ঢাকা ০৮:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo শেরপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত Logo বরুড়া উপজেলা ও পৌরসভার স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত Logo প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহনের দাবি Logo বাগেরহাটে সকল সরকারী খাল দখলমুক্ত করার দাবী‌তে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচী Logo কটিয়াদীতে রিলাক্স রেস্টুরেন্ট ও কমিউনিটি সেন্টারে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে অভিযান আটক -৬ Logo লাকসামে সরকারি জায়গায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় অবৈধ ড্রেজার মেশিন বন্ধ করার জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন Logo লালমনিরহাটে নিখোঁজের ২দিন পর নদীতে ভেসে ওঠলো অটোরিকশা চালকের লাশ Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় সরকারি খাল দখল করে ঘর নির্মাণের অভিযোগ

কবিদের কথকতা

কবিদের কথকতা
   – মো. খলিলুর রহমান

কৈশর যৌবন দোল দিয়ে যায়,
জানিনা কিসের তরে কী যে মায়ায়!
কবিদের জীবনের কড়চা নিয়ে,
কত কথা কথকতা মন মাতিয়ে!
বয়ে যায় আর চলে আলোচনা বান,
তবুও কবিরা রয় চির অনির্বাণ!

এটা কেন লিখলো সে ওটা কেনো ফের?
কবিরা দেননা কভু গুরুত্ব ঢের।
যা বলুক যেবা ফের ফিরে ফিরে যাক,
কবিরা বহতা নদী দরাজ প্রপাত!
নাহি মাখে গায়ে কোন সমালোনার রেশ,
তাইতো সৃজনী মন রয় বেশ বেশ!

পৃথিবী তাকিয়ে রয় অবাক সে চাওয়া,
কবির প্রতীতী হলো সেথা থেকে পাওয়া!
যেথা হতে পৃথিবীতে সব নেমে আসে!
কেউবা প্রকৃতি বলে সন্দেহে ভাসে।

আমি বলি সে মহান স্বত্তার দান,
কবিরা উহার থেকে পায় অফুরান!
অফুরান পাওয়া আর এই গান গাওযা,
থামেনা কখনো যেন কী পরম মায়া!
মায়া দিয়ে বেধে রাখে সকলের মন,
তাইতো কবিরা হয় আবেগপ্রবণ।

আবেগে উৎসারিত পরম সে বাণী,
ছন্দ কবিতা হয়ে ঝরে শুধু জানি।
কবির বন্ধু হয় যে মহতী প্রাণ!
উদারতা অলংকার তিনি যেন চান,
সে মহান সত্তার খাজাঞ্চি হতে,
তবেই কবিরা রবে নিজ নিজ ব্রতে,
নিমগ্ন সদা আর সদা প্রেমরাশি,
ঝরবে কবিতা হয়ে শুধু রাশি রাশি।

কাব্য প্রেমীরা পাবে জীবনের জল
তাইতো কবি না চান কোন কোলাহল।

শান্ত সমীর যদি না প্রবাহে হেথা,
প্রেম বারি কোথা হতে পাবে সফলতা?
আনন্দবান আর দুঃক্ষের শোক,
কবির কবিতা হয়ে পায় প্রীতলোক।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

শেরপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

SBN

SBN

কবিদের কথকতা

আপডেট সময় ১০:২৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

কবিদের কথকতা
   – মো. খলিলুর রহমান

কৈশর যৌবন দোল দিয়ে যায়,
জানিনা কিসের তরে কী যে মায়ায়!
কবিদের জীবনের কড়চা নিয়ে,
কত কথা কথকতা মন মাতিয়ে!
বয়ে যায় আর চলে আলোচনা বান,
তবুও কবিরা রয় চির অনির্বাণ!

এটা কেন লিখলো সে ওটা কেনো ফের?
কবিরা দেননা কভু গুরুত্ব ঢের।
যা বলুক যেবা ফের ফিরে ফিরে যাক,
কবিরা বহতা নদী দরাজ প্রপাত!
নাহি মাখে গায়ে কোন সমালোনার রেশ,
তাইতো সৃজনী মন রয় বেশ বেশ!

পৃথিবী তাকিয়ে রয় অবাক সে চাওয়া,
কবির প্রতীতী হলো সেথা থেকে পাওয়া!
যেথা হতে পৃথিবীতে সব নেমে আসে!
কেউবা প্রকৃতি বলে সন্দেহে ভাসে।

আমি বলি সে মহান স্বত্তার দান,
কবিরা উহার থেকে পায় অফুরান!
অফুরান পাওয়া আর এই গান গাওযা,
থামেনা কখনো যেন কী পরম মায়া!
মায়া দিয়ে বেধে রাখে সকলের মন,
তাইতো কবিরা হয় আবেগপ্রবণ।

আবেগে উৎসারিত পরম সে বাণী,
ছন্দ কবিতা হয়ে ঝরে শুধু জানি।
কবির বন্ধু হয় যে মহতী প্রাণ!
উদারতা অলংকার তিনি যেন চান,
সে মহান সত্তার খাজাঞ্চি হতে,
তবেই কবিরা রবে নিজ নিজ ব্রতে,
নিমগ্ন সদা আর সদা প্রেমরাশি,
ঝরবে কবিতা হয়ে শুধু রাশি রাশি।

কাব্য প্রেমীরা পাবে জীবনের জল
তাইতো কবি না চান কোন কোলাহল।

শান্ত সমীর যদি না প্রবাহে হেথা,
প্রেম বারি কোথা হতে পাবে সফলতা?
আনন্দবান আর দুঃক্ষের শোক,
কবির কবিতা হয়ে পায় প্রীতলোক।