ঢাকা ০৯:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেন্দ্রীয় শহিদ-মিনার অযত্ন-অবহেলার শিকার, রক্ষণাবেক্ষণের দাবিত

স্টাফ রিপোর্টার, ঢাকা

কেন্দ্রীয় শহিদ-মিনার অযত্ন-অবহেলার শিকার, এর রক্ষণাবেক্ষণের দাবিত জানিয়েছেন অধ্যাপক এম এ বার্ণিক।

এই দাবির পক্ষে মঙ্গলবার জ্ঞানভিত্তিক সামাজিক আন্দোলনের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদিকা কবি জান্নাতুন নাঈমের নেতৃত্ব ৩ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধি দলে যুক্ত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম ও প্রগতিশীল নারীনেত্রী মৌলি আক্তার।

চিঠিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারি মাস ব্যতীত সারা বছর কেন্দ্রীয় শহিদ-মিনার অরক্ষিত থাকে। অযাচিত লোকজনের পদপিষ্ট হয় শহিদ-মিনারের পবিত্র স্থান।

২. শহিদ-মিনারের সন্নিবেশ এলাকা মানুষের মলমূত্র আর ইতর প্রাণীর আনাগোনায় প্রতিনিয়ত পবিত্রতার হানি ঘটছে, যা দেখার কেউ নেই।

৩. এমতাবস্থায় শহিদ-মিনারের পবিত্রতা রক্ষা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা ও রক্ষণাবেক্ষণের লক্ষ্যে স্থায়ীভাবে লোক নিয়োগের দাবি জানিয়ে আজ, ৭ মে ২০২৪ তারিখে, জ্ঞানভিত্তিক আন্দোলনের সভাপতি তথা ভাষা-আন্দোলন গবেষক অধ্যাপক এম এ বার্ণিকের একটি পত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামালের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

কেন্দ্রীয় শহিদ-মিনার অযত্ন-অবহেলার শিকার, রক্ষণাবেক্ষণের দাবিত

আপডেট সময় ০৭:০৬:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার, ঢাকা

কেন্দ্রীয় শহিদ-মিনার অযত্ন-অবহেলার শিকার, এর রক্ষণাবেক্ষণের দাবিত জানিয়েছেন অধ্যাপক এম এ বার্ণিক।

এই দাবির পক্ষে মঙ্গলবার জ্ঞানভিত্তিক সামাজিক আন্দোলনের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদিকা কবি জান্নাতুন নাঈমের নেতৃত্ব ৩ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধি দলে যুক্ত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম ও প্রগতিশীল নারীনেত্রী মৌলি আক্তার।

চিঠিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারি মাস ব্যতীত সারা বছর কেন্দ্রীয় শহিদ-মিনার অরক্ষিত থাকে। অযাচিত লোকজনের পদপিষ্ট হয় শহিদ-মিনারের পবিত্র স্থান।

২. শহিদ-মিনারের সন্নিবেশ এলাকা মানুষের মলমূত্র আর ইতর প্রাণীর আনাগোনায় প্রতিনিয়ত পবিত্রতার হানি ঘটছে, যা দেখার কেউ নেই।

৩. এমতাবস্থায় শহিদ-মিনারের পবিত্রতা রক্ষা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা ও রক্ষণাবেক্ষণের লক্ষ্যে স্থায়ীভাবে লোক নিয়োগের দাবি জানিয়ে আজ, ৭ মে ২০২৪ তারিখে, জ্ঞানভিত্তিক আন্দোলনের সভাপতি তথা ভাষা-আন্দোলন গবেষক অধ্যাপক এম এ বার্ণিকের একটি পত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামালের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।