পরিবারের অফুরন্ত চাহিদা:
রমজান মাস কৃচ্ছতা সাধনের মাস অথচ বাস্তবতা সম্পূর্ণ বিপরীত, পরিবারের সকল শ্রেণীর সদস্যগণের বহুমুখী আবদার ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতি:
পরিবারের চাহিদা বৃদ্ধির সুযোগে মুনাফাখোর ব্যাবসায়ীদের দ্রব্যমূল্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও বাড়তি মূল্য আদায় পরিলক্ষিত হয়েছে।
ঈদ সালামি:
ঈদ সালামি নামে উঠতি বয়সী তরুণ প্রজন্মের বাড়তি আবদার এখন সামাজিক ট্র্যাডিশনে পরিণত হয়েছে।
অঘোষিত চাঁদাবাজি:
বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী থেকে কর্মকর্তা পর্যন্ত সকল শ্রেণীর পেশাদার ব্যাক্তির চাঁদাবাজি ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বেয়াই বাড়ির আবদার:
জামাইবাবুর চৌদ্দ গোষ্ঠীর অতিরিক্ত আবদার যেমন ইফতারী, নতুন জামা কাপড়, ঈদ সালামি ইত্যাদি পাঠানো অনেকখানি সামাজিক রীতিনীতির অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই মহাঘূর্নিঝড় অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরিবারের একজন উপার্জনক্ষম কর্তাব্যক্তির উপর দিয়েই বয়ে যায়।
রামাদান মাস কৃচ্ছতা সাধনের মাস অথচ বাস্তবতা সম্পূর্ণ বিপরীত।
লেখক :
মোঃ ওবায়েদ উল্লাহ
সহকারী ফিচার সম্পাদক
দৈনিক মুক্তির লড়াই।