ঢাকা ০৫:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোবিপ্রবির ভিসি পদত্যাগের দাবিতে বাসভবন ঘেরাও

মোহাম্মদ ছানা উল্যাহ, নোয়াখালী

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. দিদার উল আলমকে স্বৈরাচারের দোসর ও দুর্নীতিবাজ দাবি করে তার পদত্যাগ দাবি করেছেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এ সময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল বাকীর পদত্যাগ ও দাবি করা হয়।

রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুরে প্রশাসনিক ভবন ও উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করে।

এ সময় শিক্ষার্থীরা উপাচার্য ভবনের তালা ভেঙে বাসভবনে প্রবেশ করে।

এতে বক্তব্য রাখেন, নোবিপ্রবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বমনয়ক বনি ইয়ামিন, মেহেদী হাসান মেহেদী, জাহিদুল ইসলাম হাসান, হাসিব আহমেদ প্রমূখ।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, কোটা আন্দোলনবিরোধী বিভিন্ন কার্যকলাপের পরিপ্রেক্ষিতে ও বিগত সময়কালে ঘটে আসা বিভিন্ন অনাচারের দরুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বর্তমানে শিক্ষার্থীদের কাছে প্রশ্ন বিদ্ধ এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা সেখানে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। এসব বিষয়কে সামনে রেখে এবং বর্তমানে ক্যাম্পাসের পরিবেশ ও নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রবল অসহযোগিতা করায় উপাচার্য ও উপ- উপাচার্যের অনুগতদের স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে হবে। এ সময় বক্তরা ভিসিকে দুর্নীতিবাজ ও স্বৈরাচারের দোসর বলে অভহিত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ব্যাপকন দুর্নীতি করেছে বলেও ছাত্ররা দাবি করেন।

আপলোডকারীর তথ্য

নোবিপ্রবির ভিসি পদত্যাগের দাবিতে বাসভবন ঘেরাও

আপডেট সময় ০২:৫১:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

মোহাম্মদ ছানা উল্যাহ, নোয়াখালী

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. দিদার উল আলমকে স্বৈরাচারের দোসর ও দুর্নীতিবাজ দাবি করে তার পদত্যাগ দাবি করেছেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এ সময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল বাকীর পদত্যাগ ও দাবি করা হয়।

রোববার (১৮ আগস্ট) দুপুরে প্রশাসনিক ভবন ও উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করে।

এ সময় শিক্ষার্থীরা উপাচার্য ভবনের তালা ভেঙে বাসভবনে প্রবেশ করে।

এতে বক্তব্য রাখেন, নোবিপ্রবির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বমনয়ক বনি ইয়ামিন, মেহেদী হাসান মেহেদী, জাহিদুল ইসলাম হাসান, হাসিব আহমেদ প্রমূখ।

বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, কোটা আন্দোলনবিরোধী বিভিন্ন কার্যকলাপের পরিপ্রেক্ষিতে ও বিগত সময়কালে ঘটে আসা বিভিন্ন অনাচারের দরুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বর্তমানে শিক্ষার্থীদের কাছে প্রশ্ন বিদ্ধ এবং সাধারণ শিক্ষার্থীরা সেখানে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। এসব বিষয়কে সামনে রেখে এবং বর্তমানে ক্যাম্পাসের পরিবেশ ও নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রবল অসহযোগিতা করায় উপাচার্য ও উপ- উপাচার্যের অনুগতদের স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে হবে। এ সময় বক্তরা ভিসিকে দুর্নীতিবাজ ও স্বৈরাচারের দোসর বলে অভহিত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ব্যাপকন দুর্নীতি করেছে বলেও ছাত্ররা দাবি করেন।