ঢাকা ১০:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রূপগঞ্জে বিপুল ভোটে বিজয়ী হাবিবুর রহমান হাবিব Logo চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন, জুতা মিছিল Logo দেবিদ্বারে কিশোরীকে জোরপূর্বক ধর্ষন, আসামি জেল হাজতে Logo চুরির মামলায় বিপিএল হাউজিংয়ের সাবেক কর্মকর্তার জামিন বাতিল Logo পুলিশ সর্বোচ্চ পেশাদারীত্বের পরিচয় দিয়ে দায়িত্ব পালন করবে : খাগড়াছড়ি Logo এক যুগ পর ডিএমপি কমিশনার-এর উদ্যোগে দুইটি যাত্রী ছাউনি দখল মুক্ত Logo ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যু ইরানি জনগণের জন্য একটা বড় ক্ষতি; প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং Logo উদ্ভাবনে চীনা জনগণের দক্ষতা ও প্রজ্ঞা প্রশংসনীয়:সাবেক ফরাসি প্রধানমন্ত্রী Logo বৃষ্টিস্নাত Logo কদমতলী থেকে চাঁদাবাজ চক্রের সদস্য মা- ছেলে আটক

শিসকে সংস্কৃতি ও শিল্পী জগতে প্রবেশ করাতে চায় কবি প্রিয়াংকা নিয়োগী

ডেস্ক রিপোর্ট

ছোটো বেলায় ক্লাস টু কিংবা থ্রী হবে মেজো মামাকে দেখেছিলেন শিস বাজাতে।তারও শখ হয়েছিলো শিস বাজাবে।তাই মামাকে বলেছিলেন আমাকে একটু শিখিয়ে দাওনা মিত্তি। তার মেঝো মামাও তখনই তাকে ফর্মুলা বলে দেয়। আর তখনাৎ থেকে চেষ্টা করেই মাত্র ছদিনের দিন ঠোঁট দিয়ে শিস বাজিয়ে ফেললেন। সেদিন থেকে তার এক্টিভিটির মধ্যে সেই শিস বাজানোও ছিলো।তবে তখনই তিনি শিস বাজাতেন যখন মনে পড়ত বা অধ্যায়নের প্রয়োজন হোতো।আর এরজন্য তাকে অনেক বকাও শুনতে হতো মা বাবার কাছে।এই বছরের ভোটের কারণে চারদিন ছুটি থাকায় তিনি আবার শিস অভ্যাসে ব্যস্ত হলেন।
এতটাই গভীরে চলে গেলেন যে স্থির করে ফেললেন শিসকে শুধুই বাজাতে পারে নয়,বরং সংস্কৃতি জগতে প্রবেশ করানোর ভাবনায় মত্ত হলেন। এবং সাথেই চলল গানের সাথে অভ্যাস।সাথে চলল শিস নিয়ে
বিশ্লেষণ।শিস সুন্দর কিভাবে হতে পারে তা বের করতে গিয়ে তিনি দেখলেন শিস সুন্দর করে বাজাতে গেলে স্কেল অনুযায়ী রাখতে হবে শিসের সুরকে। অর্থাৎ শিসের সুর গানের স্হাই স্কেল ও লো স্কেল অনুযায়ী পড়বে। শিস সুরকেও সা,রে,গা,মা,পা এর স্কেলে অভ্যাস করতে হবে। তিনি প্রথম শিস সুরের গান তোলেন গুইতি মালা।

তিনি চান বাঁশির মতো শিস সুরকে চলচিত্রের গান বা যেকোনো গানে যাতে ব্যাবহার করা হয়। কিছু চলচিত্রের গানে শিস সুরকে শুধু শিস ক্লিপ হিসেবে একটুখানি ব্যাবহার করা হয়েছে। তিনি চান শিস সুরকে গানের সাথে এমন ভাবে সেট করা হয়, যাতে গানের মধুরতা আরও বাড়ে।

প্রিয়াংকা নিয়োগীর জীবনের শুরুটা হয়েছিলো গান দিয়ে অর্থাৎ ছোটো বেলায় মা-বাবা হারমনিয়ামে সা,রে,গা,মা,পা স্কেল শেখান।কিন্তু গানের চেষ্টা করাতে গিয়ে দেখেছিলেন যে ঐ সময় গলা হাই স্কেলে উঠে না।

তাই স্কেল শিখিয়ে আর গান অধ্যয়ন করা হয়ে ওঠেনি। তবে নাচটা পরিপূর্ণ প্রশিক্ষণ নিতে পেরেছিলেন। তাই স্কেল, তাল, ছন্দ ও লয় সম্পর্কে তার গভীরভাবে
ধারণা আছে। আর শিস বিশ্লেষণের সময় তার অসুবিধে হয়নি ।তিনি স্কেল অনুযায়ী শিসের সুরকে রেখেছেন।

নাচ, গান, আবৃত্তির মতো শিস ও তার ভালোবাসা। আর এই ভালবাসা নিয়েও তিনি সংস্কৃতিক জগতে প্রবেশ করেছেন।

আপলোডকারীর তথ্য

রূপগঞ্জে বিপুল ভোটে বিজয়ী হাবিবুর রহমান হাবিব

শিসকে সংস্কৃতি ও শিল্পী জগতে প্রবেশ করাতে চায় কবি প্রিয়াংকা নিয়োগী

আপডেট সময় ০৯:৪১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্ট

ছোটো বেলায় ক্লাস টু কিংবা থ্রী হবে মেজো মামাকে দেখেছিলেন শিস বাজাতে।তারও শখ হয়েছিলো শিস বাজাবে।তাই মামাকে বলেছিলেন আমাকে একটু শিখিয়ে দাওনা মিত্তি। তার মেঝো মামাও তখনই তাকে ফর্মুলা বলে দেয়। আর তখনাৎ থেকে চেষ্টা করেই মাত্র ছদিনের দিন ঠোঁট দিয়ে শিস বাজিয়ে ফেললেন। সেদিন থেকে তার এক্টিভিটির মধ্যে সেই শিস বাজানোও ছিলো।তবে তখনই তিনি শিস বাজাতেন যখন মনে পড়ত বা অধ্যায়নের প্রয়োজন হোতো।আর এরজন্য তাকে অনেক বকাও শুনতে হতো মা বাবার কাছে।এই বছরের ভোটের কারণে চারদিন ছুটি থাকায় তিনি আবার শিস অভ্যাসে ব্যস্ত হলেন।
এতটাই গভীরে চলে গেলেন যে স্থির করে ফেললেন শিসকে শুধুই বাজাতে পারে নয়,বরং সংস্কৃতি জগতে প্রবেশ করানোর ভাবনায় মত্ত হলেন। এবং সাথেই চলল গানের সাথে অভ্যাস।সাথে চলল শিস নিয়ে
বিশ্লেষণ।শিস সুন্দর কিভাবে হতে পারে তা বের করতে গিয়ে তিনি দেখলেন শিস সুন্দর করে বাজাতে গেলে স্কেল অনুযায়ী রাখতে হবে শিসের সুরকে। অর্থাৎ শিসের সুর গানের স্হাই স্কেল ও লো স্কেল অনুযায়ী পড়বে। শিস সুরকেও সা,রে,গা,মা,পা এর স্কেলে অভ্যাস করতে হবে। তিনি প্রথম শিস সুরের গান তোলেন গুইতি মালা।

তিনি চান বাঁশির মতো শিস সুরকে চলচিত্রের গান বা যেকোনো গানে যাতে ব্যাবহার করা হয়। কিছু চলচিত্রের গানে শিস সুরকে শুধু শিস ক্লিপ হিসেবে একটুখানি ব্যাবহার করা হয়েছে। তিনি চান শিস সুরকে গানের সাথে এমন ভাবে সেট করা হয়, যাতে গানের মধুরতা আরও বাড়ে।

প্রিয়াংকা নিয়োগীর জীবনের শুরুটা হয়েছিলো গান দিয়ে অর্থাৎ ছোটো বেলায় মা-বাবা হারমনিয়ামে সা,রে,গা,মা,পা স্কেল শেখান।কিন্তু গানের চেষ্টা করাতে গিয়ে দেখেছিলেন যে ঐ সময় গলা হাই স্কেলে উঠে না।

তাই স্কেল শিখিয়ে আর গান অধ্যয়ন করা হয়ে ওঠেনি। তবে নাচটা পরিপূর্ণ প্রশিক্ষণ নিতে পেরেছিলেন। তাই স্কেল, তাল, ছন্দ ও লয় সম্পর্কে তার গভীরভাবে
ধারণা আছে। আর শিস বিশ্লেষণের সময় তার অসুবিধে হয়নি ।তিনি স্কেল অনুযায়ী শিসের সুরকে রেখেছেন।

নাচ, গান, আবৃত্তির মতো শিস ও তার ভালোবাসা। আর এই ভালবাসা নিয়েও তিনি সংস্কৃতিক জগতে প্রবেশ করেছেন।