ঢাকা ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo লাকসামে ১৯ বছরের তরুনীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ : গ্রেফতার-৫ Logo জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় আসলে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করবে Logo রূপসায় ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo বাংলাদেশ উইমেন্স ফ্যাশন ডিজাইনার সোসাইটির পক্ষে ইফতার সামগ্রী বিতরণ Logo বরুড়ায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট এর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo উখিয়া যুবদলের দু‘গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬ Logo বুড়িচংয় অবৈধ অনু প্রবেশের সময় ভারতীয় দুই নাগরিক আটক Logo লালমনিরহাটে কুপ্রস্তাব বিচার চেয়ে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ছাত্রীর অভিযোগ Logo এবছর ২৬ মার্চেও কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব  Logo এবার ঈদে কেনাবেচার ভিন্নধর্মী আয়োজন ‘ইন্টারন্যাশনাল নাইট মার্কেট ইন ঢাকা’

জোহানেসবার্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্টের বৈঠক

প্রেমা: ২৪ শে আগস্ট চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছেন, তাঁর দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে কৌশলগত অভিন্ন উন্নয়ন বেগবান করতে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা গভীরতর করতে, দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে উন্নীত করতে এবং দু’দেশের জনগণের জন্য আরও বেশি কল্যাণ নিশ্চিত করতে ইচ্ছুক।

দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন চলাকালে বুধবার বিকেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এক বৈঠকে একথা বলেন তিনি।

প্রেসিডেন্ট সি বলেন, বর্তমানে চীন ও বাংলাদেশ – দুই দেশই নিজেদের উন্নয়ন ও পুনর্জাগরণের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীন ও বাংলাদেশ পারস্পরিক স্বার্থে একে অপরকে সমর্থন দিতে, দু’পক্ষের কৌশলগত যোগাযোগ জোরদার করতে এবং বিভিন্ন বিভাগ ও বিভিন্ন পর্যায়ে বিনিময় ঘনিষ্ঠতর করতে চায়।

চীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, এছাড়া উচ্চমানের ‘এক অঞ্চল এক পথ’ নির্মাণ শক্তিশালী করতে দু’দেশের অর্থনীতিকে একে অপরের পরিপুরক হতে হবে এবং অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, নতুন জ্বালানি ও কৃষিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরালো করতে হবে।

নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে (এনডিবি) যোগ দেওয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৬ সালে বাংলাদেশে প্রেসিডেন্ট সি’র রাষ্ট্রীয় সফর ছিল দু’দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক।

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধ এবং দেশটির অর্থনৈতিক ও জীবিকা উন্নয়নে মূল্যবান সহায়তা দেওয়ার তিনি চীনকে ধন্যবাদ জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে একচীন নীতি অনুসরণ করে এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রশংসা করে।

তিনি বলেন, তাঁর দেশ চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গভীরতর করতে এবং ব্রিক্‌সসহ বহুপাক্ষিক ব্যবস্থায় সহযোগিতা জোরদার করতে চায়।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্রিকস উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য নতুন উন্নয়নের সুযোগ বয়ে আনবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন।
সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

লাকসামে ১৯ বছরের তরুনীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ : গ্রেফতার-৫

SBN

SBN

জোহানেসবার্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্টের বৈঠক

আপডেট সময় ০১:৩৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৩

প্রেমা: ২৪ শে আগস্ট চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছেন, তাঁর দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে কৌশলগত অভিন্ন উন্নয়ন বেগবান করতে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা গভীরতর করতে, দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে উন্নীত করতে এবং দু’দেশের জনগণের জন্য আরও বেশি কল্যাণ নিশ্চিত করতে ইচ্ছুক।

দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন চলাকালে বুধবার বিকেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এক বৈঠকে একথা বলেন তিনি।

প্রেসিডেন্ট সি বলেন, বর্তমানে চীন ও বাংলাদেশ – দুই দেশই নিজেদের উন্নয়ন ও পুনর্জাগরণের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীন ও বাংলাদেশ পারস্পরিক স্বার্থে একে অপরকে সমর্থন দিতে, দু’পক্ষের কৌশলগত যোগাযোগ জোরদার করতে এবং বিভিন্ন বিভাগ ও বিভিন্ন পর্যায়ে বিনিময় ঘনিষ্ঠতর করতে চায়।

চীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, এছাড়া উচ্চমানের ‘এক অঞ্চল এক পথ’ নির্মাণ শক্তিশালী করতে দু’দেশের অর্থনীতিকে একে অপরের পরিপুরক হতে হবে এবং অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, নতুন জ্বালানি ও কৃষিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরালো করতে হবে।

নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকে (এনডিবি) যোগ দেওয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৬ সালে বাংলাদেশে প্রেসিডেন্ট সি’র রাষ্ট্রীয় সফর ছিল দু’দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক।

বাংলাদেশে কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধ এবং দেশটির অর্থনৈতিক ও জীবিকা উন্নয়নে মূল্যবান সহায়তা দেওয়ার তিনি চীনকে ধন্যবাদ জানান।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে একচীন নীতি অনুসরণ করে এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার প্রশংসা করে।

তিনি বলেন, তাঁর দেশ চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গভীরতর করতে এবং ব্রিক্‌সসহ বহুপাক্ষিক ব্যবস্থায় সহযোগিতা জোরদার করতে চায়।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্রিকস উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য নতুন উন্নয়নের সুযোগ বয়ে আনবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন।
সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।