ঢাকা ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গজ, সিরিঞ্জ ছারাই চলছে গলাচিপা হাসপাতালের জরুরী বিভাগ

আবুতালেব মোতাহার, গলাচিপা (পটুয়াখালী)

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগ চলছে গজ, সিরিঞ্জ, পভিসেপ ছারাই। রোগীরা চিকিৎসা নিতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পরছেন, বাহিরের ফার্মেসি থেকে এসব তাদের কিনতে হচ্ছে। মেডিকেল টেকনিশিয়ান তোফায়েল আলম জানান ৫ থেকে ৬ মাস যাবৎ গজ, সিরিঞ্জ, পভিসেপ ও বিভিন্ন অয়েন্টমেন্ট হাসপাতালে নেই।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, রোগীদের খাবারের জন্য প্রতিদিন ১৭৫ টাকা বাজেট থাকলেও রোগীদের দেয়া হচ্ছে নিম্নমানের খাবার। ভর্তি হওয়া রোগীদের হাসপাতাল থেকে অল্প কিছু ঔষধ দিলেও বেশীরভাগ ঔষধ কিনতে হচ্ছে বাহিরের ফার্মেসি থেকে। একজন রোগী জানান হাসপাতাল থেকে তিনি কোন ঔষধ ও স্যালাইন পাননি, সবই তিনি বাহিরের ফার্মেসি থেকে কিনেছেন। এসব বিষয়ে ইনডোর ঔষধ ষ্টোর ইনচার্জ পলির কাছে ইনডোর ঔষধের লিষ্ট চাইলে তিনি তা দিতে অস্বীকৃতি জানান।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মেজবাহ উদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান গজ, সিরিঞ্জ কতদিন যাব্ৎ নাই সেটা আমার সঠিক জানা নাই, সম্ভবত ৩ মাস যাব্ৎ নাই। রোগীরা হাসপাতাল থেকে ঔষধ পাচ্ছেনা ও পলির ঔষধের লিষ্ট দিতে অস্বীকৃতি জানানোর কথা তাকে জানালে তিনি পলিকে দিয়ে হাতে লিখে একটি ঔষধের লিষ্ট সাংবাদিকদেরকে দেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

SBN

SBN

গজ, সিরিঞ্জ ছারাই চলছে গলাচিপা হাসপাতালের জরুরী বিভাগ

আপডেট সময় ০৬:০০:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫

আবুতালেব মোতাহার, গলাচিপা (পটুয়াখালী)

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগ চলছে গজ, সিরিঞ্জ, পভিসেপ ছারাই। রোগীরা চিকিৎসা নিতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পরছেন, বাহিরের ফার্মেসি থেকে এসব তাদের কিনতে হচ্ছে। মেডিকেল টেকনিশিয়ান তোফায়েল আলম জানান ৫ থেকে ৬ মাস যাবৎ গজ, সিরিঞ্জ, পভিসেপ ও বিভিন্ন অয়েন্টমেন্ট হাসপাতালে নেই।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, রোগীদের খাবারের জন্য প্রতিদিন ১৭৫ টাকা বাজেট থাকলেও রোগীদের দেয়া হচ্ছে নিম্নমানের খাবার। ভর্তি হওয়া রোগীদের হাসপাতাল থেকে অল্প কিছু ঔষধ দিলেও বেশীরভাগ ঔষধ কিনতে হচ্ছে বাহিরের ফার্মেসি থেকে। একজন রোগী জানান হাসপাতাল থেকে তিনি কোন ঔষধ ও স্যালাইন পাননি, সবই তিনি বাহিরের ফার্মেসি থেকে কিনেছেন। এসব বিষয়ে ইনডোর ঔষধ ষ্টোর ইনচার্জ পলির কাছে ইনডোর ঔষধের লিষ্ট চাইলে তিনি তা দিতে অস্বীকৃতি জানান।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মেজবাহ উদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান গজ, সিরিঞ্জ কতদিন যাব্ৎ নাই সেটা আমার সঠিক জানা নাই, সম্ভবত ৩ মাস যাব্ৎ নাই। রোগীরা হাসপাতাল থেকে ঔষধ পাচ্ছেনা ও পলির ঔষধের লিষ্ট দিতে অস্বীকৃতি জানানোর কথা তাকে জানালে তিনি পলিকে দিয়ে হাতে লিখে একটি ঔষধের লিষ্ট সাংবাদিকদেরকে দেন।