ঢাকা ০৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ইচ্ছে পূরণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo বিএনপি নেতা ফেরদৌস আলম মৃধা নিজস্ব অর্থায়নের বলদী গ্রামের বেহাল রাস্তা গুলো পূর্ণ সংস্কারের কাজ শুরু করেন Logo সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণ করে সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পাওয়া জসিম উদ্দিনকে সংবর্ধনা Logo মুরাদনগরে খামারগ্রাম প্রবাসী সংগঠনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দোয়া মাহফিল Logo বুড়িচং বাকশীমূল স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত Logo খুলনায় যুবককে গুলি করে হত্যার চেষ্টা Logo সিলেট জেলা যুবদলের নেতা আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ Logo ফুলবাড়ীতে প্রি-পেইড মিটার বন্ধের দাবি Logo বরুড়ার দলুয়া তুলাগাও দাখিল মাদ্রাসার ৫৪ তম বার্ষিক বড় খতম ও দোয়া অনুষ্ঠিত Logo ফুলবাড়ীতে কানাহার ডাঙ্গা ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনায়’ ফুচৌ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বিতার শক্তি বাড়িয়ে দিয়েছে

‘৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনা’ হলো ফুচৌ শহরের মিউনিসিপ্যাল পার্টি কমিটির তত্কালীন সেক্রেটারির দায়িত্ব পালনকারী কমরেড সি চিন পিংয়েরে নিজ উদ্যোগে এবং সভাপতিত্বে তৈরি ফুচৌ শহরের ২০ বছরব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের কৌশলগত পরিকল্পনা।

যা ফুচৌ শহরের উন্নয়নে সুন্দর ব্লুপ্রন্ট আঁকে এবং ফুচৌ শহরের উন্নয়নের জন্য একটি সাধারণ কর্মসূচি ও সাধারণ কৌশল গ্রহণ করে।

কিভাবে আরো জোরালোভাবে কৌশলগত পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা যাবে, তা নিয়ে সি চিন পিং সংস্কার গভীরতর এবং উন্মুক্তকরণের চিন্তাধারা উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, সংস্কার আমাদের প্রাণবন্ত শক্তি এবং উন্মুক্তকরণ আমাদের সত্যিকার।

সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ হলো ‘৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনার’ গরুত্বপূর্ণ চিন্তাধারা। ফুচৌ মিন নদীর পাশে এবং পূর্ব চীন সাগরের উপকূলে অবস্থিত। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে ফুচৌ শহরের বিনিময় বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে, এর অবকাঠামো একটু দুর্বল ছিলো। সেই সময় ফুচৌ শহরে বেসামরিক বিমানবন্দর ছিলো না।

ব্যবসায়ীরা ওখানে বিনিয়োগ করতে এবং সেখান থেকে পণ্য বের করতে পারতো না। ক্যাডার এবং জনগণের দান,সরকারি বরাদ্দ এবং জাতীয় ভর্তুকির সাহায্যে বিমানবন্দর নির্মাণের টাকা জমা করা হয়। ৫ বছর ধরে নির্মাণের পর, ছাংল্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ১৯৯৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়।

বৈদেশিক উন্মুক্তকরণের চাহিদার সঙ্গে খাপ খাইয়ে কমরেড সি হাইস্পিড সড়কপথসহ গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর নির্মাণকাজকে দ্রুততর করেন।

২০১০ সালে ‘৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনায়’ নির্ধারিত কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। এই পরিকল্পনা ফুচৌ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বিতার শক্তি বাড়িয়ে দিয়েছে; শহরের প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় শিল্পকে প্রানবন্তভাবে উন্নত করছে। বিগত ৫ বছরে শহরের আমদানি ও রপ্তানির মোট মূল্য ২৫০ বিলিয়ন ইউয়ান রেনমিনপি ছাড়িয়ে যায় এবং এখন শহরের বাণিজ্যিক অংশীদার ২০০টি দেশ ও অঞ্চল। সূত্র:লিলি-আলিম,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইচ্ছে পূরণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

SBN

SBN

৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনায়’ ফুচৌ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বিতার শক্তি বাড়িয়ে দিয়েছে

আপডেট সময় ০২:৫২:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪

‘৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনা’ হলো ফুচৌ শহরের মিউনিসিপ্যাল পার্টি কমিটির তত্কালীন সেক্রেটারির দায়িত্ব পালনকারী কমরেড সি চিন পিংয়েরে নিজ উদ্যোগে এবং সভাপতিত্বে তৈরি ফুচৌ শহরের ২০ বছরব্যাপী অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের কৌশলগত পরিকল্পনা।

যা ফুচৌ শহরের উন্নয়নে সুন্দর ব্লুপ্রন্ট আঁকে এবং ফুচৌ শহরের উন্নয়নের জন্য একটি সাধারণ কর্মসূচি ও সাধারণ কৌশল গ্রহণ করে।

কিভাবে আরো জোরালোভাবে কৌশলগত পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা যাবে, তা নিয়ে সি চিন পিং সংস্কার গভীরতর এবং উন্মুক্তকরণের চিন্তাধারা উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, সংস্কার আমাদের প্রাণবন্ত শক্তি এবং উন্মুক্তকরণ আমাদের সত্যিকার।

সংস্কার ও উন্মুক্তকরণ হলো ‘৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনার’ গরুত্বপূর্ণ চিন্তাধারা। ফুচৌ মিন নদীর পাশে এবং পূর্ব চীন সাগরের উপকূলে অবস্থিত। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে ফুচৌ শহরের বিনিময় বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে, এর অবকাঠামো একটু দুর্বল ছিলো। সেই সময় ফুচৌ শহরে বেসামরিক বিমানবন্দর ছিলো না।

ব্যবসায়ীরা ওখানে বিনিয়োগ করতে এবং সেখান থেকে পণ্য বের করতে পারতো না। ক্যাডার এবং জনগণের দান,সরকারি বরাদ্দ এবং জাতীয় ভর্তুকির সাহায্যে বিমানবন্দর নির্মাণের টাকা জমা করা হয়। ৫ বছর ধরে নির্মাণের পর, ছাংল্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ১৯৯৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়।

বৈদেশিক উন্মুক্তকরণের চাহিদার সঙ্গে খাপ খাইয়ে কমরেড সি হাইস্পিড সড়কপথসহ গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর নির্মাণকাজকে দ্রুততর করেন।

২০১০ সালে ‘৩৮২০ কৌশলগত পরিকল্পনায়’ নির্ধারিত কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। এই পরিকল্পনা ফুচৌ শহরের প্রতিদ্বন্দ্বিতার শক্তি বাড়িয়ে দিয়েছে; শহরের প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় শিল্পকে প্রানবন্তভাবে উন্নত করছে। বিগত ৫ বছরে শহরের আমদানি ও রপ্তানির মোট মূল্য ২৫০ বিলিয়ন ইউয়ান রেনমিনপি ছাড়িয়ে যায় এবং এখন শহরের বাণিজ্যিক অংশীদার ২০০টি দেশ ও অঞ্চল। সূত্র:লিলি-আলিম,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।