ঢাকা ০২:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন Logo রাঙ্গামাটিতে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত Logo যৌথভাবে মানবজাতির আরো সুন্দর ভবিষ্যত সৃষ্টি করতে হবে : চিন পিংয়ের শীর্ষক প্রবন্ধ Logo ‘সি চিন পিংয়ের প্রিয় সাংস্কৃতিক উদ্ধৃতি উচ্চতর রাজনৈতিক প্রজ্ঞার দর্শন Logo চীন দর্শনীয় স্থান পর্যটকদের জন্য মানবিক রোবট চালু করেছে Logo চীনা প্রেসিডেন্টের রাশিয়া সফর Logo চীনের ভারত-পাকিস্তানকে সংযমী হওয়ার আহ্বান Logo যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা শুল্কারোপ আন্তর্জাতিক আর্থ-বাণিজ্য শৃঙ্খলা লঙ্ঘন করেছে Logo আজ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪ তম জন্ম জয়ন্তী Logo শেরপুরে বিট পুলিশিং মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ফোজিত শেখ বাবু’র একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ আলোকচিত্র শিল্পী ফোজিত শেখ বাবুর একক উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু পরিষদের ১৫ বছরের সাংগঠনিক কর্মকান্ডের কিছু ছবি নিয়ে ‘প্রয়াত ডা. এস এ মালেক এর স্মৃতি’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা ২২ ও ২৩ জানুয়ারি, দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আজ ২২ জানুয়ারি, রবিবার সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এর সভাপতিত্বে ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান লাল্টুর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক। অধ্যাপক ড. মোঃ মশিউর রহমান, উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার উপাচার্য, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ এমপি, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ, কুষ্টিয়া-১, অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ড. আব্দুল ওয়াদুদ প্রেসিডিয়াম সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, কাজী রেহান সোবহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, এস এম লুৎফর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অধ্যাপক ড. চন্দ্র নাথ পোদ্দার, গনিত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও কার্যকরী সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ নাসির উদ্দিন, ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সরদার মাহমুদ হাসান রুবেল, অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু, সচিব, শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, হাসিনা আক্তার জানু, সভাপতি, কানাডা মহিলা আওয়ামী লীগ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেন, ডা. এস এ মালেক ছিলেন, বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। তিনি গবেষক, চিন্তাবিদ, সত্যবাদী, স্পষ্টবাদী মানুষ ছিলেন। বঙ্গবন্ধু পরিষদের সফল নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীর রায়কার্যকর করার দাবিতে দেশে-বিদেশে জনমত গঠনে সক্ষম হন। তিনি আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে সিদ্ধান্তকালে তিনি বলেছিলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই একমাত্র স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারেন। জনগণ অন্য কাউকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার অধিকার দেয়নি। ডা. এস এ মালেক তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ এমপি বলেন, ডা. এস এ মালেক ছিলেন, বহুমুখী প্রতিভাধর একজন সফল মানুষ। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জনমত গঠন ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির চূড়ান্ত বিজয় অর্জনে তিনি অবদান রেখেছেন।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, ডা. এস এ মালেক বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সংগ্রামে তার অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ করবে।
অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পারিবারিক চিকিৎসক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের বন্ধু, সফল সংগঠক ও বঙ্গবন্ধুকে নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত করার প্রয়াস নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মানুষ হলেন, ডা. এস এ মালেক।
অধ্যাপক ড. মোঃ মশিউর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যে কয়জন ব্যক্তি বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চরণ করে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন তার মধ্যে ডা. এস এ মালেক অন্যতম।
এডভোকেট আব্দুস সালাম বলেন, বঙ্গবন্ধু দুর্নীতিমুক্ত, শোষণ-বৈষম্যহীন যে আদর্শ সমাজ ব্যবস্থা গড়তে চেয়েছিলেন এই ছবিগুলো দেখে নতুন প্রজন্ম অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ অনুসরণ করবে।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় তিনদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন

SBN

SBN

ফোজিত শেখ বাবু’র একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১১:৩৫:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টারঃ আলোকচিত্র শিল্পী ফোজিত শেখ বাবুর একক উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু পরিষদের ১৫ বছরের সাংগঠনিক কর্মকান্ডের কিছু ছবি নিয়ে ‘প্রয়াত ডা. এস এ মালেক এর স্মৃতি’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা ২২ ও ২৩ জানুয়ারি, দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আজ ২২ জানুয়ারি, রবিবার সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এর সভাপতিত্বে ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান লাল্টুর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক। অধ্যাপক ড. মোঃ মশিউর রহমান, উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী উপাচার্য, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার উপাচার্য, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ এমপি, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ, কুষ্টিয়া-১, অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ড. আব্দুল ওয়াদুদ প্রেসিডিয়াম সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, কাজী রেহান সোবহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, এস এম লুৎফর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অধ্যাপক ড. চন্দ্র নাথ পোদ্দার, গনিত বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও কার্যকরী সদস্য, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ নাসির উদ্দিন, ঢাকা মহানগর বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সরদার মাহমুদ হাসান রুবেল, অধ্যক্ষ মোঃ শাহজাহান আলম সাজু, সচিব, শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, হাসিনা আক্তার জানু, সভাপতি, কানাডা মহিলা আওয়ামী লীগ প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেন, ডা. এস এ মালেক ছিলেন, বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। তিনি গবেষক, চিন্তাবিদ, সত্যবাদী, স্পষ্টবাদী মানুষ ছিলেন। বঙ্গবন্ধু পরিষদের সফল নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীর রায়কার্যকর করার দাবিতে দেশে-বিদেশে জনমত গঠনে সক্ষম হন। তিনি আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে সিদ্ধান্তকালে তিনি বলেছিলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরাই একমাত্র স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারেন। জনগণ অন্য কাউকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার অধিকার দেয়নি। ডা. এস এ মালেক তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান বাদশাহ্ এমপি বলেন, ডা. এস এ মালেক ছিলেন, বহুমুখী প্রতিভাধর একজন সফল মানুষ। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জনমত গঠন ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির চূড়ান্ত বিজয় অর্জনে তিনি অবদান রেখেছেন।
প্রধান আলোচকের বক্তব্যে অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, ডা. এস এ মালেক বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির নেতৃত্ব দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সংগ্রামে তার অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ করবে।
অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পারিবারিক চিকিৎসক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের বন্ধু, সফল সংগঠক ও বঙ্গবন্ধুকে নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত করার প্রয়াস নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মানুষ হলেন, ডা. এস এ মালেক।
অধ্যাপক ড. মোঃ মশিউর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যে কয়জন ব্যক্তি বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বঙ্গবন্ধুর নাম উচ্চরণ করে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন তার মধ্যে ডা. এস এ মালেক অন্যতম।
এডভোকেট আব্দুস সালাম বলেন, বঙ্গবন্ধু দুর্নীতিমুক্ত, শোষণ-বৈষম্যহীন যে আদর্শ সমাজ ব্যবস্থা গড়তে চেয়েছিলেন এই ছবিগুলো দেখে নতুন প্রজন্ম অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ অনুসরণ করবে।