ঢাকা ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৫, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নতুন যুগে চীনের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, নিরস্ত্রীকরণ ও অপ্রসারণ’ শ্বেতপত্র উপস্থাপন Logo অস্ত্র ধ্বংসে চার দফা বিলম্ব-জবাব চাইছে বেইজিং Logo রাঙামাটিতে ক্লাব আরজিটির উদ্যোগে ডে-নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন Logo অস্ত্র ধ্বংসে চার দফা বিলম্ব-জবাব চাইছে বেইজিং Logo বরুড়াস্থ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত Logo বাঁশখালীতে অবৈধ আর্টিসনাল ট্রলিং বোট, জাল ও সামুদ্রিক মাছসহ ১ জন আটক Logo বুড়িচংয়ে অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর সহ দুটি ঘর পুড়ে ছাই Logo কালীগঞ্জের জামায়াতে ইসলামীর যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo কালীগঞ্জে বাউল আবুল সরকারের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি Logo ঝিনাইদহে গৃহবধুকে মারধর করে বিবস্ত্র করার অভিযোগ

৫০ বছরের মৈত্রীর বন্ধনে নতুন অধ্যায় সূচনার আহ্বান সি চিন পিংয়ের

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ০৭:২২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫
  • ১১০ বার পড়া হয়েছে

চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, ৪ঠা অক্টোবর (শনিবার), দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে পরস্পরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বার্তা পাঠান।

সি তাঁর বার্তায় বলেন, চীন ও বাংলাদেশ হলো পরস্পরের ঐতিহ্যগত বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ। দু’দেশের যোগাযোগের সূদীর্ঘ ইতিহাস আছে। দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার অর্ধ শতাব্দী ধরে, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতির যেভাবেই পরিবর্তন হোক না কেন, উভয় পক্ষ সর্বদা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতির ভিত্তিতে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নত করতে থাকে, যা দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সমতা ও জয়-জয় সহযোগিতার উদাহরণ স্থাপন করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দু’দেশের রাজনৈতিক পারস্পরিক আস্থা অব্যাহতভাবে জোরদার হচ্ছে। ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগসহ বিভিন্ন খাতে দু’দেশের সহযোগিতাও অব্যাহতভাবে বাড়ছে। দু’দেশের সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক অব্যাহতভাবে জোরদার হচ্ছে।

সি আরও বলেন, আমি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর উচ্চ গুরুত্ব দেই। আমি প্রেসিডেন্ট শাহাবুদ্দিনের সঙ্গে দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকীর সুযোগ ধরে ঐতিহ্যগত মৈত্রী জোরদার, পারস্পরিক সহযোগিতা উন্নত এবং অভিন্ন উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ইচ্ছুক, যাতে উভয় দেশের জনগণের আরও কল্যাণ হয় এবং বিশ্বের শান্তি ও উন্নয়নে আরও বেশি অবদান রাখা যায়।

প্রেসিডেন্ট শাহাবুদ্দিন তাঁর বার্তায় বলেন, গত ৫০ বছরে দু’দেশ পারস্পরিক সম্মান, আস্থা ও স্থায়ী সহযোগিতার ভিত্তিতে গভীর মৈত্রী গড়ে তুলেছে এবং উভয় দেশের জনগণের জন্য বাস্তব সুবিধা বয়ে এনেছে। আঞ্চলিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও অভিন্ন সমৃদ্ধির জন্য চীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত কৃতজ্ঞ ও বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদী মূল্যবান সহায়তার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানায়। বিশ্বাস করা যায়, দু’দেশের নেতা ও জনগণের যৌথ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা অবশ্যই আরও ফলপ্রসূ হবে।

সূত্র:ছাই-আলিম-অনুপমা,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন যুগে চীনের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, নিরস্ত্রীকরণ ও অপ্রসারণ’ শ্বেতপত্র উপস্থাপন

SBN

SBN

৫০ বছরের মৈত্রীর বন্ধনে নতুন অধ্যায় সূচনার আহ্বান সি চিন পিংয়ের

আপডেট সময় ০৭:২২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন, ৪ঠা অক্টোবর (শনিবার), দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে পরস্পরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বার্তা পাঠান।

সি তাঁর বার্তায় বলেন, চীন ও বাংলাদেশ হলো পরস্পরের ঐতিহ্যগত বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ। দু’দেশের যোগাযোগের সূদীর্ঘ ইতিহাস আছে। দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার অর্ধ শতাব্দী ধরে, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতির যেভাবেই পরিবর্তন হোক না কেন, উভয় পক্ষ সর্বদা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতির ভিত্তিতে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নত করতে থাকে, যা দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সমতা ও জয়-জয় সহযোগিতার উদাহরণ স্থাপন করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় দু’দেশের রাজনৈতিক পারস্পরিক আস্থা অব্যাহতভাবে জোরদার হচ্ছে। ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগসহ বিভিন্ন খাতে দু’দেশের সহযোগিতাও অব্যাহতভাবে বাড়ছে। দু’দেশের সার্বিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক অব্যাহতভাবে জোরদার হচ্ছে।

সি আরও বলেন, আমি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর উচ্চ গুরুত্ব দেই। আমি প্রেসিডেন্ট শাহাবুদ্দিনের সঙ্গে দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকীর সুযোগ ধরে ঐতিহ্যগত মৈত্রী জোরদার, পারস্পরিক সহযোগিতা উন্নত এবং অভিন্ন উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে ইচ্ছুক, যাতে উভয় দেশের জনগণের আরও কল্যাণ হয় এবং বিশ্বের শান্তি ও উন্নয়নে আরও বেশি অবদান রাখা যায়।

প্রেসিডেন্ট শাহাবুদ্দিন তাঁর বার্তায় বলেন, গত ৫০ বছরে দু’দেশ পারস্পরিক সম্মান, আস্থা ও স্থায়ী সহযোগিতার ভিত্তিতে গভীর মৈত্রী গড়ে তুলেছে এবং উভয় দেশের জনগণের জন্য বাস্তব সুবিধা বয়ে এনেছে। আঞ্চলিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও অভিন্ন সমৃদ্ধির জন্য চীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ অত্যন্ত কৃতজ্ঞ ও বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদী মূল্যবান সহায়তার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানায়। বিশ্বাস করা যায়, দু’দেশের নেতা ও জনগণের যৌথ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা অবশ্যই আরও ফলপ্রসূ হবে।

সূত্র:ছাই-আলিম-অনুপমা,চায়না মিডিয়া গ্রুপ।