ঢাকা ০৬:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে মারামারি: এক শিক্ষক বরখাস্ত, অপরজনকে শোকজ Logo চীন থেকে ‘বিচ্ছিন্ন’ হওয়া মানে বিশ্ব থেকে ‘বিচ্ছিন্ন’ হওয়া: কিশোর মাহবুবানি Logo অভ্যন্তরীণ চাহিদা সম্প্রসারণে চীনের কৌশল: সি চিন পিংয়ের প্রবন্ধে বিশ্লেষণ Logo চীনে আমদানি-রপ্তানিতে গতি, অর্থনীতিতে ইতিবাচক সংকেত Logo রিয়াদে চীন-সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের কৌশলগত সংলাপ Logo ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পরদিন, রাষ্ট্র গঠন ও যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতির পুনর্গঠনের প্রথম দিন Logo সুবিদাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ Logo মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ঢাকা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন Logo কটিয়াদীতে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি Logo বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জনসাধারণের জন্য ৭ টি জাহাজ উন্মুক্ত করেছে কোস্ট গার্ড

সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলে শিক্ষার্থীদের গ্রীষ্মকালীন ফল উৎসব

স্টাফ রিপোর্টার: বৃহস্পতিবার ৮ জুন ২০২৩ সকাল ১০ টায় সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে ছিলো গ্রীষ্মকালীন ফল উৎসব। প্রবাদ আছে জৈষ্ঠ্যমাস মধু মাস। এই মাসে বিভিন্ন ধরণের রসালো, মিষ্টি ও সুগন্ধি ফল উঠতে শুরু করে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠ করেন যথাক্রমে সাহস স্কুলের সহকারী শিক্ষক মোঃ মনির হোসেন ও সীমা চক্রবর্তী।
এরপর সমবেত জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হয় আলোচনা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাহস এর পরিচালক খায়রুল এনাম আলম। বক্তব্য রাখেন সাহস এর প্রধান সমন্বয়কারী সবুর বাদশা, সহকারী শিক্ষক শাহনাজ আক্তার। বক্তারা বলেন, ফলের মধ্যে রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ। রোগব্যাধির ক্ষেত্রেও উপকারী। ফলের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এটি রান্না করতে হয় না। আর সব ফলের মধ্যেই পানি, খনিজ লবনের পরিমাণ বেশি থাকে। সেই কারণে গরমের সময় শরীরের পানিশূন্যতা পূরণে এটি সহায়তা করে।
‘ফলের মধ্যে খাদ্যশক্তি থাকে, যা শরীরের ভেতর থেকে ক্ষতিকর চর্বি বের করে দেয়, তাই ফল সবার জন্য উপকারী। পুষ্টিমানের দিক থেকেও সব ফেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও খনিজ পদার্থ থাকে। বিশেষ করে রঙিন ফলে লাইকোপেট আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তা শরীরের ভেতরের বিষাক্ত জিনিস দূর করে দেয় এবং ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করে।’ বক্তারা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে জানতে চান তাদের প্রিয় ফল কি? উত্তরে ছাত্রছাত্রীরা তাদের বিভিন্ন রকমের পছন্দের ফলের নাম উল্লেখ করে। এর পর ছাত্রছাত্রী ও উপস্থিত অভিভাবকদের আম, জাম, কাঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি ফল পরিবেশন করা হয়। একজন অভিভাবক বলেন – সাহস স্কুলে এমন ফল উৎসব সহ নানান আয়োজন সত্যিকার ভাবেই শিশুদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বা মেধা বিকাশে অনেক বড় ভুমিকা রাখে, এ জন্য সাহস স্কুলকে আমার ভালো লাগে। আরেকজন অভিভাবক বলেন – খুব ভালো লাগলো আজকের আয়োজন। শিশুদের কচিমুখে রসালো ফলের স্বাদ-আস্বাদনের চিত্র ফুটে ওঠে।
আয়োজনের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন শিক্ষক মন্ডলীর মধ্যে শাহিদা আক্তার, রেহানা আক্তার, সুমনা সুত্রধর, সখিনা আক্তার মনি, সায়মা আক্তার শীলা, স্মৃতি রানী দে, পপি আক্তার, নাজনিন আক্তার ও অভিভাবক আবু জাফর প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সুমিত্রা রানী দাস।

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রাহ্মণপাড়ায় বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে মারামারি: এক শিক্ষক বরখাস্ত, অপরজনকে শোকজ

SBN

SBN

সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলে শিক্ষার্থীদের গ্রীষ্মকালীন ফল উৎসব

আপডেট সময় ১২:০১:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার: বৃহস্পতিবার ৮ জুন ২০২৩ সকাল ১০ টায় সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে ছিলো গ্রীষ্মকালীন ফল উৎসব। প্রবাদ আছে জৈষ্ঠ্যমাস মধু মাস। এই মাসে বিভিন্ন ধরণের রসালো, মিষ্টি ও সুগন্ধি ফল উঠতে শুরু করে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠ করেন যথাক্রমে সাহস স্কুলের সহকারী শিক্ষক মোঃ মনির হোসেন ও সীমা চক্রবর্তী।
এরপর সমবেত জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু হয় আলোচনা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাহস এর পরিচালক খায়রুল এনাম আলম। বক্তব্য রাখেন সাহস এর প্রধান সমন্বয়কারী সবুর বাদশা, সহকারী শিক্ষক শাহনাজ আক্তার। বক্তারা বলেন, ফলের মধ্যে রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ। রোগব্যাধির ক্ষেত্রেও উপকারী। ফলের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এটি রান্না করতে হয় না। আর সব ফলের মধ্যেই পানি, খনিজ লবনের পরিমাণ বেশি থাকে। সেই কারণে গরমের সময় শরীরের পানিশূন্যতা পূরণে এটি সহায়তা করে।
‘ফলের মধ্যে খাদ্যশক্তি থাকে, যা শরীরের ভেতর থেকে ক্ষতিকর চর্বি বের করে দেয়, তাই ফল সবার জন্য উপকারী। পুষ্টিমানের দিক থেকেও সব ফেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও খনিজ পদার্থ থাকে। বিশেষ করে রঙিন ফলে লাইকোপেট আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তা শরীরের ভেতরের বিষাক্ত জিনিস দূর করে দেয় এবং ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করে।’ বক্তারা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে জানতে চান তাদের প্রিয় ফল কি? উত্তরে ছাত্রছাত্রীরা তাদের বিভিন্ন রকমের পছন্দের ফলের নাম উল্লেখ করে। এর পর ছাত্রছাত্রী ও উপস্থিত অভিভাবকদের আম, জাম, কাঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি ফল পরিবেশন করা হয়। একজন অভিভাবক বলেন – সাহস স্কুলে এমন ফল উৎসব সহ নানান আয়োজন সত্যিকার ভাবেই শিশুদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বা মেধা বিকাশে অনেক বড় ভুমিকা রাখে, এ জন্য সাহস স্কুলকে আমার ভালো লাগে। আরেকজন অভিভাবক বলেন – খুব ভালো লাগলো আজকের আয়োজন। শিশুদের কচিমুখে রসালো ফলের স্বাদ-আস্বাদনের চিত্র ফুটে ওঠে।
আয়োজনের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন শিক্ষক মন্ডলীর মধ্যে শাহিদা আক্তার, রেহানা আক্তার, সুমনা সুত্রধর, সখিনা আক্তার মনি, সায়মা আক্তার শীলা, স্মৃতি রানী দে, পপি আক্তার, নাজনিন আক্তার ও অভিভাবক আবু জাফর প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সুমিত্রা রানী দাস।