ঢাকা ০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম

সবার জন্মদিন

সবার জন্মদিন
মোহাঃ জাহাঙ্গীর আলম

যে সালের যে তারিখে জন্ম হয়
সেদিন তার জন্মদিন।
খুশি আর আনন্দে ভরা
স্বজনদের কাছে হয় রঙিন।
ভূমিষ্ঠ হয়ে যেদিন শিশু
ধরার বুকে আসে।
মা-বাবা স্বজনরা সব
বুকভরা আনন্দে ভাসে।
জন্মদিনে পিতা মাতা
আল্লাহর নিকট যাচে।
আমার সন্তান এই ধরাতে
দীর্ঘদিন যেন বাঁচে।
জন্মদিনে শুকরিয়া জানিয়ে
আল্লাহর কাছে কয়।
আমার সন্তান যেন আল্লাহ
সফল মানুষ হয়।
সবার মধ্যে আদর সোহাগ
নতুন শিশুর তরে।
আদর সোহাগে শিশুটির ঘর
পুরোপুরি যায় ভরে।
কেউবা শিশুর কানে দেয় আজান
কেউ বা অন্য রীতি।
জন্মদিনটা সবকিছু মিলে
বিরাট একটা স্মৃতি।
মিষ্টি বিলায় ঘরে ঘরে
জানায় আনন্দের খবর।
পিতামাতা শিশু সন্তানের
বারে অনেক কদর।
সন্তানের জন্য পিতা-মাতা
আল্লাহর কাছে করে দোয়া।
উভয় জাহানে যেন্য সফল হয়
এটাই তাদের চাওয়া।
জন্মদিনের নতুন শিশুর
কান্না একমাত্র ভাষা।
এই শিশুকে নিয়ে পিতা-মাতার
জাগে অনেক আশা।
নতুন শিশু বোঝেনা কিছু
শুধুই চেয়ে থাকে।
কাছ থেকে সে দেখে শুধু
স্বজন বাবা মাকে।
কিছুই বলতে পারে না শিশু
জন্মদিনে যা ঘটে।
স্মৃতি হয়ে ভাসে শুধু
মা-বাবা ও স্বজনদের মানুষ পটে।
আদর যত্নে পিতা-মাতা
সন্তানকে করে পালন।
সন্তানের বায়না পূরণ করে
করেনা সহজে বারণ।
বছর শেষে জন্মের দিনটা
একদিন আসে ফিরে ।
খ্রিস্টানদের নিয়মে নানা আয়োজন চলে
জন্মদিন কে ঘিরে।
কেক কাটে বেলুন ফুলায়
জ্বালায় মোমবাতি।
জন্মদিনে অংশগ্রহণ করে
বন্ধুবান্ধব সাথী।
সবাই মিলে খায়
কেক মিষ্টি নানা রকম খাবার।
হাত দিয়ে চামচ দিয়ে
করে সেগুলো আহার।
আনন্দ উৎসবে অনেকেই করে
জন্মদিনটা পালন।
মুসলমানের জন্মদিন টা
পালন করা বারণ।
নবীজি (সাঃ),সাহাবীগণ
জন্মদিন কে কেউ করে নাই পালন।
মুসলমানের জন্মদিন তাই
পালন করা বারণ।
অন্য ধর্মের লোকেরা
জন্মদিনকে করে উপভোগ।
মুসলমানরা তাতে করবে না
কোন অভিযোগ।
সবার জন্মদিন পালন কর
যার যার ধর্মমতে।
কোন অভিযোগ রইবে না
আমার পক্ষ হতে।

আপলোডকারীর তথ্য

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা

সবার জন্মদিন

আপডেট সময় ০৫:২৪:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ এপ্রিল ২০২৪

সবার জন্মদিন
মোহাঃ জাহাঙ্গীর আলম

যে সালের যে তারিখে জন্ম হয়
সেদিন তার জন্মদিন।
খুশি আর আনন্দে ভরা
স্বজনদের কাছে হয় রঙিন।
ভূমিষ্ঠ হয়ে যেদিন শিশু
ধরার বুকে আসে।
মা-বাবা স্বজনরা সব
বুকভরা আনন্দে ভাসে।
জন্মদিনে পিতা মাতা
আল্লাহর নিকট যাচে।
আমার সন্তান এই ধরাতে
দীর্ঘদিন যেন বাঁচে।
জন্মদিনে শুকরিয়া জানিয়ে
আল্লাহর কাছে কয়।
আমার সন্তান যেন আল্লাহ
সফল মানুষ হয়।
সবার মধ্যে আদর সোহাগ
নতুন শিশুর তরে।
আদর সোহাগে শিশুটির ঘর
পুরোপুরি যায় ভরে।
কেউবা শিশুর কানে দেয় আজান
কেউ বা অন্য রীতি।
জন্মদিনটা সবকিছু মিলে
বিরাট একটা স্মৃতি।
মিষ্টি বিলায় ঘরে ঘরে
জানায় আনন্দের খবর।
পিতামাতা শিশু সন্তানের
বারে অনেক কদর।
সন্তানের জন্য পিতা-মাতা
আল্লাহর কাছে করে দোয়া।
উভয় জাহানে যেন্য সফল হয়
এটাই তাদের চাওয়া।
জন্মদিনের নতুন শিশুর
কান্না একমাত্র ভাষা।
এই শিশুকে নিয়ে পিতা-মাতার
জাগে অনেক আশা।
নতুন শিশু বোঝেনা কিছু
শুধুই চেয়ে থাকে।
কাছ থেকে সে দেখে শুধু
স্বজন বাবা মাকে।
কিছুই বলতে পারে না শিশু
জন্মদিনে যা ঘটে।
স্মৃতি হয়ে ভাসে শুধু
মা-বাবা ও স্বজনদের মানুষ পটে।
আদর যত্নে পিতা-মাতা
সন্তানকে করে পালন।
সন্তানের বায়না পূরণ করে
করেনা সহজে বারণ।
বছর শেষে জন্মের দিনটা
একদিন আসে ফিরে ।
খ্রিস্টানদের নিয়মে নানা আয়োজন চলে
জন্মদিন কে ঘিরে।
কেক কাটে বেলুন ফুলায়
জ্বালায় মোমবাতি।
জন্মদিনে অংশগ্রহণ করে
বন্ধুবান্ধব সাথী।
সবাই মিলে খায়
কেক মিষ্টি নানা রকম খাবার।
হাত দিয়ে চামচ দিয়ে
করে সেগুলো আহার।
আনন্দ উৎসবে অনেকেই করে
জন্মদিনটা পালন।
মুসলমানের জন্মদিন টা
পালন করা বারণ।
নবীজি (সাঃ),সাহাবীগণ
জন্মদিন কে কেউ করে নাই পালন।
মুসলমানের জন্মদিন তাই
পালন করা বারণ।
অন্য ধর্মের লোকেরা
জন্মদিনকে করে উপভোগ।
মুসলমানরা তাতে করবে না
কোন অভিযোগ।
সবার জন্মদিন পালন কর
যার যার ধর্মমতে।
কোন অভিযোগ রইবে না
আমার পক্ষ হতে।