ঢাকা ১০:৩১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আয়া ও ওয়ার্ডবয় দিচ্ছেন থেরাপি; বন্ধ রংপুর ফিজিওথেরাপি সেন্টার

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ে অনুমোদন ছাড়াই চলছিল নিউ রংপুর ফিজিওথেরাপি সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠান৷ কোন ধরনের ডাক্তার বা টেকনোলজিস্ট ছাড়াই ফিজিওথেরাপি দিয়ে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানে থাকা ওয়ার্ডবয় ও আয়া৷

মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের পূর্ব পাশে অবস্থিত ফিজিওথেরাপি সেন্টারটি বন্ধ করে দেয় ঠাকুরগাঁও স্বাস্থ্য বিভাগ৷

ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায়, এক বছরের অধিক সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি সেবা দিয়ে আসছেন৷ তবে ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত তার কাছে কোন ধরনের স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমোদন নেই। সেই সাথে প্রতিষ্ঠানে কোন ডাক্তার বা টেকনোলজিস্ট থাকেন না। আয়া ও ওয়ার্ডবয়ের মাধ্যমে থেরাপি দেওয়া হত। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকেন বিভাগীয় শহর রংপুরে। সেখান থেকে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় ফিজিওথেরাপি সেন্টার পরিচালনা করে আসছেন তিনি।

এ বিষয়ে জানতে নিউ রংপুর ফিজিওথেরাপি সেন্টারের এম.ডি শাহ আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি৷

ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইফতেখারুল হক সজীব বলেন, আমরা খবর পেয়ে সে প্রতিষ্ঠানে যাই। তাদের ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত কোন অনুমোদন নেই। সেখানে থাকা ওয়ার্ডবয় ও আয়া থেরাপি দিয়ে আসছেন। আমরা কয়েকজন সেবা গ্রহীতার সাথেও কথা বলেছি। তারাও বলেছেন সেখানে থাকা আয়া ও ওয়ার্ডবয় তাদের থেরাপি দেন৷ আমরা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিয়েছি। তারা কোন ধরনের সেবা প্রদান করতে পারবেননা৷

আপলোডকারীর তথ্য

আয়া ও ওয়ার্ডবয় দিচ্ছেন থেরাপি; বন্ধ রংপুর ফিজিওথেরাপি সেন্টার

আপডেট সময় ০৮:২৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২২

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ে অনুমোদন ছাড়াই চলছিল নিউ রংপুর ফিজিওথেরাপি সেন্টার নামে একটি প্রতিষ্ঠান৷ কোন ধরনের ডাক্তার বা টেকনোলজিস্ট ছাড়াই ফিজিওথেরাপি দিয়ে আসছিলেন প্রতিষ্ঠানে থাকা ওয়ার্ডবয় ও আয়া৷

মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের পূর্ব পাশে অবস্থিত ফিজিওথেরাপি সেন্টারটি বন্ধ করে দেয় ঠাকুরগাঁও স্বাস্থ্য বিভাগ৷

ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায়, এক বছরের অধিক সময় ধরে প্রতিষ্ঠানটি সেবা দিয়ে আসছেন৷ তবে ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত তার কাছে কোন ধরনের স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমোদন নেই। সেই সাথে প্রতিষ্ঠানে কোন ডাক্তার বা টেকনোলজিস্ট থাকেন না। আয়া ও ওয়ার্ডবয়ের মাধ্যমে থেরাপি দেওয়া হত। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকেন বিভাগীয় শহর রংপুরে। সেখান থেকে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় ফিজিওথেরাপি সেন্টার পরিচালনা করে আসছেন তিনি।

এ বিষয়ে জানতে নিউ রংপুর ফিজিওথেরাপি সেন্টারের এম.ডি শাহ আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি৷

ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইফতেখারুল হক সজীব বলেন, আমরা খবর পেয়ে সে প্রতিষ্ঠানে যাই। তাদের ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত কোন অনুমোদন নেই। সেখানে থাকা ওয়ার্ডবয় ও আয়া থেরাপি দিয়ে আসছেন। আমরা কয়েকজন সেবা গ্রহীতার সাথেও কথা বলেছি। তারাও বলেছেন সেখানে থাকা আয়া ও ওয়ার্ডবয় তাদের থেরাপি দেন৷ আমরা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দিয়েছি। তারা কোন ধরনের সেবা প্রদান করতে পারবেননা৷