ঢাকা ০১:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরুড়ায় ৩ হাসপাতালকে জরিমানা

স্টাফ রিপোর্টার

কুমিল্লার বরুড়ায় লাইসেন্স নবায়ন না করা ও মেয়াদোত্তীর্ণ রি এজেন্ট (প্যাথলজি পরীক্ষার জন্য সংরক্ষিত ঔষধ) রাখায় ৩ হাসপাতালকে জরিমানা করা হয়েছে।

(১৯/০৯/২০২৩) মঙ্গলবার সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মঈন উদ্দিন এর নেতৃত্বে বরুড়া উপজেলার বরুড়া পৌরসভায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

এসময় পৌরসভায় লাইসেন্স ছাড়া হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিচালনা, মেয়াদোত্তীর্ণ রি-এজেন্ট, অপরিচ্ছন্ন ল্যাব, সার্টিফিকেট বিহীন ল্যাব টেকনোলজিস্ট দ্বারা ল্যাব পরিচালনা করার অপরাধ আমলে নেয়া হয়।

এসময় তিনটি প্রতিষ্ঠানকে উক্ত অপরাধের দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪৫ ধারা এবং মেডিকেল প্র্যাকটিস এবং বেসরকারী ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরী (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ১৩ ধারা মোতাবেক ৬৫ হাজার টাকার অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

ইসডো ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে লাইসেন্স নবায়ন না করায় ৫ হাজার টাকা, বরুড়া ডয়াবেটিক সেন্টার ও রেঁনেসা হসপিটালে লাইসেন্স নবায়ন না থাকা, মেয়াদোত্তীর্ণ রি-এজেন্ট রাখা, পর্যাপ্ত জায়গা না নিয়ে ল্যাব পরিচালনা করা এবং যথাযথ ল্যাব টেকনোলজিস্ট দিয়ে পরীক্ষা না করায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ০৩ টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময়ে মেডিকেয়ার জেনারেল হসপিটাল সহ কয়েকটি ক্লিনিকের লোকজন ক্লিনিক বন্ধ করে পালিয়ে যান।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহায়তা করেন ডাঃ নূরেন তাসকীন তুলি, ডাঃ সিফাত সালেহ, ডাঃ তানজিম মজুমদার এবং বরুড়া থানা পুলিশের একটি চৌকষ দল।
জনস্বার্থে এধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

আপলোডকারীর তথ্য

বরুড়ায় ৩ হাসপাতালকে জরিমানা

আপডেট সময় ০৭:২৩:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার

কুমিল্লার বরুড়ায় লাইসেন্স নবায়ন না করা ও মেয়াদোত্তীর্ণ রি এজেন্ট (প্যাথলজি পরীক্ষার জন্য সংরক্ষিত ঔষধ) রাখায় ৩ হাসপাতালকে জরিমানা করা হয়েছে।

(১৯/০৯/২০২৩) মঙ্গলবার সহকারী কমিশনার ভূমি ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মঈন উদ্দিন এর নেতৃত্বে বরুড়া উপজেলার বরুড়া পৌরসভায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

এসময় পৌরসভায় লাইসেন্স ছাড়া হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিচালনা, মেয়াদোত্তীর্ণ রি-এজেন্ট, অপরিচ্ছন্ন ল্যাব, সার্টিফিকেট বিহীন ল্যাব টেকনোলজিস্ট দ্বারা ল্যাব পরিচালনা করার অপরাধ আমলে নেয়া হয়।

এসময় তিনটি প্রতিষ্ঠানকে উক্ত অপরাধের দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪৫ ধারা এবং মেডিকেল প্র্যাকটিস এবং বেসরকারী ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরী (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ১৩ ধারা মোতাবেক ৬৫ হাজার টাকার অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

ইসডো ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে লাইসেন্স নবায়ন না করায় ৫ হাজার টাকা, বরুড়া ডয়াবেটিক সেন্টার ও রেঁনেসা হসপিটালে লাইসেন্স নবায়ন না থাকা, মেয়াদোত্তীর্ণ রি-এজেন্ট রাখা, পর্যাপ্ত জায়গা না নিয়ে ল্যাব পরিচালনা করা এবং যথাযথ ল্যাব টেকনোলজিস্ট দিয়ে পরীক্ষা না করায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ০৩ টি প্রতিষ্ঠানকে ৬৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময়ে মেডিকেয়ার জেনারেল হসপিটাল সহ কয়েকটি ক্লিনিকের লোকজন ক্লিনিক বন্ধ করে পালিয়ে যান।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহায়তা করেন ডাঃ নূরেন তাসকীন তুলি, ডাঃ সিফাত সালেহ, ডাঃ তানজিম মজুমদার এবং বরুড়া থানা পুলিশের একটি চৌকষ দল।
জনস্বার্থে এধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।