ঢাকা ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চীন-উজবেকিস্তানের মধ্যে পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা জোরদার

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ২৫ জানুয়ারি বিকেলে বেইজিংয়ের গণমহাভবনে উজবেকিস্তানের সফররত প্রেসিডেন্ট শাভকাত মিরোমনোভিচ মিরজিয়েয়েভের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন।

বৈঠকে সি চিন পিং বলেন, ৩২ বছর আগে উজবেকিস্তান চীনের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। সেই থেকে দু’দেশের মৈত্রী থেকে অনেক সুফল পাওয়া গেছে। বিশেষ করে, গত ৭ বছরে দু’দেশের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা ছিল যথেষ্ট ফলপ্রসূ।

সি বলেন, একটি সমৃদ্ধ ও প্রাণবন্ত চীন-উজবেক সম্পর্ক দু’দেশের জনগণের অভিন্ন প্রত্যাশা। দু’দেশের উচিত, নতুন যুগে সার্বক্ষণিক সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে এবং উচ্চমানের পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা জোরদার করে, চীন-উজবেকিস্তান অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলা।
প্রেসিডেন্ট সি আরও বলেন, আন্তরিকতা ও আস্থার ভিত্তিতে, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে, চীন-উজবেকিস্তান সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। দু’দেশের উচিত পরস্পরকে সমর্থনের ব্যাপারে অটল থাকা। চীন উজবেকিস্তানকে নিজের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা রক্ষায় সমর্থন করে যাবে।

জবাবে উজবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, উজবেকিস্তান ও চীনের মধ্যে রয়েছে সহস্রাধিক বছরের মৈত্রী। প্রতিবার যখন চীনে আসেন, তখন তিনি চীনের সংস্কার ও উন্নয়নে অর্জিত সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে চীন অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষে উঠে গেছে। চীনা জাতির পুনরুত্থানের চীনা স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

তিনি আরও বলেন, উজবেকিস্তান চীনের উন্নয়নের সফল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবে এবং আধুনিকায়নের পথে সামনে এগিয়ে যাবে। এটি দু’দেশের জনগণের জন্যই কল্যাণকর প্রমাণিত হবে।
সূত্র: রুবি-আলিম-লাবণ্য,চায়না মিডিয়া। গ্রুপ।

চীন-উজবেকিস্তানের মধ্যে পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা জোরদার

আপডেট সময় ০২:৩৯:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ২৫ জানুয়ারি বিকেলে বেইজিংয়ের গণমহাভবনে উজবেকিস্তানের সফররত প্রেসিডেন্ট শাভকাত মিরোমনোভিচ মিরজিয়েয়েভের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন।

বৈঠকে সি চিন পিং বলেন, ৩২ বছর আগে উজবেকিস্তান চীনের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে। সেই থেকে দু’দেশের মৈত্রী থেকে অনেক সুফল পাওয়া গেছে। বিশেষ করে, গত ৭ বছরে দু’দেশের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা ছিল যথেষ্ট ফলপ্রসূ।

সি বলেন, একটি সমৃদ্ধ ও প্রাণবন্ত চীন-উজবেক সম্পর্ক দু’দেশের জনগণের অভিন্ন প্রত্যাশা। দু’দেশের উচিত, নতুন যুগে সার্বক্ষণিক সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে এবং উচ্চমানের পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা জোরদার করে, চীন-উজবেকিস্তান অভিন্ন কল্যাণের সমাজ গড়ে তোলা।
প্রেসিডেন্ট সি আরও বলেন, আন্তরিকতা ও আস্থার ভিত্তিতে, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে, চীন-উজবেকিস্তান সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। দু’দেশের উচিত পরস্পরকে সমর্থনের ব্যাপারে অটল থাকা। চীন উজবেকিস্তানকে নিজের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা রক্ষায় সমর্থন করে যাবে।

জবাবে উজবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, উজবেকিস্তান ও চীনের মধ্যে রয়েছে সহস্রাধিক বছরের মৈত্রী। প্রতিবার যখন চীনে আসেন, তখন তিনি চীনের সংস্কার ও উন্নয়নে অর্জিত সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে চীন অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষে উঠে গেছে। চীনা জাতির পুনরুত্থানের চীনা স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

তিনি আরও বলেন, উজবেকিস্তান চীনের উন্নয়নের সফল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবে এবং আধুনিকায়নের পথে সামনে এগিয়ে যাবে। এটি দু’দেশের জনগণের জন্যই কল্যাণকর প্রমাণিত হবে।
সূত্র: রুবি-আলিম-লাবণ্য,চায়না মিডিয়া। গ্রুপ।