ঢাকা ০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo মালদ্বীপে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরামর্শমূলক সভা Logo ময়নামতিতে হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক Logo শিশু ধর্ষণের ঘটনায় ফুঁসে উঠেছে সাদুল্লাপুরবাসী Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় পানিতে ডুবে দের বছরের শিশুর মৃত্যু Logo সুনামগঞ্জে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার Logo সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংস ও ফাঁদসহ ১ জন হরিণ শিকারি আটক Logo মুন্সিগঞ্জে ৬ শত কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ Logo কৃষকের মুখে হাসি, কটিয়াদীতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন Logo ইনডেক্স কেয়ার বাংলাদেশ ফ্যাশন উইক অনুষ্ঠিত Logo পরিবারহীন শিশুদের পাশে মানবতার ছোঁয়া—স্টেশনে খাবার নিয়ে হোপ অ্যালায়েন্স বাংলাদেশ

সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলায় সমর্থন চীন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ১২:১৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর সদস্য ও দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই, গতকাল ১৪ই আগস্ট (বৃহস্পতিবার) ইউননান প্রদেশের আননিংয়ে, কম্বোডিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রাক সোখোন এবং থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস সাঙ্গিয়াম্পংসা’র সাথে এক চা-চক্রে মিলিত হন।

এ সময় ওয়াং ই বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড সীমান্ত-সংঘর্ষ অব্যাহত রাখতে চায় না; সংলাপ পুনরুদ্ধার ও সম্পর্ক উন্নয়নে দু’দেশই আন্তরিক। এবারের ল্যানচাং-মেকং সহযোগিতার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক এর জন্য সুযোগ সরবরাহ করে।

ওয়াং ই আরও বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সংলাপ ও যোগাযোগ, ভুল বোঝাবুঝি নির্মূল, পুনরায় পারস্পরিক আস্থা প্রতিষ্ঠা, এবং স্বাভাবিক বিনিময় ও সহযোগিতাকে সমর্থন দেয় চীন। দু’পক্ষ সার্বিকভাবে কম্বোডিয়া-থাই সীমান্ত সাধারণ কমিটির বিশেষ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠিত মতৈক্যকে সমর্থন করে। এদিকে, আসিয়ান ভুমিকা পালন করে, “আসিয়ান পদ্ধতি”-র মাধ্যমে যথাসাধ্য সমস্যা সমাধানকে সমর্থন দেয়, এবং দু’পক্ষ দু’দেশের জনগণের দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে, যথাশীঘ্র সম্ভব সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলাকে সমর্থন দেয়।

চীন কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের ইচ্ছা অনুযায়ী, দু’দেশের সীমান্ত এলাকার মাইন অপসারণের মতো কাজে সমর্থন ও সাহায্য দিতে ইচ্ছুক।

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদ্বয় দু’পক্ষের মধ্যে যোগাযোগে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় চীনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং পরিস্থিতি প্রশমন ও সংলাপ ত্বরান্বিত করার জন্য চীনের গঠনমূলক ভুমিকার প্রশংসা করেন। দু’পক্ষ ইতিবাচকভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে এবং সংলাপব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে বিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও সমাধান করতে চায় বলেও জানান দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

সূত্র:প্রেমা-আলিম-ছাই, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

মালদ্বীপে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরামর্শমূলক সভা

SBN

SBN

সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলায় সমর্থন চীন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের

আপডেট সময় ১২:১৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫

চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর সদস্য ও দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই, গতকাল ১৪ই আগস্ট (বৃহস্পতিবার) ইউননান প্রদেশের আননিংয়ে, কম্বোডিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রাক সোখোন এবং থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস সাঙ্গিয়াম্পংসা’র সাথে এক চা-চক্রে মিলিত হন।

এ সময় ওয়াং ই বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড সীমান্ত-সংঘর্ষ অব্যাহত রাখতে চায় না; সংলাপ পুনরুদ্ধার ও সম্পর্ক উন্নয়নে দু’দেশই আন্তরিক। এবারের ল্যানচাং-মেকং সহযোগিতার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক এর জন্য সুযোগ সরবরাহ করে।

ওয়াং ই আরও বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সংলাপ ও যোগাযোগ, ভুল বোঝাবুঝি নির্মূল, পুনরায় পারস্পরিক আস্থা প্রতিষ্ঠা, এবং স্বাভাবিক বিনিময় ও সহযোগিতাকে সমর্থন দেয় চীন। দু’পক্ষ সার্বিকভাবে কম্বোডিয়া-থাই সীমান্ত সাধারণ কমিটির বিশেষ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠিত মতৈক্যকে সমর্থন করে। এদিকে, আসিয়ান ভুমিকা পালন করে, “আসিয়ান পদ্ধতি”-র মাধ্যমে যথাসাধ্য সমস্যা সমাধানকে সমর্থন দেয়, এবং দু’পক্ষ দু’দেশের জনগণের দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে, যথাশীঘ্র সম্ভব সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলাকে সমর্থন দেয়।

চীন কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের ইচ্ছা অনুযায়ী, দু’দেশের সীমান্ত এলাকার মাইন অপসারণের মতো কাজে সমর্থন ও সাহায্য দিতে ইচ্ছুক।

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদ্বয় দু’পক্ষের মধ্যে যোগাযোগে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় চীনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং পরিস্থিতি প্রশমন ও সংলাপ ত্বরান্বিত করার জন্য চীনের গঠনমূলক ভুমিকার প্রশংসা করেন। দু’পক্ষ ইতিবাচকভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে এবং সংলাপব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে বিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও সমাধান করতে চায় বলেও জানান দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

সূত্র:প্রেমা-আলিম-ছাই, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।