ঢাকা ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo চট্টগ্রামে ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে যুবদলকর্মী নিহত Logo জাজিরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে আসামি ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা, গ্রেপ্তার ২ Logo জাতির প্রত্যাশা পূরণে ড. ইউনুস কথা রাখবেন Logo ৫ দফার দাবীতে চাঁদপুরে জামায়াতের বিক্ষোভ Logo কলেজ ছাত্রকে অপহরন করে নির্যাতনের অভিযোগ, ৭ দিন পর মৃত্যু Logo শাহরাস্তির টামটা দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে অপসারণ Logo চান্দিনায় জামায়াতের গণমিছিলে দুই গ্রুপের হাতাহাতি Logo ধোপাজান নদীতে থামছে না বালি লুট: প্রশাসনের চেকপোস্টেও চোরাকারবারীদের অবাধ বিচরণ Logo লালমনিরহাটে স্বাস্থ্য পরিদর্শকের বিরুদ্ধে প্রসূতি সেবা সংক্রান্ত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ Logo ‎বরুড়া উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মিটিং অনুষ্ঠিত

সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলায় সমর্থন চীন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের

  • আন্তর্জাতিক:
  • আপডেট সময় ১২:১৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর সদস্য ও দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই, গতকাল ১৪ই আগস্ট (বৃহস্পতিবার) ইউননান প্রদেশের আননিংয়ে, কম্বোডিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রাক সোখোন এবং থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস সাঙ্গিয়াম্পংসা’র সাথে এক চা-চক্রে মিলিত হন।

এ সময় ওয়াং ই বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড সীমান্ত-সংঘর্ষ অব্যাহত রাখতে চায় না; সংলাপ পুনরুদ্ধার ও সম্পর্ক উন্নয়নে দু’দেশই আন্তরিক। এবারের ল্যানচাং-মেকং সহযোগিতার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক এর জন্য সুযোগ সরবরাহ করে।

ওয়াং ই আরও বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সংলাপ ও যোগাযোগ, ভুল বোঝাবুঝি নির্মূল, পুনরায় পারস্পরিক আস্থা প্রতিষ্ঠা, এবং স্বাভাবিক বিনিময় ও সহযোগিতাকে সমর্থন দেয় চীন। দু’পক্ষ সার্বিকভাবে কম্বোডিয়া-থাই সীমান্ত সাধারণ কমিটির বিশেষ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠিত মতৈক্যকে সমর্থন করে। এদিকে, আসিয়ান ভুমিকা পালন করে, “আসিয়ান পদ্ধতি”-র মাধ্যমে যথাসাধ্য সমস্যা সমাধানকে সমর্থন দেয়, এবং দু’পক্ষ দু’দেশের জনগণের দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে, যথাশীঘ্র সম্ভব সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলাকে সমর্থন দেয়।

চীন কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের ইচ্ছা অনুযায়ী, দু’দেশের সীমান্ত এলাকার মাইন অপসারণের মতো কাজে সমর্থন ও সাহায্য দিতে ইচ্ছুক।

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদ্বয় দু’পক্ষের মধ্যে যোগাযোগে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় চীনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং পরিস্থিতি প্রশমন ও সংলাপ ত্বরান্বিত করার জন্য চীনের গঠনমূলক ভুমিকার প্রশংসা করেন। দু’পক্ষ ইতিবাচকভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে এবং সংলাপব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে বিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও সমাধান করতে চায় বলেও জানান দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

সূত্র:প্রেমা-আলিম-ছাই, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামে ব্যানার টানানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে যুবদলকর্মী নিহত

SBN

SBN

সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলায় সমর্থন চীন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের

আপডেট সময় ১২:১৪:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫

চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)-র কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর সদস্য ও দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই, গতকাল ১৪ই আগস্ট (বৃহস্পতিবার) ইউননান প্রদেশের আননিংয়ে, কম্বোডিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রাক সোখোন এবং থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী মরিস সাঙ্গিয়াম্পংসা’র সাথে এক চা-চক্রে মিলিত হন।

এ সময় ওয়াং ই বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড সীমান্ত-সংঘর্ষ অব্যাহত রাখতে চায় না; সংলাপ পুনরুদ্ধার ও সম্পর্ক উন্নয়নে দু’দেশই আন্তরিক। এবারের ল্যানচাং-মেকং সহযোগিতার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক এর জন্য সুযোগ সরবরাহ করে।

ওয়াং ই আরও বলেন, কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সংলাপ ও যোগাযোগ, ভুল বোঝাবুঝি নির্মূল, পুনরায় পারস্পরিক আস্থা প্রতিষ্ঠা, এবং স্বাভাবিক বিনিময় ও সহযোগিতাকে সমর্থন দেয় চীন। দু’পক্ষ সার্বিকভাবে কম্বোডিয়া-থাই সীমান্ত সাধারণ কমিটির বিশেষ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠিত মতৈক্যকে সমর্থন করে। এদিকে, আসিয়ান ভুমিকা পালন করে, “আসিয়ান পদ্ধতি”-র মাধ্যমে যথাসাধ্য সমস্যা সমাধানকে সমর্থন দেয়, এবং দু’পক্ষ দু’দেশের জনগণের দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে, যথাশীঘ্র সম্ভব সীমান্ত বন্দর পুনরায় খোলাকে সমর্থন দেয়।

চীন কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের ইচ্ছা অনুযায়ী, দু’দেশের সীমান্ত এলাকার মাইন অপসারণের মতো কাজে সমর্থন ও সাহায্য দিতে ইচ্ছুক।

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদ্বয় দু’পক্ষের মধ্যে যোগাযোগে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় চীনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান এবং পরিস্থিতি প্রশমন ও সংলাপ ত্বরান্বিত করার জন্য চীনের গঠনমূলক ভুমিকার প্রশংসা করেন। দু’পক্ষ ইতিবাচকভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে এবং সংলাপব্যবস্থা কাজে লাগিয়ে শান্তিপূর্ণ পদ্ধতিতে বিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও সমাধান করতে চায় বলেও জানান দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

সূত্র:প্রেমা-আলিম-ছাই, চায়না মিডিয়া গ্রুপ।