দুর্নীতির বিশ্বস্ত কয়েকজন সহযোগীরা মিলে বিষয়টি সাময়িকভাবে ধামাচাপা দেওয়া হয়।উক্ত বৈঠকের বিষয়ে আব্দুল্লাহ মটরস থেকে প্রতিবেদককে জানানো হয় যে, ওসি ফারুক এবং আমার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ী জেলায়, তার অনেক ক্ষমতা সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে আমার সাথে, ওসি ফারুক অতীতের ন্যায় আগামীতেও আমার ক্ষতি করতে পারে থাক দুর্নীতিবাজ জাল জালিয়াতকারী ওসি ফারুকের বিচার আল্লাহই করবে।অনুসন্ধানে আরো জানা যায় সিআইডি সাবেক প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের এমটি শাখা থেকে বদলি হয়ে বর্তমানে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিএসবি প্রধান কার্যালয় দায়িত্বরত আছেন।

দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার পৃষ্ঠপোষকতায় অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত কাড়ি কাড়ি টাকা রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আবাসন ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।দুর্নীতির অভিযোগ দুদকের মামলায় তদন্তাধীন সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী এবং ৫ ই আগস্ট পট পরিবর্তনের পর পর রাতের আঁধারে সিআইডি প্রধান কার্যালয় থেকে মোহাম্মদ আলী মিয়ার নির্দেশে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সরিয়ে নেওয়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা সিআইডি”র এমটি শাখার সাবেক ওসি ফারুক এর চাকরিতে বহাল থাকা নিয়ে সৎ দেশ প্রেমিক পুলিশ সদস্যদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার কয়েকজন আক্ষেপের সুরে বলেন দীর্ঘ বছর সিআইডি’র এমটি শাখায় অনিয়ম দুর্নীতি ও জাল জালিয়াতি ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সরিয়ে নেওয়ার কাজের প্রধান সহযোগী ওসি ফারুক এখনো বহাল তবিয়তে, তাই প্রশ্ন জাগে ওসি ফারুকের খুটির জোর কোথায়?তারা আরও বলেন ওসি ফারুক কে দুদক তদন্তকারীর টিম সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়ার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল।

পরবর্তীতে অনিয়ম দুর্নীতি ও জাল জালিয়াতির বিষয়ে জানতে সিআইডি প্রধান কার্যালয় এমটি শাখার সাবেক ওসি ফারুক (বর্তমানে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিএসবি প্রধান কার্যালয় কর্মরত) মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি মুঠোফোন রিসিভ করেননি।পরবর্তীতে তাহার ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে খুঁদে বার্তা পাঠানো হলে, তিনি খুদেবার্তার মাধ্যমে প্রতিবেদককে জানান, অচিরেই আপনাকে একটি বিশিষ্ট পত্রিকার অফিসে ডাকা হবে।
ওসি ফারুক প্রতিবেদককে অচিরেই একটি বিশিষ্ট পত্রিকা অফিসে ডাকা হবে বলে কি বুঝাতে চেয়েছেন তা বোধগম্য নয়,,,।

এহেন দুর্নীতিবাজ দেশ ও জাতি শত্রু।ওসি ফারুকদের মত দুর্নীতিবাজ সদস্যদের কারণে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে মনে করেন দেশের বিশিষ্ট নাগরিকগণ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল

SBN

SBN

সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর?

আপডেট সময় ০৬:২৪:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধি

বিগত সরকারের আমলে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার কারণে,দেশের সরকারি,আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে দুর্নীতি মরণব্যাধি ক্যান্সার এর রূপ ধারণ করেছিল।

বিগত সরকারের সময়ে জন্ম নেওয়া মহা দুর্নীতিবাজ মন্ত্রী, এমপি, আমলা, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারির মূল হোতা সালমান এফ রহমান, ব্যাংক কেলেঙ্কারির হোতা এস আলম গ্রুপ এর মালিক শামসুল আলম,ছাগল কাণ্ডে আলোচিত এনবিআর এর সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমান, বন খেকো মোশারফ,বিসিএস প্রশ্ন ফাঁস কেলেঙ্কারির হোতা আবেদ আলী, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজির আহমেদ, সিআইডি সাবেক প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়া গংদের অনিয়ম দুর্নীতির ফিরিস্তি একে একে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়ে আসার পর, এইবার বেরিয়ে আসলো সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের এমটি শাখার সাবেক ওসি ফারুক’র নাম।

অভিযোগের সূত্র ধরে অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায় ওসি ফারুক সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের এমটি (ট্রান্সপোর্ট ম্যানেজমেন্ট) শাখার দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত কয়েক বস্তা টাকা মোহাম্মদ আলী মিয়ার এক বোনের বাসা মিরপুরে, ডাসবাংলা ব্যাংকের চাকরিরত ভাই এর যাত্রাবাড়ীর বাসায় ও গোপালগঞ্জে বড় ভাই এর বাসায় রাতের আঁধারে পৌঁছে দিয়ে আসতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বলে তৎকালীন উক্ত ঘটনার সময় উপস্থিত বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান।

সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী হওয়ায় ৫ ই আগস্ট-২৪ইং তারিখে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পর সিআইডি সদর দপ্তর থেকে রাতের আঁধারে মোহাম্মদ আলী মিয়ার নির্দেশে ওসি ফারুক এর তত্ত্বাবধানে সিআইডিতে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার নির্দেশ মোতাবেক নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত হওয়ার কারণে সিআইডিতে বদলি বাণিজ্য অনিয়ম দুর্নীতি জাল জালিয়াতির মাধ্যমে বর্তমানে কয়েক কোটি টাকার মালিক।সিআইডি সদর দপ্তরে ব্যবহৃত গাড়ির জ্বালানি ও মেরামতের ভূয়া বিল ভাউচার বানিয়ে হাতিয়ে নিয়েছেন রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা।

সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের ব্যবহৃত গাড়িগুলো মেরামতের কাজ করা হতো আব্দুল্লাহ মটরস নামক প্রতিষ্ঠানে,মালিবাগ আবদুল্লাহ মটরস গিয়ে জানা যায় ওসি ফারুক তাদের আব্দুল্লাহ মটর প্রতিষ্ঠানের নামে নকল ভাউচার নকল সিল তৈরির মাধ্যমে গাড়ি মেরামতের যন্ত্রাংশ সহ বিভিন্ন কাজের কয়েকগুণ বিল বাড়িয়ে ভূয়া বিল ভাউচার জমা দিয়ে সিআইডি থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা। এই সব বিষয় নিয়ে সিআইডি’র সাবেক এমটি শাখার ওসি ফারুক এর সাথে আব্দুল্লাহ মটরস এর বিভেদ তৈরি হয়।আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ মটরস এর সাথে ওসি ফারুক এর উক্ত বিভেদ নিরসনের জন্য তড়িঘড়ি করে উদ্যোগ গ্রহণ করেন সাবেক সিআইডির প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার অনিয়ম দুর্নীতির বিশ্বস্ত কয়েকজন সহযোগীরা মিলে বিষয়টি সাময়িকভাবে ধামাচাপা দেওয়া হয়।উক্ত বৈঠকের বিষয়ে আব্দুল্লাহ মটরস থেকে প্রতিবেদককে জানানো হয় যে, ওসি ফারুক এবং আমার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ী জেলায়, তার অনেক ক্ষমতা সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে আমার সাথে, ওসি ফারুক অতীতের ন্যায় আগামীতেও আমার ক্ষতি করতে পারে থাক দুর্নীতিবাজ জাল জালিয়াতকারী ওসি ফারুকের বিচার আল্লাহই করবে।অনুসন্ধানে আরো জানা যায় সিআইডি সাবেক প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক সিআইডি প্রধান কার্যালয়ের এমটি শাখা থেকে বদলি হয়ে বর্তমানে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিএসবি প্রধান কার্যালয় দায়িত্বরত আছেন।

দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার পৃষ্ঠপোষকতায় অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত কাড়ি কাড়ি টাকা রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থানে আবাসন ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন।দুর্নীতির অভিযোগ দুদকের মামলায় তদন্তাধীন সাবেক সিআইডি প্রধান দুর্নীতির বরপুত্র মোহাম্মদ আলী মিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী এবং ৫ ই আগস্ট পট পরিবর্তনের পর পর রাতের আঁধারে সিআইডি প্রধান কার্যালয় থেকে মোহাম্মদ আলী মিয়ার নির্দেশে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সরিয়ে নেওয়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা সিআইডি”র এমটি শাখার সাবেক ওসি ফারুক এর চাকরিতে বহাল থাকা নিয়ে সৎ দেশ প্রেমিক পুলিশ সদস্যদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার কয়েকজন আক্ষেপের সুরে বলেন দীর্ঘ বছর সিআইডি’র এমটি শাখায় অনিয়ম দুর্নীতি ও জাল জালিয়াতি ও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সরিয়ে নেওয়ার কাজের প্রধান সহযোগী ওসি ফারুক এখনো বহাল তবিয়তে, তাই প্রশ্ন জাগে ওসি ফারুকের খুটির জোর কোথায়?তারা আরও বলেন ওসি ফারুক কে দুদক তদন্তকারীর টিম সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়ার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল।

পরবর্তীতে অনিয়ম দুর্নীতি ও জাল জালিয়াতির বিষয়ে জানতে সিআইডি প্রধান কার্যালয় এমটি শাখার সাবেক ওসি ফারুক (বর্তমানে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সিটিএসবি প্রধান কার্যালয় কর্মরত) মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি মুঠোফোন রিসিভ করেননি।পরবর্তীতে তাহার ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে খুঁদে বার্তা পাঠানো হলে, তিনি খুদেবার্তার মাধ্যমে প্রতিবেদককে জানান, অচিরেই আপনাকে একটি বিশিষ্ট পত্রিকার অফিসে ডাকা হবে।
ওসি ফারুক প্রতিবেদককে অচিরেই একটি বিশিষ্ট পত্রিকা অফিসে ডাকা হবে বলে কি বুঝাতে চেয়েছেন তা বোধগম্য নয়,,,।

এহেন দুর্নীতিবাজ দেশ ও জাতি শত্রু।ওসি ফারুকদের মত দুর্নীতিবাজ সদস্যদের কারণে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে মনে করেন দেশের বিশিষ্ট নাগরিকগণ।