ঢাকা ০৬:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

বালিয়াডাঙ্গীতে আগুনে পুড়ে নিঃস্ব পরিবার

মোঃ ইলিয়াস আলী, ঠাকুরগাঁও

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে আগুনে পুড়ে নিঃস্ব হয়েছে একটি পরিবার

সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার সময় উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের বোয়ালধার গ্রামের ফজলুল করিমের ছেলে এনামুল হক ও সইফুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, কয়েলের আগুনে পুড়ে ৭টি গরু, ২ টি ছাগল, গোয়াল ঘর, শোয়ারঘর , রান্না ঘর ও পোয়াল ঘর পুড়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন বলেন, আমাদের প্রায় ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে। আমরা নিঃস্ব হয়ে গেলাম।

বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার সার্ভিস ইনচার্জ শফিউল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে সাথে সাথে আমরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। আমাদের গাড়িতে রিজার্ভে যে পানি ছিল সেটা দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি।পানি শেষ হয়ে গেলে আসপাশে পানি না থাকায় সেলোমেশিন সেট করে সেলোমেশিনের পানি দিয়ে আমরা আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। পানির সংকট থাকায় পাশ্ববর্তী রাণীশংকৈল ফায়ার স্টেশন কে আমরা কল দিয়ে নিয়ে আসি।তাঁরাও আগুন নেভাতে আমাদের সহযোগীতা করেন।

তিনি আরও বলেন, আগুনে পুড়ে যাওয়া পরিবারটির আনুমানিক ৮ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে এবং আমরা প্রায় ১০ লক্ষ টাকার মালামাল উদ্ধার করেছি।

আপলোডকারীর তথ্য

চুরির মামলায় বিপিএল হাউজিংয়ের সাবেক কর্মকর্তার জামিন বাতিল

বালিয়াডাঙ্গীতে আগুনে পুড়ে নিঃস্ব পরিবার

আপডেট সময় ০৪:১৯:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

মোঃ ইলিয়াস আলী, ঠাকুরগাঁও

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে আগুনে পুড়ে নিঃস্ব হয়েছে একটি পরিবার

সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার সময় উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের বোয়ালধার গ্রামের ফজলুল করিমের ছেলে এনামুল হক ও সইফুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, কয়েলের আগুনে পুড়ে ৭টি গরু, ২ টি ছাগল, গোয়াল ঘর, শোয়ারঘর , রান্না ঘর ও পোয়াল ঘর পুড়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের লোকজন বলেন, আমাদের প্রায় ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে। আমরা নিঃস্ব হয়ে গেলাম।

বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার সার্ভিস ইনচার্জ শফিউল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে সাথে সাথে আমরা ঘটনাস্থলে পৌছায়। আমাদের গাড়িতে রিজার্ভে যে পানি ছিল সেটা দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করি।পানি শেষ হয়ে গেলে আসপাশে পানি না থাকায় সেলোমেশিন সেট করে সেলোমেশিনের পানি দিয়ে আমরা আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। পানির সংকট থাকায় পাশ্ববর্তী রাণীশংকৈল ফায়ার স্টেশন কে আমরা কল দিয়ে নিয়ে আসি।তাঁরাও আগুন নেভাতে আমাদের সহযোগীতা করেন।

তিনি আরও বলেন, আগুনে পুড়ে যাওয়া পরিবারটির আনুমানিক ৮ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়েছে এবং আমরা প্রায় ১০ লক্ষ টাকার মালামাল উদ্ধার করেছি।