ঢাকা ০৭:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ব্রাহ্মণপাড়ায় বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে মারামারি: এক শিক্ষক বরখাস্ত, অপরজনকে শোকজ Logo চীন থেকে ‘বিচ্ছিন্ন’ হওয়া মানে বিশ্ব থেকে ‘বিচ্ছিন্ন’ হওয়া: কিশোর মাহবুবানি Logo অভ্যন্তরীণ চাহিদা সম্প্রসারণে চীনের কৌশল: সি চিন পিংয়ের প্রবন্ধে বিশ্লেষণ Logo চীনে আমদানি-রপ্তানিতে গতি, অর্থনীতিতে ইতিবাচক সংকেত Logo রিয়াদে চীন-সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের কৌশলগত সংলাপ Logo ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১: বিজয়ের পরদিন, রাষ্ট্র গঠন ও যুদ্ধবিধ্বস্ত জাতির পুনর্গঠনের প্রথম দিন Logo সুবিদাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ Logo মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ঢাকা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন Logo কটিয়াদীতে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি Logo বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জনসাধারণের জন্য ৭ টি জাহাজ উন্মুক্ত করেছে কোস্ট গার্ড

শেরপুরে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সম্প্রীতি বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত

মোঃ বেলায়েত হোসেন, শেরপুর

আস্থা প্রকল্প ও উন্নয়ন সমিতির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংলাপে সহনশীলতা ও ভোটাধিকারের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়

শেরপুর শহরের থানা মোড়স্থ হোটেল আয়েশার ইন-এর হল রুমে অনুষ্ঠিত এই সংলাপের আয়োজন করে আস্থা প্রকল্প, এবং বাস্তবায়ন করে উন্নয়ন সমিতি।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম।

সভায় সভাপতিত্ব করেন নাগরিক কমিটির সদস্য বিপ্লব দে কেটু।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ পলাশ, যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুল হাসান, শেরপুর প্রেসক্লাবের কার্যকরী সভাপতি রফিক মজিদ এবং সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান বাদল, আস্থার জেলা সমন্বয়কারী ফিরুজ আহমেদ, ফিল্ড অফিসার সাইকা উম্মাশীহ্।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, যাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ইঞ্জিনিয়ার মো. লিখন মিয়া (NCP শেরপুর), মুফতি ফখরুদ্দিন রাজী (ইসলামী আন্দোলন), মাওলানা মো. আব্দুল হালিম (খেলাফত মজলিস), শিক্ষিকা সালিহা ফেরদৌস (আস্থা সদস্য), যোগল কিশোর কোচ সহ আরও অনেকে।

বক্তারা বলেন, “দেশের মালিক জনগণ—এই সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে হলে ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা জরুরি।”

তাঁরা বলেন, বিগত সময়ে দেশের রাজনীতিতে দুর্নীতি, ঘুষ ও ক্ষমতার অপব্যবহার যেভাবে হয়েছে, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগোতে হবে। ভবিষ্যতের বাংলাদেশে এমন একটি রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে, যেখানে জনগণের আস্থা, অধিকার ও সম্মান সুরক্ষিত থাকবে।

রাজনৈতিক সহনশীলতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের অধিকার প্রতিষ্ঠা পায়।

এই সংলাপে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী ও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রাহ্মণপাড়ায় বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে মারামারি: এক শিক্ষক বরখাস্ত, অপরজনকে শোকজ

SBN

SBN

শেরপুরে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সম্প্রীতি বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ০৭:৪৬:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

মোঃ বেলায়েত হোসেন, শেরপুর

আস্থা প্রকল্প ও উন্নয়ন সমিতির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত সংলাপে সহনশীলতা ও ভোটাধিকারের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়

শেরপুর শহরের থানা মোড়স্থ হোটেল আয়েশার ইন-এর হল রুমে অনুষ্ঠিত এই সংলাপের আয়োজন করে আস্থা প্রকল্প, এবং বাস্তবায়ন করে উন্নয়ন সমিতি।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম।

সভায় সভাপতিত্ব করেন নাগরিক কমিটির সদস্য বিপ্লব দে কেটু।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ পলাশ, যুগ্ম আহ্বায়ক কামরুল হাসান, শেরপুর প্রেসক্লাবের কার্যকরী সভাপতি রফিক মজিদ এবং সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান বাদল, আস্থার জেলা সমন্বয়কারী ফিরুজ আহমেদ, ফিল্ড অফিসার সাইকা উম্মাশীহ্।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, যাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ইঞ্জিনিয়ার মো. লিখন মিয়া (NCP শেরপুর), মুফতি ফখরুদ্দিন রাজী (ইসলামী আন্দোলন), মাওলানা মো. আব্দুল হালিম (খেলাফত মজলিস), শিক্ষিকা সালিহা ফেরদৌস (আস্থা সদস্য), যোগল কিশোর কোচ সহ আরও অনেকে।

বক্তারা বলেন, “দেশের মালিক জনগণ—এই সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে হলে ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা জরুরি।”

তাঁরা বলেন, বিগত সময়ে দেশের রাজনীতিতে দুর্নীতি, ঘুষ ও ক্ষমতার অপব্যবহার যেভাবে হয়েছে, তা থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগোতে হবে। ভবিষ্যতের বাংলাদেশে এমন একটি রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে, যেখানে জনগণের আস্থা, অধিকার ও সম্মান সুরক্ষিত থাকবে।

রাজনৈতিক সহনশীলতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের অধিকার প্রতিষ্ঠা পায়।

এই সংলাপে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মী ও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।