ঢাকা ১১:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পরদিন, রাষ্ট্র গঠন ও যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতির পুনর্গঠনের প্রথম দিন Logo সুবিদাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ Logo মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ঢাকা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন Logo কটিয়াদীতে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি Logo বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জনসাধারণের জন্য ৭ টি জাহাজ উন্মুক্ত করেছে কোস্ট গার্ড Logo বরুড়ায় বিজয় দিবস উপলক্ষে মহিলা দলের আলোচনা সভা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত Logo সুবিধাবঞ্চিত ও ঝরে পড়া শিশুদের নিয়ে সিড ফাউন্ডেশনের বিজয় দিবস উদযাপন Logo ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিজয় দিবস পালিত Logo রাঙ্গামাটিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন Logo মুরাদনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন

স্ত্রীকে মাদকাসক্ত করার পর স্বামীর কাণ্ড!

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৬:২২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০২৩
  • ১৯৮ বার পড়া হয়েছে

ভয়ংকর অভিযোগ উঠেছে ফ্রান্সের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি প্রতি রাতে তার স্ত্রীকে মাদক সেবন করাতেন। এর পর লোকদের রীতিমতো আমন্ত্রণ জানিয়ে স্ত্রীকে তাদের দিয়ে ধর্ষণ করাতেন! শুধু তাই নয়, ধর্ষণের সেই দৃশ্য রেকর্ড করে রাখতেন।

টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম ডমিনিক পি। ইতোমধ্যে তাকে গ্রেফতারও করেছে দেশটির পুলিশ। গত ১০ বছর ধরে তিনি তার স্ত্রীর সঙ্গে এমন আচরণ করে আসছিলেন। এ নিয়ে তদন্তকারীরা ধর্ষণের ৯২টি ঘটনা শনাক্ত করেছেন। এ ঘটনায় ৫১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যাদের বয়স ২৬-৭৩ বছরের মধ্যে। পুলিশ এই ঘটনায় আরও অভিযুক্তকে খুঁজছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়েছে, ওই সব ধর্ষণকারীর মধ্যে দমকলকর্মী, লরির চালক, পৌরসভার কাউন্সিলর, ব্যাংকের আইটি কর্মী, কারারক্ষী, নার্স এবং একজন সাংবাদিকও আছেন।

খবরে বলা হয়েছে, প্রথমে ডমিনিক তার স্ত্রীর খাবারে মাদক মেশাতেন, এর পর তিনি তাকে খাওয়াতেন। পরবর্তী সময়ে তিনি মাজানে তার বাড়িতে কথিত অতিথিদের ডাকতেন এবং ঘুমন্ত স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতেন।

ডমিনিক এসব ঘটনার দৃশ্য ধারণ করে ইউএসবি ড্রাইভে ‘অ্যাবিউস’ নামে এক ফাইলে সংরক্ষণ করেছেন। বর্তমানে এটি পুলিশের হাতে রয়েছে।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ২০১১ সাল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে এসব ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে এবং অনেক ব্যক্তি বার বার এসেছেন।

তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ডমিনিক এসব কাজের সময় তামাক ও কড়া পারফিউম ব্যবহার করতে দিতেন না যেন তার স্ত্রী এতে জেগে উঠে।

জিজ্ঞাসাবাদের সময় কিছু অভিযুক্ত দাবি করেছেন, তাদের কোনো ধারণা ছিল না যে এসব কাজে তার স্ত্রীর সম্মতি ছিল না। এ সময় আরেকজন একে ধর্ষণ হিসেবে নিতে অস্বীকৃতি জানান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পরদিন, রাষ্ট্র গঠন ও যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতির পুনর্গঠনের প্রথম দিন

SBN

SBN

স্ত্রীকে মাদকাসক্ত করার পর স্বামীর কাণ্ড!

আপডেট সময় ০৬:২২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০২৩

ভয়ংকর অভিযোগ উঠেছে ফ্রান্সের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি প্রতি রাতে তার স্ত্রীকে মাদক সেবন করাতেন। এর পর লোকদের রীতিমতো আমন্ত্রণ জানিয়ে স্ত্রীকে তাদের দিয়ে ধর্ষণ করাতেন! শুধু তাই নয়, ধর্ষণের সেই দৃশ্য রেকর্ড করে রাখতেন।

টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম ডমিনিক পি। ইতোমধ্যে তাকে গ্রেফতারও করেছে দেশটির পুলিশ। গত ১০ বছর ধরে তিনি তার স্ত্রীর সঙ্গে এমন আচরণ করে আসছিলেন। এ নিয়ে তদন্তকারীরা ধর্ষণের ৯২টি ঘটনা শনাক্ত করেছেন। এ ঘটনায় ৫১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যাদের বয়স ২৬-৭৩ বছরের মধ্যে। পুলিশ এই ঘটনায় আরও অভিযুক্তকে খুঁজছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়েছে, ওই সব ধর্ষণকারীর মধ্যে দমকলকর্মী, লরির চালক, পৌরসভার কাউন্সিলর, ব্যাংকের আইটি কর্মী, কারারক্ষী, নার্স এবং একজন সাংবাদিকও আছেন।

খবরে বলা হয়েছে, প্রথমে ডমিনিক তার স্ত্রীর খাবারে মাদক মেশাতেন, এর পর তিনি তাকে খাওয়াতেন। পরবর্তী সময়ে তিনি মাজানে তার বাড়িতে কথিত অতিথিদের ডাকতেন এবং ঘুমন্ত স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতেন।

ডমিনিক এসব ঘটনার দৃশ্য ধারণ করে ইউএসবি ড্রাইভে ‘অ্যাবিউস’ নামে এক ফাইলে সংরক্ষণ করেছেন। বর্তমানে এটি পুলিশের হাতে রয়েছে।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ২০১১ সাল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে এসব ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে এবং অনেক ব্যক্তি বার বার এসেছেন।

তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, ডমিনিক এসব কাজের সময় তামাক ও কড়া পারফিউম ব্যবহার করতে দিতেন না যেন তার স্ত্রী এতে জেগে উঠে।

জিজ্ঞাসাবাদের সময় কিছু অভিযুক্ত দাবি করেছেন, তাদের কোনো ধারণা ছিল না যে এসব কাজে তার স্ত্রীর সম্মতি ছিল না। এ সময় আরেকজন একে ধর্ষণ হিসেবে নিতে অস্বীকৃতি জানান।