ঢাকা ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ভোলাহাট রেশম উন্নয়ন বোর্ডের জোনাল অফিস দুর্নীতির আখড়া Logo বরুড়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার ১১ অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা Logo টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ ১ মাদক পাচারকারী আটক Logo শেরপুরে ১ বছর সাজাপ্রাপ্ত পলাতক কয়েদী গ্রেফতার Logo ঝিনাইদহে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন Logo বরগুনা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি Logo এক ক্ষেতে বহু ফসল: ইউনান লং চিয়াং উপজেলার সবুজ উন্নয়ন Logo তাইওয়ানে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র বিক্রি, চীনের তীব্র নিন্দা Logo কালীগঞ্জে এলজিইডি’র সড়ক নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করার অভিযোগ Logo ঢাকায় চীনা চলচ্চিত্র ‘স্নো লেপার্ড’ এর প্রদর্শনী

কবিদের কথকতা

কবিদের কথকতা
   – মো. খলিলুর রহমান

কৈশর যৌবন দোল দিয়ে যায়,
জানিনা কিসের তরে কী যে মায়ায়!
কবিদের জীবনের কড়চা নিয়ে,
কত কথা কথকতা মন মাতিয়ে!
বয়ে যায় আর চলে আলোচনা বান,
তবুও কবিরা রয় চির অনির্বাণ!

এটা কেন লিখলো সে ওটা কেনো ফের?
কবিরা দেননা কভু গুরুত্ব ঢের।
যা বলুক যেবা ফের ফিরে ফিরে যাক,
কবিরা বহতা নদী দরাজ প্রপাত!
নাহি মাখে গায়ে কোন সমালোনার রেশ,
তাইতো সৃজনী মন রয় বেশ বেশ!

পৃথিবী তাকিয়ে রয় অবাক সে চাওয়া,
কবির প্রতীতী হলো সেথা থেকে পাওয়া!
যেথা হতে পৃথিবীতে সব নেমে আসে!
কেউবা প্রকৃতি বলে সন্দেহে ভাসে।

আমি বলি সে মহান স্বত্তার দান,
কবিরা উহার থেকে পায় অফুরান!
অফুরান পাওয়া আর এই গান গাওযা,
থামেনা কখনো যেন কী পরম মায়া!
মায়া দিয়ে বেধে রাখে সকলের মন,
তাইতো কবিরা হয় আবেগপ্রবণ।

আবেগে উৎসারিত পরম সে বাণী,
ছন্দ কবিতা হয়ে ঝরে শুধু জানি।
কবির বন্ধু হয় যে মহতী প্রাণ!
উদারতা অলংকার তিনি যেন চান,
সে মহান সত্তার খাজাঞ্চি হতে,
তবেই কবিরা রবে নিজ নিজ ব্রতে,
নিমগ্ন সদা আর সদা প্রেমরাশি,
ঝরবে কবিতা হয়ে শুধু রাশি রাশি।

কাব্য প্রেমীরা পাবে জীবনের জল
তাইতো কবি না চান কোন কোলাহল।

শান্ত সমীর যদি না প্রবাহে হেথা,
প্রেম বারি কোথা হতে পাবে সফলতা?
আনন্দবান আর দুঃক্ষের শোক,
কবির কবিতা হয়ে পায় প্রীতলোক।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

ভোলাহাট রেশম উন্নয়ন বোর্ডের জোনাল অফিস দুর্নীতির আখড়া

SBN

SBN

কবিদের কথকতা

আপডেট সময় ১০:২৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

কবিদের কথকতা
   – মো. খলিলুর রহমান

কৈশর যৌবন দোল দিয়ে যায়,
জানিনা কিসের তরে কী যে মায়ায়!
কবিদের জীবনের কড়চা নিয়ে,
কত কথা কথকতা মন মাতিয়ে!
বয়ে যায় আর চলে আলোচনা বান,
তবুও কবিরা রয় চির অনির্বাণ!

এটা কেন লিখলো সে ওটা কেনো ফের?
কবিরা দেননা কভু গুরুত্ব ঢের।
যা বলুক যেবা ফের ফিরে ফিরে যাক,
কবিরা বহতা নদী দরাজ প্রপাত!
নাহি মাখে গায়ে কোন সমালোনার রেশ,
তাইতো সৃজনী মন রয় বেশ বেশ!

পৃথিবী তাকিয়ে রয় অবাক সে চাওয়া,
কবির প্রতীতী হলো সেথা থেকে পাওয়া!
যেথা হতে পৃথিবীতে সব নেমে আসে!
কেউবা প্রকৃতি বলে সন্দেহে ভাসে।

আমি বলি সে মহান স্বত্তার দান,
কবিরা উহার থেকে পায় অফুরান!
অফুরান পাওয়া আর এই গান গাওযা,
থামেনা কখনো যেন কী পরম মায়া!
মায়া দিয়ে বেধে রাখে সকলের মন,
তাইতো কবিরা হয় আবেগপ্রবণ।

আবেগে উৎসারিত পরম সে বাণী,
ছন্দ কবিতা হয়ে ঝরে শুধু জানি।
কবির বন্ধু হয় যে মহতী প্রাণ!
উদারতা অলংকার তিনি যেন চান,
সে মহান সত্তার খাজাঞ্চি হতে,
তবেই কবিরা রবে নিজ নিজ ব্রতে,
নিমগ্ন সদা আর সদা প্রেমরাশি,
ঝরবে কবিতা হয়ে শুধু রাশি রাশি।

কাব্য প্রেমীরা পাবে জীবনের জল
তাইতো কবি না চান কোন কোলাহল।

শান্ত সমীর যদি না প্রবাহে হেথা,
প্রেম বারি কোথা হতে পাবে সফলতা?
আনন্দবান আর দুঃক্ষের শোক,
কবির কবিতা হয়ে পায় প্রীতলোক।