ঢাকা ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পরদিন, রাষ্ট্র গঠন ও যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতির পুনর্গঠনের প্রথম দিন Logo সুবিদাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ Logo মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ঢাকা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন Logo কটিয়াদীতে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি Logo বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জনসাধারণের জন্য ৭ টি জাহাজ উন্মুক্ত করেছে কোস্ট গার্ড Logo বরুড়ায় বিজয় দিবস উপলক্ষে মহিলা দলের আলোচনা সভা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত Logo সুবিধাবঞ্চিত ও ঝরে পড়া শিশুদের নিয়ে সিড ফাউন্ডেশনের বিজয় দিবস উদযাপন Logo ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিজয় দিবস পালিত Logo রাঙ্গামাটিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন Logo মুরাদনগরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন

বরুড়ার পয়ালগাছায় অবরুদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যান মাহিন উদ্ধার

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বরুড়া

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার পয়ালগাছা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন কে জনতার অবরোধ থেকে উদ্বার করে নিয়ে যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু এমং মারমা মং ও সেনাবাহিনী।
ঘটনাটি ঘটেছে ১৮ আগষ্ট ২৪ ইং সকালে অফিসের সময়।

জানা যায় গত ৫ আগষ্ট ২৪ ইং শেখ হাসিনা সরকার পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার পর বরুড়া উপজেলার ইউনিয়নের অধিকাংশ চেয়ারম্যান অফিস না করে অনত্র বসে অফিস চালিয়ে যাচ্ছেন।

১৮ আগষ্ট ২৪ ইং পয়ালগাছা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন ইউনিয়ন পরিষদের অফিসে গেলে স্হানীয় লোকমান হোসেন তার ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নানাহ অভিযোগ এনে অনেক লোকজন জড়ো অফিস অবরোধ করে ফেলেন।
চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন ভয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু এমং মারমা মং কে অবহিত করলে সেনাবাহিনী নিয়ে তাকে অফিস থেকে উদ্বার করে। এ সময় বরুড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জহিরুল হক স্বপন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখেন। যাহা প্রশংসার দাবী রাখেন বলে প্রশাসন কে জানান।

চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন বলেন, লোকমান হোসেন ব্যাক্তিদ্বন্দ থেকে জনতা কে ভুল তথ্য দিয়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। বিএনপির সাধারণ সম্পাদক স্বপন ভাইয়ের যথেষ্ট পজিটিভ ভূমিকা ছিলো। প্রশাসনের সহোযোগিতায় আমি উদ্বার হই। আমার বিরুদ্ধে অস্ত্র সহ নানাহ মিথ্যা অভিযোগ এনেছে। এ অভিযোগ গুলো সঠিক নয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু এমং মারমা মং বলেন খবর পেয়ে সেনাবাহিনী পুলিশ কে সাথে নিয়ে পয়ালগাছা গিয়ে চেয়ারম্যান কে অবরোধ থেকে উদ্বার করে বাসায় পৌছিয়ে দেই। ফিসারীর রাস্তা কাটা নিয়ে লোকমানের সাথে চেয়ারম্যানের দ্বন্দ্ব ছিলো। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ যথেষ্ট সহোযোগিতা করেছে। তিনি আরো বলেন আপনাদের কোন অভিযোগ থাকলে প্রমান সহ থানায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্বে মামলা করুন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পরদিন, রাষ্ট্র গঠন ও যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতির পুনর্গঠনের প্রথম দিন

SBN

SBN

বরুড়ার পয়ালগাছায় অবরুদ্ধ ইউপি চেয়ারম্যান মাহিন উদ্ধার

আপডেট সময় ০৫:৫৫:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

মোঃ ইলিয়াছ আহমদ, বরুড়া

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার পয়ালগাছা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন কে জনতার অবরোধ থেকে উদ্বার করে নিয়ে যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু এমং মারমা মং ও সেনাবাহিনী।
ঘটনাটি ঘটেছে ১৮ আগষ্ট ২৪ ইং সকালে অফিসের সময়।

জানা যায় গত ৫ আগষ্ট ২৪ ইং শেখ হাসিনা সরকার পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার পর বরুড়া উপজেলার ইউনিয়নের অধিকাংশ চেয়ারম্যান অফিস না করে অনত্র বসে অফিস চালিয়ে যাচ্ছেন।

১৮ আগষ্ট ২৪ ইং পয়ালগাছা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন ইউনিয়ন পরিষদের অফিসে গেলে স্হানীয় লোকমান হোসেন তার ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বকে কাজে লাগিয়ে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নানাহ অভিযোগ এনে অনেক লোকজন জড়ো অফিস অবরোধ করে ফেলেন।
চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন ভয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু এমং মারমা মং কে অবহিত করলে সেনাবাহিনী নিয়ে তাকে অফিস থেকে উদ্বার করে। এ সময় বরুড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জহিরুল হক স্বপন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যথেষ্ট ভূমিকা রাখেন। যাহা প্রশংসার দাবী রাখেন বলে প্রশাসন কে জানান।

চেয়ারম্যান সৈয়দ মাইন উদ্দিন বলেন, লোকমান হোসেন ব্যাক্তিদ্বন্দ থেকে জনতা কে ভুল তথ্য দিয়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। বিএনপির সাধারণ সম্পাদক স্বপন ভাইয়ের যথেষ্ট পজিটিভ ভূমিকা ছিলো। প্রশাসনের সহোযোগিতায় আমি উদ্বার হই। আমার বিরুদ্ধে অস্ত্র সহ নানাহ মিথ্যা অভিযোগ এনেছে। এ অভিযোগ গুলো সঠিক নয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার নু এমং মারমা মং বলেন খবর পেয়ে সেনাবাহিনী পুলিশ কে সাথে নিয়ে পয়ালগাছা গিয়ে চেয়ারম্যান কে অবরোধ থেকে উদ্বার করে বাসায় পৌছিয়ে দেই। ফিসারীর রাস্তা কাটা নিয়ে লোকমানের সাথে চেয়ারম্যানের দ্বন্দ্ব ছিলো। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ যথেষ্ট সহোযোগিতা করেছে। তিনি আরো বলেন আপনাদের কোন অভিযোগ থাকলে প্রমান সহ থানায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্বে মামলা করুন।