ঢাকা ০৫:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ছিনতাইকারীর হামলায় জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা পার্থ আহত Logo ঝিনাইদহে বিড়াল হত্যার ঘটনায় মামলা : গ্রেফতার -২ Logo কালীগঞ্জে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নায়েব আলী’র মৃত্যু Logo ইচ্ছে পূরণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo বিএনপি নেতা ফেরদৌস আলম মৃধা নিজস্ব অর্থায়নের বলদী গ্রামের বেহাল রাস্তা গুলো পূর্ণ সংস্কারের কাজ শুরু করেন Logo সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণ করে সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পাওয়া জসিম উদ্দিনকে সংবর্ধনা Logo মুরাদনগরে খামারগ্রাম প্রবাসী সংগঠনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দোয়া মাহফিল Logo বুড়িচং বাকশীমূল স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত Logo খুলনায় যুবককে গুলি করে হত্যার চেষ্টা Logo সিলেট জেলা যুবদলের নেতা আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ

তামিজী স্যার যখন সাংবাদিক

কামরুজ্জামান জনিঃ

গত শতকের নব্বই দশকে তামিজী স্যার কুমিল্লা শহরে অপরাধ প্রতিবেদক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। পূর্ণ নাম মু. নজরুল ইসলাম তামিজী। তিনি কাজ করেছেন ‘ভোরের কাগজ, আমাদের সময়, গণকণ্ঠ, রঙধনু, দৈনিক বাংলা, আজাদ বাণীসহ কয়েকটি দৈনিকে । দায়িত্ব পালনকালে নতুন সাংবাদিক সৃষ্টিতে, হাতে কলমে শিক্ষাদানে ব্যাপক প্রশংসিত তিনি। তার অধঃস্তন অনেক সাংবাদিক এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। নেতৃত্ব দিয়েছেন লেখক সাংবাদিক ঐক্য ফাউন্ডেশন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা ও ন্যাশনাল জার্নালিস্ট এলায়েন্স এ।
অধ্যাপক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী সাংবাদিকতা ছেড়ে ২০০১ সালে পেশা হিসেবে শিক্ষকতাকে বেছে নেন। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ও সমাজবিজ্ঞান এর শিক্ষক হিসেবে তাঁর সুনাম রয়েছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করে ২০১১ সালে শিক্ষকতা ছেড়ে আবার সাংবাদিকতায় ফিরে আসেনন। দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিক প্রকাশনায় শুরু থেকেই আমার পাপে ছিলেন। ২০০০ সালের দিকে কুমিল্লার ধর্ম সাগর পশ্চিম পাড়ে উত্তর পাশের ঘাটলায় বসেই আমি, নজরুল ইসলাম তামিজী ও বন্ধু  মফিজুল ইসলাম সহ মুক্তির লড়াই নামে পত্রিকা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত হয়। ‘মুক্তি কামী জনতার সাত দিনের কাগজ’ এই শ্লোগান তারই দেয়। পরবর্তীতে সাপ্তাহিক থেকে মুক্তির লড়াই দৈনিক হিসেবে প্রকাশিত হচ্ছে।  নজরুল ইসলাম তামিজী পত্রিকাটিতে নিষ্ঠার সাথে প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে ‘দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা’-এর উপদেষ্টা সম্পাদক। নতুন সৃষ্টি ও পরিকল্পনায় তাঁর আনন্দ । জীবনের বড় সাফল্য প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় অনেক সাংবাদিক গুরত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন যারা তাঁর হাত ধরে এ পেশায় এসেছেন ।

কামরুজ্জামান জনি, সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক মুক্তির লড়াই, বাংলাদেশ।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ছিনতাইকারীর হামলায় জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতা পার্থ আহত

SBN

SBN

তামিজী স্যার যখন সাংবাদিক

আপডেট সময় ০৪:৫০:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কামরুজ্জামান জনিঃ

গত শতকের নব্বই দশকে তামিজী স্যার কুমিল্লা শহরে অপরাধ প্রতিবেদক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। পূর্ণ নাম মু. নজরুল ইসলাম তামিজী। তিনি কাজ করেছেন ‘ভোরের কাগজ, আমাদের সময়, গণকণ্ঠ, রঙধনু, দৈনিক বাংলা, আজাদ বাণীসহ কয়েকটি দৈনিকে । দায়িত্ব পালনকালে নতুন সাংবাদিক সৃষ্টিতে, হাতে কলমে শিক্ষাদানে ব্যাপক প্রশংসিত তিনি। তার অধঃস্তন অনেক সাংবাদিক এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। নেতৃত্ব দিয়েছেন লেখক সাংবাদিক ঐক্য ফাউন্ডেশন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা ও ন্যাশনাল জার্নালিস্ট এলায়েন্স এ।
অধ্যাপক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী সাংবাদিকতা ছেড়ে ২০০১ সালে পেশা হিসেবে শিক্ষকতাকে বেছে নেন। কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ও সমাজবিজ্ঞান এর শিক্ষক হিসেবে তাঁর সুনাম রয়েছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করে ২০১১ সালে শিক্ষকতা ছেড়ে আবার সাংবাদিকতায় ফিরে আসেনন। দৈনিক মুক্তির লড়াই পত্রিক প্রকাশনায় শুরু থেকেই আমার পাপে ছিলেন। ২০০০ সালের দিকে কুমিল্লার ধর্ম সাগর পশ্চিম পাড়ে উত্তর পাশের ঘাটলায় বসেই আমি, নজরুল ইসলাম তামিজী ও বন্ধু  মফিজুল ইসলাম সহ মুক্তির লড়াই নামে পত্রিকা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত হয়। ‘মুক্তি কামী জনতার সাত দিনের কাগজ’ এই শ্লোগান তারই দেয়। পরবর্তীতে সাপ্তাহিক থেকে মুক্তির লড়াই দৈনিক হিসেবে প্রকাশিত হচ্ছে।  নজরুল ইসলাম তামিজী পত্রিকাটিতে নিষ্ঠার সাথে প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে ‘দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা’-এর উপদেষ্টা সম্পাদক। নতুন সৃষ্টি ও পরিকল্পনায় তাঁর আনন্দ । জীবনের বড় সাফল্য প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় অনেক সাংবাদিক গুরত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন যারা তাঁর হাত ধরে এ পেশায় এসেছেন ।

কামরুজ্জামান জনি, সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক মুক্তির লড়াই, বাংলাদেশ।