ঢাকা ০২:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা চীন ও ফ্রান্স বরাবরই কাজ করে আসছে; প্রেসিডেন্ট সি

  • আকাশ:
  • আপডেট সময় ১১:১১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৪
  • ১২৬ বার পড়া হয়েছে

চীন-ফ্রান্স কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৬০তম বার্ষিকীতে দু’দেশের প্রেসিডেন্টদ্বয় একে অপরকে অভিনন্দন চিঠি পাঠিয়েছেন।

চিঠিতে সি চিন পিং বলেন, ৬০ বছর আগে, চীন ও ফ্রান্স স্নায়ুযুদ্ধের কঠিন বরফ ভেঙ্গে জোটগত দ্বন্দ্ব মোকাবিলা করে রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছিল। বিশ্বের পরিস্থিতিকে সংলাপ ও সহযোগিতার সঠিক দিকে এগিয়ে নিতে তা ভূমিকা রেখেছে। ঐতিহাসিক ঘটনাটি এখনও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

৬০ বছর ধরে চীন ও ফ্রান্স সবসময় স্বাধীন কৌশল বজায় রেখেছে। পাশাপাশি, পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতার মাধ্যমে অভিন্ন উন্নয়ন জোরদার করা, সমান বিনিময়ের মাধ্যমে সভ্যতার পারস্পরিক শিক্ষা বাস্তবায়ন করা এবং বহুপাক্ষিক সমন্বয়ের মাধ্যমে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার খাতে চীন ও ফ্রান্স বরাবরই কাজ করে আসছে। দু’দেশের সম্পর্কে অনেক সুফল অর্জিত হয়েছে। যা শুধু দু’দেশের জনকল্যাণই বৃদ্ধি করেনি, বরং বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করা, বিশ্বের বহুমেরুকরণ এগিয়ে নেওয়া ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন, তিনি দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে অনেক গুরুত্ব দেন। তিনি জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকখোঁর সঙ্গে একযোগে দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৬০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে, চীন-ফ্রান্স সার্বিক কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্ক আরও মজবুত করতে এবং দু’দেশ ও বিশ্ববাসীর কল্যাণ বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে চান।
সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

জনপ্রিয় সংবাদ

SBN

SBN

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা চীন ও ফ্রান্স বরাবরই কাজ করে আসছে; প্রেসিডেন্ট সি

আপডেট সময় ১১:১১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৪

চীন-ফ্রান্স কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৬০তম বার্ষিকীতে দু’দেশের প্রেসিডেন্টদ্বয় একে অপরকে অভিনন্দন চিঠি পাঠিয়েছেন।

চিঠিতে সি চিন পিং বলেন, ৬০ বছর আগে, চীন ও ফ্রান্স স্নায়ুযুদ্ধের কঠিন বরফ ভেঙ্গে জোটগত দ্বন্দ্ব মোকাবিলা করে রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছিল। বিশ্বের পরিস্থিতিকে সংলাপ ও সহযোগিতার সঠিক দিকে এগিয়ে নিতে তা ভূমিকা রেখেছে। ঐতিহাসিক ঘটনাটি এখনও অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

৬০ বছর ধরে চীন ও ফ্রান্স সবসময় স্বাধীন কৌশল বজায় রেখেছে। পাশাপাশি, পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতার মাধ্যমে অভিন্ন উন্নয়ন জোরদার করা, সমান বিনিময়ের মাধ্যমে সভ্যতার পারস্পরিক শিক্ষা বাস্তবায়ন করা এবং বহুপাক্ষিক সমন্বয়ের মাধ্যমে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার খাতে চীন ও ফ্রান্স বরাবরই কাজ করে আসছে। দু’দেশের সম্পর্কে অনেক সুফল অর্জিত হয়েছে। যা শুধু দু’দেশের জনকল্যাণই বৃদ্ধি করেনি, বরং বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করা, বিশ্বের বহুমেরুকরণ এগিয়ে নেওয়া ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

প্রেসিডেন্ট সি জোর দিয়ে বলেন, তিনি দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে অনেক গুরুত্ব দেন। তিনি জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকখোঁর সঙ্গে একযোগে দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৬০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে, চীন-ফ্রান্স সার্বিক কৌশলগত অংশীদারি সম্পর্ক আরও মজবুত করতে এবং দু’দেশ ও বিশ্ববাসীর কল্যাণ বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে চান।
সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।