ঢাকা ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মেঘনা গ্রুপের গুদামে মজুদ করা দুই হাজার টন ধান জব্দ

ডেস্ক রিপোর্টঃ বগুড়া সদর উপজেলায় মেঘনা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান তানভীর ফুড লিমিটেডের নির্মাণাধীন রাইস মিলে ২ হাজার টন ধান অবৈধভাবে মজুদের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার মানিকচক এলাকায় অভিযান শেষে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মেঘনা গ্রুপের রাইস মিলটি এখনো চালু হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে এখানে একাধিক ট্রাকে করে ধান আসছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় ৩৪ ট্রাকে প্রায় ৬৫০ টন এবং মিলে এক হাজার ৪৫০ টন ধান পাওয়া যায়। অভিযানে মিল এবং ধান মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্স পাওয়া যায়নি। তাই মজুদ করা ধান অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে তানভীর ফুড লিমিটেডের সিনিয়র ডিজিএম প্রকৌশলী কেতাউর রহমান বলেন, আগামী ১ জানুয়ারি থেকে মিলে পরীক্ষামূলক ধান ভাঙা শুরু হবে। মিলে প্রতি ঘণ্টায় ৪০ টন ধান প্রয়োজন। তাই এক হাজার ৪০০ মেট্রিক টন ধান ট্রাকে করে আনা হয়েছে।

লাইসেন্স না থাকার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, আমরা এ সপ্তাহের মধ্যেই সব লাইসেন্স পেয়ে যাবো। এজন্য সব ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আপলোডকারীর তথ্য

মেঘনা গ্রুপের গুদামে মজুদ করা দুই হাজার টন ধান জব্দ

আপডেট সময় ০২:৪৩:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২২

ডেস্ক রিপোর্টঃ বগুড়া সদর উপজেলায় মেঘনা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান তানভীর ফুড লিমিটেডের নির্মাণাধীন রাইস মিলে ২ হাজার টন ধান অবৈধভাবে মজুদের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার মানিকচক এলাকায় অভিযান শেষে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মেঘনা গ্রুপের রাইস মিলটি এখনো চালু হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে এখানে একাধিক ট্রাকে করে ধান আসছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় ৩৪ ট্রাকে প্রায় ৬৫০ টন এবং মিলে এক হাজার ৪৫০ টন ধান পাওয়া যায়। অভিযানে মিল এবং ধান মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্স পাওয়া যায়নি। তাই মজুদ করা ধান অবৈধ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে তানভীর ফুড লিমিটেডের সিনিয়র ডিজিএম প্রকৌশলী কেতাউর রহমান বলেন, আগামী ১ জানুয়ারি থেকে মিলে পরীক্ষামূলক ধান ভাঙা শুরু হবে। মিলে প্রতি ঘণ্টায় ৪০ টন ধান প্রয়োজন। তাই এক হাজার ৪০০ মেট্রিক টন ধান ট্রাকে করে আনা হয়েছে।

লাইসেন্স না থাকার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, আমরা এ সপ্তাহের মধ্যেই সব লাইসেন্স পেয়ে যাবো। এজন্য সব ব্যবস্থা করা হয়েছে।