ঢাকা ০৮:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ইচ্ছে পূরণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo বিএনপি নেতা ফেরদৌস আলম মৃধা নিজস্ব অর্থায়নের বলদী গ্রামের বেহাল রাস্তা গুলো পূর্ণ সংস্কারের কাজ শুরু করেন Logo সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণ করে সিআইপি অ্যাওয়ার্ড পাওয়া জসিম উদ্দিনকে সংবর্ধনা Logo মুরাদনগরে খামারগ্রাম প্রবাসী সংগঠনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে দোয়া মাহফিল Logo বুড়িচং বাকশীমূল স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত Logo খুলনায় যুবককে গুলি করে হত্যার চেষ্টা Logo সিলেট জেলা যুবদলের নেতা আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ Logo ফুলবাড়ীতে প্রি-পেইড মিটার বন্ধের দাবি Logo বরুড়ার দলুয়া তুলাগাও দাখিল মাদ্রাসার ৫৪ তম বার্ষিক বড় খতম ও দোয়া অনুষ্ঠিত Logo ফুলবাড়ীতে কানাহার ডাঙ্গা ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

চীন প্রধান আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে: জাতিসংঘ মহাসচিব

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ১০:২৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি অব্যাহতভাবে অবনতি হচ্ছে, আন্তর্জাতিক সমাজ এজন্য খুব উদ্বিগ্ন। স্থানীয় সময় গত বুধবার, জাতিসংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি ‘চারটি আবশ্যক” প্রস্তাব করেছেন। প্রস্তাবটি আন্তর্জাতিক সংঘাত সমাধানের বিষয়ে চীনের ধারাবাহিক অবস্থান প্রতিফলিত করেছে। এই প্রস্তাব শান্তি, আলোচনা এবং সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে।

বর্তমানে, ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব অব্যাহত রয়েছে, বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন ঘাটতি বাড়ছে এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। “আমাদের কী ধরনের বিশ্ব তৈরি করা উচিত এবং এ বিশ্ব কীভাবে তৈরি করা যায়?” এমন যুগের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে চীন। তা হলো মানবজাতির জন্য একটি অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলা।

গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছরে, চীন কোনো যুদ্ধ বা সংঘাত শুরু করেনি, অন্য দেশের ভূখণ্ডে আক্রমণ করে নি। গত শতাব্দীর ৫০-এর দশকে চীনের প্রস্তাবিত শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচনীতি আন্তর্জাতিক নিয়ম এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক নীতিতে পরিণত হয়েছে। এ সময় চীন প্রধান আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনস্থাপনের মধ্যস্থতা থেকে শুরু করে ফিলিস্তিনের সঙ্গে ঐতিহাসিক পুনর্মিলন এগিয়ে নেওয়া এবং ইউক্রেন সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের জন্য চেষ্টা করা থেকে শুরু করে মিয়ানমার সংঘাতে সংশ্লিষ্ট পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতা করা পর্যন্ত চীন সবসময় ভূমিকা রেখেছে।

২০২২ সালে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগের প্রস্তাব করেছিলেন, যা নিরাপত্তার ঘাটতি কাটাতে এবং স্থায়ী শান্তির জন্য মৌলিক নির্দেশনা দিয়েছে। তথ্য প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে, চীনের উন্নয়নের প্রতিটি পদক্ষেপের সঙ্গে সঙ্গে শান্তির জন্য তার শক্তি আরও শক্তিশালী হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস মন্তব্য করেছেন যে, চীনের শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন মানব ইতিহাসের একটি মহৎ কাজ এবং গোটা মানবজাতির শান্তি ও অগ্রগতির জন্য সহায়ক।

সূত্র: শুয়েই-তৌহিদ-আকাশ, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইচ্ছে পূরণ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

SBN

SBN

চীন প্রধান আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে: জাতিসংঘ মহাসচিব

আপডেট সময় ১০:২৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪

সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি অব্যাহতভাবে অবনতি হচ্ছে, আন্তর্জাতিক সমাজ এজন্য খুব উদ্বিগ্ন। স্থানীয় সময় গত বুধবার, জাতিসংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি ‘চারটি আবশ্যক” প্রস্তাব করেছেন। প্রস্তাবটি আন্তর্জাতিক সংঘাত সমাধানের বিষয়ে চীনের ধারাবাহিক অবস্থান প্রতিফলিত করেছে। এই প্রস্তাব শান্তি, আলোচনা এবং সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে।

বর্তমানে, ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব অব্যাহত রয়েছে, বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন ঘাটতি বাড়ছে এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। “আমাদের কী ধরনের বিশ্ব তৈরি করা উচিত এবং এ বিশ্ব কীভাবে তৈরি করা যায়?” এমন যুগের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে চীন। তা হলো মানবজাতির জন্য একটি অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলা।

গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ৭৫ বছরে, চীন কোনো যুদ্ধ বা সংঘাত শুরু করেনি, অন্য দেশের ভূখণ্ডে আক্রমণ করে নি। গত শতাব্দীর ৫০-এর দশকে চীনের প্রস্তাবিত শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচনীতি আন্তর্জাতিক নিয়ম এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক নীতিতে পরিণত হয়েছে। এ সময় চীন প্রধান আন্তর্জাতিক সমস্যা সমাধানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনস্থাপনের মধ্যস্থতা থেকে শুরু করে ফিলিস্তিনের সঙ্গে ঐতিহাসিক পুনর্মিলন এগিয়ে নেওয়া এবং ইউক্রেন সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের জন্য চেষ্টা করা থেকে শুরু করে মিয়ানমার সংঘাতে সংশ্লিষ্ট পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতা করা পর্যন্ত চীন সবসময় ভূমিকা রেখেছে।

২০২২ সালে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বৈশ্বিক নিরাপত্তা উদ্যোগের প্রস্তাব করেছিলেন, যা নিরাপত্তার ঘাটতি কাটাতে এবং স্থায়ী শান্তির জন্য মৌলিক নির্দেশনা দিয়েছে। তথ্য প্রমাণ থেকে দেখা যায় যে, চীনের উন্নয়নের প্রতিটি পদক্ষেপের সঙ্গে সঙ্গে শান্তির জন্য তার শক্তি আরও শক্তিশালী হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তনিও গুতেরেস মন্তব্য করেছেন যে, চীনের শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন মানব ইতিহাসের একটি মহৎ কাজ এবং গোটা মানবজাতির শান্তি ও অগ্রগতির জন্য সহায়ক।

সূত্র: শুয়েই-তৌহিদ-আকাশ, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।