ঢাকা ০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাকায় বসবে ‘কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম’

মো:নাজমুল হোসেন ইমন,মহানগর প্রতিনিধি,ঢাকা: চলতি বছরের ১৩ ও ১৪ সেপ্টেস্বর ঢাকায় প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হবে ‘কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম। রোববার (১১ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিল (সিডব্লিউইআইসি)।

এ সময় জানানো হয়, চলতি বছরের ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে হবে ‘কমনপয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম’। সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য এই ফোরামে কমনওয়েলথভুক্ত সব দেশকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ যখন কমনওয়েলথে যোগদান করে, তখন দেশটি যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতি এবং বিধ্বস্ত অবকাঠামো নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই করছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচকে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে রয়েছে কমনওয়েলথভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশ।

আর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেন, এলডিসি উত্তরণ-পরবর্তী সময়ে জিএসপি সম্পর্কিত বাণিজ্যিক সুবিধার ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, বেসরকারি পুঁজির প্রবাহ এবং সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহজ অর্থায়নের মতো ক্ষেত্রগুলোতে গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। এ ছাড়া ব্যবসা সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজনে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

উল্লেখ্য, কমনওয়েলথ হলো ৫৬ দেশ নিয়ে গঠিত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা অভিন্ন মূল্যবোধ দ্বারা একত্রিত। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ কমনওয়েলথের ৩৪তম সদস্য হিসেবে যোগদান করে।

ঢাকায় বসবে ‘কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম’

আপডেট সময় ০৬:১৮:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ জুন ২০২৩

মো:নাজমুল হোসেন ইমন,মহানগর প্রতিনিধি,ঢাকা: চলতি বছরের ১৩ ও ১৪ সেপ্টেস্বর ঢাকায় প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হবে ‘কমনওয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম। রোববার (১১ জুন) রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে কমনওয়েলথ এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কাউন্সিল (সিডব্লিউইআইসি)।

এ সময় জানানো হয়, চলতি বছরের ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে হবে ‘কমনপয়েলথ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম’। সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য এই ফোরামে কমনওয়েলথভুক্ত সব দেশকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ যখন কমনওয়েলথে যোগদান করে, তখন দেশটি যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতি এবং বিধ্বস্ত অবকাঠামো নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই করছিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক বিভিন্ন সূচকে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে রয়েছে কমনওয়েলথভুক্ত বেশ কয়েকটি দেশ।

আর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেন, এলডিসি উত্তরণ-পরবর্তী সময়ে জিএসপি সম্পর্কিত বাণিজ্যিক সুবিধার ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, বেসরকারি পুঁজির প্রবাহ এবং সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহজ অর্থায়নের মতো ক্ষেত্রগুলোতে গুরুত্ব আরোপ করতে হবে। এ ছাড়া ব্যবসা সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজনে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

উল্লেখ্য, কমনওয়েলথ হলো ৫৬ দেশ নিয়ে গঠিত একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা অভিন্ন মূল্যবোধ দ্বারা একত্রিত। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ কমনওয়েলথের ৩৪তম সদস্য হিসেবে যোগদান করে।