ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার জমিতে সাইনবোর্ড সাটালেন ইউপি চেয়ারম্যান

পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর বাউফলে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার জমিতে সাইনবোর্ড সাটানোর অভিযোগ উঠেছে ফয়সাল আহমেদ মনির মোল্লা নামে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।

তিনি উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

ভুক্তভোগী দশমিনা উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. শাহজাহান হাওলাদার অভিযোগ করেন, ২০২১ সালের অক্টোবরে তিনি বাউফল উপজেলার কালাইয়ার ল্যাংড়া মুন্সির পোল এলাকায় স্থানীয় নকু মৃধার
ছেলে কাওসার মৃধার থেকে দুই শতাংশ জমি কিনে দোকানঘর করে ভাড়া দেন। চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল ওই দোকান ঘরের স্থানের জমিতে কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফয়সাল আহমেদ
মনির মোল্লা তার মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি সাইনবোর্ড সাটিয়ে দেন এবং সেখানে তিনি লেখেন, জমির মালিক শাহজাহানের কাছে অনেকে টাকা
পাবে। কেউ জমি কিনতে চাইলে যেন চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করা হয়। শাহজাহান গণমাধ্যম কর্মীকে জানান যে, তার কাছে কেউ কোনো টাকা পাবেন
না। চেয়ারম্যান অনৈতিক সুবিধা নেয়ার জন্য তার জমিতে সাইনবোর্ড সাটিয়েছেন। শাহজাহান আরও জানান যে, সাইনবোর্ড সাটানোর বিষয় তিনি চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান তাকে
হুমকি-ধমকিসহ ভয়ভীতি দেখান।

এ বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মী চেয়ারম্যান মনিরকে ফোন করলে তিনি বলেন, শাজাহান থেকে টাকা পয়সা পাই আমি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার জমিতে সাইনবোর্ড সাটালেন ইউপি চেয়ারম্যান

আপডেট সময় ০৭:৫৪:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর বাউফলে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার জমিতে সাইনবোর্ড সাটানোর অভিযোগ উঠেছে ফয়সাল আহমেদ মনির মোল্লা নামে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।

তিনি উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

ভুক্তভোগী দশমিনা উপজেলার চরবোরহান ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো. শাহজাহান হাওলাদার অভিযোগ করেন, ২০২১ সালের অক্টোবরে তিনি বাউফল উপজেলার কালাইয়ার ল্যাংড়া মুন্সির পোল এলাকায় স্থানীয় নকু মৃধার
ছেলে কাওসার মৃধার থেকে দুই শতাংশ জমি কিনে দোকানঘর করে ভাড়া দেন। চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল ওই দোকান ঘরের স্থানের জমিতে কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফয়সাল আহমেদ
মনির মোল্লা তার মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি সাইনবোর্ড সাটিয়ে দেন এবং সেখানে তিনি লেখেন, জমির মালিক শাহজাহানের কাছে অনেকে টাকা
পাবে। কেউ জমি কিনতে চাইলে যেন চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করা হয়। শাহজাহান গণমাধ্যম কর্মীকে জানান যে, তার কাছে কেউ কোনো টাকা পাবেন
না। চেয়ারম্যান অনৈতিক সুবিধা নেয়ার জন্য তার জমিতে সাইনবোর্ড সাটিয়েছেন। শাহজাহান আরও জানান যে, সাইনবোর্ড সাটানোর বিষয় তিনি চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান তাকে
হুমকি-ধমকিসহ ভয়ভীতি দেখান।

এ বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মী চেয়ারম্যান মনিরকে ফোন করলে তিনি বলেন, শাজাহান থেকে টাকা পয়সা পাই আমি।