ঢাকা ০৮:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo চট্টগামের আনোয়ারায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ Logo লাকসাম গুনতি গ্রামের পুকুর থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার Logo বিআরটিএ ইকুরিয়াস্থ ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক নৈশ প্রহরী শামিম গুলজার (পর্ব-১) Logo চীনে বিদেশি পর্যটকদের রিফান্ডের পরিমাণ ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে Logo তিব্বতের কৈলাস পর্বত ও মানস সরোবর হ্রদ ‘পবিত্র পর্বত ও হ্রদ’ হিসেবে বিবেচনা করে Logo চীনা জাতির মহান পুনর্জাগরণ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ধাপে ধাপে রূপান্তর করতে হবে : সি চিন পিং Logo ১৩৭তম ক্যান্টন মেলায় বিদেশী ক্রেতার অংশগ্রহণ নতুন রেকর্ড Logo শেরপুরের সীমান্তে ৫৭০ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ Logo Re: নওগাঁয় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ১৪বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণ, ২জনের যাবজ্জীবন Logo তিন দশকেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি মাধবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে

গাজীপুর বিআরটিএ অফিসে দালাল সিন্ডিকেট ছাড়া মিলেনা সেবা

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলেও গাজীপুর সার্কেল কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায় চিত্র ভিন্ন। এখানে ঘুষ ছাড়া মেলে না সেবা।সড়কের আনফিট গাড়ীগুলো পাচ্ছে ফিটনেস সার্টিফিকেট।আর এ সবই চলছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে।এমনই অভিযোগ করছেন সেবাপ্রার্থীর।মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ার তৈরি করেছেন নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেট বাহীনি। এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের সেবাপ্রার্থীদের।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক গাজীপুর বিআরটিএ তে সেবা নিতে আসা একাধিক ব্যাক্তির সাথে কথা বলেন।সেখানে একেকজন এককেক কাজে এসেছেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স, নাম পরিবর্তন, গাড়ির ফিটনেস, নবায়ন এবং সংশোধন সহ নানা সেবা নিতে।

তাদের সাথে কথা বলেলে সবাই জানান কোনো না কোনো দালালের মাধ্যমে সেবা নিচ্ছেন।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক প্রশ্ন করেন, আপনারা কী নিজেরা সেবা নিতে চেষ্টা করেন নাই?
সেবাপ্রার্থী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনি বলেন প্রথমবার কাগজ জমা দেওয়ার করে নাই। দীর্ঘদিন ঘুরে দালাল ধরেছেন।এখন কাজ হয়েছে।

সেবাপ্রার্থীরা কেউ নাম প্রকাশ করতে চান না।নাম প্রকাশ করলে লাইসেন্স বাতিল করে দিবেন বা সংশ্লিষ্ট কাজ আর হবে না এমন আশংকা করেন সবাই।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক সেবাপ্রার্থীদের সাথে কথা বললে দুই জন ব্যাক্তি দালাল সিন্ডিকেটের সদস্য সোলাইমান মিয়ার নাম বলেন।এই সোলাইমান মিয়া মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেটের মধ্যে অন্যতম বলে গাজীপুর বিআরটিএ তে ভালো সুপরিচিতি রয়েছে।

এই বিষয়ে মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের সাথে কথা বলতে গেলে কথা বলতে রাজি হননি। মোবাইল ফোনে এই বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে।তিনি ফোন রিসিভ করে পরিচয় দেওয়ার পরে ফোন কেটে দেন। মোবাইল ফোনে ক্ষুদে বার্তা দিলে তার উত্তর পাওয়া যায়নি।

গাজীপুর বিআরটিএ এর সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ওনার অফিসে একাধিক বার গিয়ে ওনাকে পাওয়া যায়নি।এক স্টাফ কে জিগ্যেস করলে ওনি বলেন এডি স্যার
নিয়মিত অফিস করেন না। ওনার মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি। ক্ষুদে বার্তা পাঠালেও এর কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক বিআরটিএ তে কর্মরত মোটরযান পরিদর্শক সাইদুল ইসলাম সুমন এর সাথে দালাল সিন্ডিকেট সদস্য ও মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের ভিডিও সম্পর্কে বললে তিনি বলেন, এই বিষয়ে তিনি জানেন না।আপনার কাছ থেকে জেনেছি আমি প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সহকারী পরিচালক কে অবহিত করবো।

মুক্তির লড়াই এর কাছে গোপন কেমেরায় ধারণ করা একটি ভিডিও সংরক্ষিত আছে মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের অফিসে দালাল সিন্ডিকেট সদস্য সোলেমান মিয়া।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

চট্টগামের আনোয়ারায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ

SBN

SBN

গাজীপুর বিআরটিএ অফিসে দালাল সিন্ডিকেট ছাড়া মিলেনা সেবা

আপডেট সময় ০৮:৫৫:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলেও গাজীপুর সার্কেল কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায় চিত্র ভিন্ন। এখানে ঘুষ ছাড়া মেলে না সেবা।সড়কের আনফিট গাড়ীগুলো পাচ্ছে ফিটনেস সার্টিফিকেট।আর এ সবই চলছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে।এমনই অভিযোগ করছেন সেবাপ্রার্থীর।মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ার তৈরি করেছেন নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেট বাহীনি। এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের সেবাপ্রার্থীদের।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক গাজীপুর বিআরটিএ তে সেবা নিতে আসা একাধিক ব্যাক্তির সাথে কথা বলেন।সেখানে একেকজন এককেক কাজে এসেছেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স, নাম পরিবর্তন, গাড়ির ফিটনেস, নবায়ন এবং সংশোধন সহ নানা সেবা নিতে।

তাদের সাথে কথা বলেলে সবাই জানান কোনো না কোনো দালালের মাধ্যমে সেবা নিচ্ছেন।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক প্রশ্ন করেন, আপনারা কী নিজেরা সেবা নিতে চেষ্টা করেন নাই?
সেবাপ্রার্থী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনি বলেন প্রথমবার কাগজ জমা দেওয়ার করে নাই। দীর্ঘদিন ঘুরে দালাল ধরেছেন।এখন কাজ হয়েছে।

সেবাপ্রার্থীরা কেউ নাম প্রকাশ করতে চান না।নাম প্রকাশ করলে লাইসেন্স বাতিল করে দিবেন বা সংশ্লিষ্ট কাজ আর হবে না এমন আশংকা করেন সবাই।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক সেবাপ্রার্থীদের সাথে কথা বললে দুই জন ব্যাক্তি দালাল সিন্ডিকেটের সদস্য সোলাইমান মিয়ার নাম বলেন।এই সোলাইমান মিয়া মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেটের মধ্যে অন্যতম বলে গাজীপুর বিআরটিএ তে ভালো সুপরিচিতি রয়েছে।

এই বিষয়ে মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের সাথে কথা বলতে গেলে কথা বলতে রাজি হননি। মোবাইল ফোনে এই বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে।তিনি ফোন রিসিভ করে পরিচয় দেওয়ার পরে ফোন কেটে দেন। মোবাইল ফোনে ক্ষুদে বার্তা দিলে তার উত্তর পাওয়া যায়নি।

গাজীপুর বিআরটিএ এর সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন ওনার অফিসে একাধিক বার গিয়ে ওনাকে পাওয়া যায়নি।এক স্টাফ কে জিগ্যেস করলে ওনি বলেন এডি স্যার
নিয়মিত অফিস করেন না। ওনার মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি। ক্ষুদে বার্তা পাঠালেও এর কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

মুক্তির লড়াই প্রতিবেদক বিআরটিএ তে কর্মরত মোটরযান পরিদর্শক সাইদুল ইসলাম সুমন এর সাথে দালাল সিন্ডিকেট সদস্য ও মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের ভিডিও সম্পর্কে বললে তিনি বলেন, এই বিষয়ে তিনি জানেন না।আপনার কাছ থেকে জেনেছি আমি প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সহকারী পরিচালক কে অবহিত করবো।

মুক্তির লড়াই এর কাছে গোপন কেমেরায় ধারণ করা একটি ভিডিও সংরক্ষিত আছে মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট গোলাম সারোয়ারের অফিসে দালাল সিন্ডিকেট সদস্য সোলেমান মিয়া।