ঢাকা ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনী প্রচার মাইকের শব্দদুষন প্রতিরোধে সিইসি’র কাছে চিঠি

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

দেশব্যাপী শব্দ দুষন প্রতিরোধে বিশেষ করে নির্বাচনী মাইকিংয়ের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন “শব্দদুষন প্রতিরোধ আন্দোলন” নামে একটি সংগঠনের কর্মী ও জাতীয় দৈনিক গণকন্ঠ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক এস.এম রবি। রোববার তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়ালের কাছে এই চিঠি ডাকযোগে পাঠান।

চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্বাচনী প্রচারে মাইকিং শব্দমাত্রা ৬০ ডেসিবেল নির্ধারণ হলেও ঝিনাইদহের প্রচারকারীগন তা মানছেন না। উচ্চ শব্দে প্রচার মাইকগুলো ঝিনাইদহ জেলার আনাচে কানাচে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ফলে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলে মোট ১৪ জন প্রতিদ্বন্দি প্রার্থীর মাইক একযোগে প্রচারণা চালাচ্ছেন। এতে শব্দ দুষনে শিশু, বৃদ্ধ, গর্ভবতী নারী ও হার্টের রোগীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।

এছাড়া সদর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে একযোগে ১৪টি পমাইকের প্রচার শব্দ দুষনের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চিঠিতে দাবী করা হয়, শুধু ঝিনাইদহ পৌরসভা এলাকায় ২৫২টি মাইকে প্রচার চলছে। মাইকের অত্যাচারে সব শ্রেনী পেশার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। তিনি ওই পত্রের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচার মাইক বন্ধ করার আহবান জানিয়ে উল্লেখ করে বলেন, সব কিছুই যে ইউরোপ আমেরকিা থেকে শিখতে হবে তা কেন? আমরাও তো আইন প্রয়োগ করে নজীর সৃষ্টি করতে পারি।

আপলোডকারীর তথ্য

নির্বাচনী প্রচার মাইকের শব্দদুষন প্রতিরোধে সিইসি’র কাছে চিঠি

আপডেট সময় ০৫:৩১:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

দেশব্যাপী শব্দ দুষন প্রতিরোধে বিশেষ করে নির্বাচনী মাইকিংয়ের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন “শব্দদুষন প্রতিরোধ আন্দোলন” নামে একটি সংগঠনের কর্মী ও জাতীয় দৈনিক গণকন্ঠ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক এস.এম রবি। রোববার তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়ালের কাছে এই চিঠি ডাকযোগে পাঠান।

চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্বাচনী প্রচারে মাইকিং শব্দমাত্রা ৬০ ডেসিবেল নির্ধারণ হলেও ঝিনাইদহের প্রচারকারীগন তা মানছেন না। উচ্চ শব্দে প্রচার মাইকগুলো ঝিনাইদহ জেলার আনাচে কানাচে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ফলে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলে মোট ১৪ জন প্রতিদ্বন্দি প্রার্থীর মাইক একযোগে প্রচারণা চালাচ্ছেন। এতে শব্দ দুষনে শিশু, বৃদ্ধ, গর্ভবতী নারী ও হার্টের রোগীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।

এছাড়া সদর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে একযোগে ১৪টি পমাইকের প্রচার শব্দ দুষনের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। চিঠিতে দাবী করা হয়, শুধু ঝিনাইদহ পৌরসভা এলাকায় ২৫২টি মাইকে প্রচার চলছে। মাইকের অত্যাচারে সব শ্রেনী পেশার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। তিনি ওই পত্রের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচার মাইক বন্ধ করার আহবান জানিয়ে উল্লেখ করে বলেন, সব কিছুই যে ইউরোপ আমেরকিা থেকে শিখতে হবে তা কেন? আমরাও তো আইন প্রয়োগ করে নজীর সৃষ্টি করতে পারি।