ঢাকা ১১:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রাজশাহীতে পুলিশ লাইন্সের শৌচাগার থেকে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার Logo মাঠের রাস্তায় জামাই শাশুড়ির বাঁশের বেড়া: বিপাকে দুই গ্রামের কৃষক Logo অধ্যাপক ড. তামিজী চেয়ারম্যান, অধ্যাপক ড. হামিদা সেক্রেটারি জেনারেল Logo এনসিপির লোকজন আওয়ামী লীগের সাথে হাত মিলিয়েছে : কায়কোবাদ Logo রাজশাহীতে মেয়েকে ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ Logo মুরাদনগরে মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব, স্ত্রীকে খুন করে থানায় স্বামী Logo খুনিদের বিচার আর দেশের সংস্কার ছাড়া জনগণ নির্বাচন মেনে নেবে না- ডাঃ শফিকুর রহমান Logo বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যেই এ সরকার কাজ করছে- পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা Logo সাবেক সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী’র বিশ্বস্ত সহযোগী দুর্নীতিবাজ ওসি ফারুক’র খুঁটির এতো জোর? Logo স্ত্রীর নাম ব্যবহার করে শুমারির টাকা আত্মসাৎ পরিসংখ্যান কর্মকর্তার

বালি ঘাটের রাক্ষসী

বালি ঘাটের রাক্ষসী
অরবিন্দ সরকার
বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ।

ঠাকুরমার কাছে শুয়ে শুনেছি ভূত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসের গল্প!
এখনও মনে পড়ে সেসব অল্প অল্প।
রাক্ষসীর সেই হাও মাও খাঁও মানুষের গন্ধ পাও, শুনেছিলাম সেদিন রাক্ষসীর রাজ্যের কথা,
আজো রাক্ষসী বেঁচে আছে এই রাজ্যে,
একই রোগে মানুষ আক্রান্ত যথাতথা হেথা।
বালি খায়, কয়লা খায়, রেশনের ভাগ বসায়, গরু পাচারে, অনুদান ঘুষে কাটমানি খায়।
চ্যালা চামুণ্ডা তারা রাতে পিঠে খায়,
ভাগারের পচা মড়া কুকুর, ভেড়া মোষের মাংস সেটাও গিলে খায়,
চাকুরী প্রার্থীর টাকা খায়, অন্য কেউ খেলে পঁচাত্তর পঁচিশের ভাগ পায়।
রাক্ষসীর পরিবার শুধু ভুলভাল মিথ্যা কয়!
সবাইকে ভাইপো বোকা বানিয়ে,
নিজের ভাইপোকে সিংহাসনে বসায়।
বহু ঘাটে জল মেপে, সতী সেজে ঘটের কলা খায়।
ভূতের মুখে রাম নাম অশোভনীয়,তাই রাক্ষসী তেড়ে ফুঁড়ে যায়।
মরে ভূত পেত্নী রাক্ষসীর জন্ম,
তাই যমরাজে নেই ভয়।
যমরাজের আদালতে কাঁচকলা দেখিয়ে উল্টোপাল্টা গান গায়।
বিধবা, আইবুড়ো ছুঁড়ি, পরিবারের হারাম,
রাক্ষসী তারা, সব খেয়ে শেষ করে এখন তাদের বিধিবাম।

আপলোডকারীর তথ্য

রাজশাহীতে পুলিশ লাইন্সের শৌচাগার থেকে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

SBN

SBN

বালি ঘাটের রাক্ষসী

আপডেট সময় ০৭:৪২:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

বালি ঘাটের রাক্ষসী
অরবিন্দ সরকার
বহরমপুর, মুর্শিদাবাদ।

ঠাকুরমার কাছে শুয়ে শুনেছি ভূত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসের গল্প!
এখনও মনে পড়ে সেসব অল্প অল্প।
রাক্ষসীর সেই হাও মাও খাঁও মানুষের গন্ধ পাও, শুনেছিলাম সেদিন রাক্ষসীর রাজ্যের কথা,
আজো রাক্ষসী বেঁচে আছে এই রাজ্যে,
একই রোগে মানুষ আক্রান্ত যথাতথা হেথা।
বালি খায়, কয়লা খায়, রেশনের ভাগ বসায়, গরু পাচারে, অনুদান ঘুষে কাটমানি খায়।
চ্যালা চামুণ্ডা তারা রাতে পিঠে খায়,
ভাগারের পচা মড়া কুকুর, ভেড়া মোষের মাংস সেটাও গিলে খায়,
চাকুরী প্রার্থীর টাকা খায়, অন্য কেউ খেলে পঁচাত্তর পঁচিশের ভাগ পায়।
রাক্ষসীর পরিবার শুধু ভুলভাল মিথ্যা কয়!
সবাইকে ভাইপো বোকা বানিয়ে,
নিজের ভাইপোকে সিংহাসনে বসায়।
বহু ঘাটে জল মেপে, সতী সেজে ঘটের কলা খায়।
ভূতের মুখে রাম নাম অশোভনীয়,তাই রাক্ষসী তেড়ে ফুঁড়ে যায়।
মরে ভূত পেত্নী রাক্ষসীর জন্ম,
তাই যমরাজে নেই ভয়।
যমরাজের আদালতে কাঁচকলা দেখিয়ে উল্টোপাল্টা গান গায়।
বিধবা, আইবুড়ো ছুঁড়ি, পরিবারের হারাম,
রাক্ষসী তারা, সব খেয়ে শেষ করে এখন তাদের বিধিবাম।