ঢাকা ১১:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাহস স্কুলে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ঝলম ইউনিয়নের সিংগুর গ্রামে প্রতিষ্ঠিত সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলের প্লে ও নার্সারী ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়। এর পাশাপাশি অন্যান্য ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হয়। রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করেন গ্রামীণ কল্যান এর ল্যাব টেকনোলোজিস্ট শামসুন্নাহার, সহোযোগিতা করেন স্বাস্থ্য সহকারী শিউলি আক্তার ও অফিস সহকারী রুবেল হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাহস এর পরিচালক খায়রুল এনাম আলম, প্রধান সমন্বয়কারী সবুর বাদশা, সহকারী প্রধান শিক্ষক শামীমা ইয়াছিন ও সকল শিক্ষকবৃন্দ। সকাল ৯ টা থেকেই বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে আসে মা- বাবার হাত ধরে।
সকাল ১০ টায় শুরু হয় সেবা কার্যক্রম।
প্রধান সমন্বয়কারী সবুর বাদশা প্রথমে গ্রামীন কল্যান এর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের পরিচয় করিয়ে দেন অভিভাবকদের সাথে, তিনি বলেন- সাহস স্কুল সবসময়ই মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে সচেস্ট ও যত্নবান। স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়কে গুরুত্ব দেয়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে শিশুদের মেধা বিকাশে সহায়ক হিসাবে পাশে থাকে। এরপর ল্যাব টেকনোলজিস্ট শামসুন্নাহার বলেন গ্রামীন কল্যান গ্রামের মানুষের কল্যানে কাজ করে থাকে, বিশেষভাবে স্বাস্থ্যসেবায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য আমরা বিশেষ ছাড়ে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকি এরই ধারাবাহিকতায় আজ এই স্কুলে এসেছি। তিনি সাহস স্কুলের সাথে থেকে নিয়মিত ভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার আশাবাদ ব্যাক্ত করেন। শতাধিক ছাত্রছাত্রীদের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় সহ দেড় শতাধিক ছাত্রছাত্রীদের কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হয়। একজন অভিভাবক বাদশা হাতেম বলেন সাহস স্কুলের এমন আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়। তিনি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন সাহস স্কুল নানান দিক বিবেচনায় এলাকার শ্রেষ্ঠ স্কুল। দুপুর ১২ টা ৪৫ মিনিটে সফল ভাবে সেবা প্রদান কার্যক্রম সমাপ্ত হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

সাহস স্কুলে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান

আপডেট সময় ০৭:৪৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ এপ্রিল ২০২৩

কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ঝলম ইউনিয়নের সিংগুর গ্রামে প্রতিষ্ঠিত সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুলের প্লে ও নার্সারী ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়। এর পাশাপাশি অন্যান্য ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হয়। রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করেন গ্রামীণ কল্যান এর ল্যাব টেকনোলোজিস্ট শামসুন্নাহার, সহোযোগিতা করেন স্বাস্থ্য সহকারী শিউলি আক্তার ও অফিস সহকারী রুবেল হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাহস এর পরিচালক খায়রুল এনাম আলম, প্রধান সমন্বয়কারী সবুর বাদশা, সহকারী প্রধান শিক্ষক শামীমা ইয়াছিন ও সকল শিক্ষকবৃন্দ। সকাল ৯ টা থেকেই বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে আসে মা- বাবার হাত ধরে।
সকাল ১০ টায় শুরু হয় সেবা কার্যক্রম।
প্রধান সমন্বয়কারী সবুর বাদশা প্রথমে গ্রামীন কল্যান এর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের পরিচয় করিয়ে দেন অভিভাবকদের সাথে, তিনি বলেন- সাহস স্কুল সবসময়ই মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে সচেস্ট ও যত্নবান। স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়কে গুরুত্ব দেয়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে শিশুদের মেধা বিকাশে সহায়ক হিসাবে পাশে থাকে। এরপর ল্যাব টেকনোলজিস্ট শামসুন্নাহার বলেন গ্রামীন কল্যান গ্রামের মানুষের কল্যানে কাজ করে থাকে, বিশেষভাবে স্বাস্থ্যসেবায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য আমরা বিশেষ ছাড়ে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকি এরই ধারাবাহিকতায় আজ এই স্কুলে এসেছি। তিনি সাহস স্কুলের সাথে থেকে নিয়মিত ভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার আশাবাদ ব্যাক্ত করেন। শতাধিক ছাত্রছাত্রীদের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় সহ দেড় শতাধিক ছাত্রছাত্রীদের কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হয়। একজন অভিভাবক বাদশা হাতেম বলেন সাহস স্কুলের এমন আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়। তিনি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন সাহস স্কুল নানান দিক বিবেচনায় এলাকার শ্রেষ্ঠ স্কুল। দুপুর ১২ টা ৪৫ মিনিটে সফল ভাবে সেবা প্রদান কার্যক্রম সমাপ্ত হয়।