ঢাকা ০৭:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ২১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তালতলীতে ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে হস্তান্তর

ছিনতাই হওয়া মোবাইলটি উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে বুঝিয়ে দিলেন তালতলী থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক রাকিব হোসাইন। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) রাত দশটার দিকে তালতলী থানার অফিসার ইনচার্জ এর উপস্থিতিতে মোবাইলের মালিক ঔষধ বিক্রয় প্রতিনিধি মোঃ আল-আমিনকে মোবাইলটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

আল আমিন বলেন, প্রায় এক বছর আগে কড়ইবাড়িয়া থেকে মার্কেটিং এর কাজ সেরে ফেরার পথে আমার মোটরসাইকেল থামিয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে টাকা ও মোবাইল নিয়ে যায়। মোবাইলের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস থাকায় আমার নিরাপত্তার জন্য থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। জিডি নং – ৬৭০। প্রায় এক বছর পর তালতলী উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের কাজির খাল এলাকার জামাল মৃধার ছেলে সোবাহান মৃধার কাছ থেকে মোবাইলটি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশের উপ পরিদর্শক রাকিব হোসাইন বলেন, হারানো মোবাইলটির জিডি আমার উপর হাওলা করেন তালতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মহোদয়। পরবর্তীতে আমি তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় হারানো মোবাইলের সিডিআর সংগ্রহ করে মোবাইলটি উদ্ধার করি। পরে প্রকৃত মালিকের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছি৷

জানা যায়, গত এক বছরে প্রায় শতাধিক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিয়েছেন তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন তপু। তিনি এ থানায় যোগদানের পরেই বিভিন্ন এলাকার ভূমি জটিলতার সংক্রান্ত পুরোনো বিরোধ দু’পক্ষে আলোচনায় নিস্পত্তি হয়েছে। ফলে কমেছে দাঙ্গা-হাঙ্গামা। এছাড়াও প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়া কয়েক জন ভুক্তভোগীর টাকা উদ্ধার করা হয়।

তালতলী থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন তবু বলেন, কারো হারানো মোবাইল উদ্ধার করে দিতে পারলে তখন নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। হারানো মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ায় সাধারণ মানুষও আমাকে স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে পুরস্কৃত করেছেন।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তালতলীতে ছিনতাই হওয়া মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে হস্তান্তর

আপডেট সময় ০৯:৪৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩

ছিনতাই হওয়া মোবাইলটি উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে বুঝিয়ে দিলেন তালতলী থানা পুলিশের উপ পরিদর্শক রাকিব হোসাইন। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) রাত দশটার দিকে তালতলী থানার অফিসার ইনচার্জ এর উপস্থিতিতে মোবাইলের মালিক ঔষধ বিক্রয় প্রতিনিধি মোঃ আল-আমিনকে মোবাইলটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

আল আমিন বলেন, প্রায় এক বছর আগে কড়ইবাড়িয়া থেকে মার্কেটিং এর কাজ সেরে ফেরার পথে আমার মোটরসাইকেল থামিয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে টাকা ও মোবাইল নিয়ে যায়। মোবাইলের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস থাকায় আমার নিরাপত্তার জন্য থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। জিডি নং – ৬৭০। প্রায় এক বছর পর তালতলী উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের কাজির খাল এলাকার জামাল মৃধার ছেলে সোবাহান মৃধার কাছ থেকে মোবাইলটি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশের উপ পরিদর্শক রাকিব হোসাইন বলেন, হারানো মোবাইলটির জিডি আমার উপর হাওলা করেন তালতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মহোদয়। পরবর্তীতে আমি তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় হারানো মোবাইলের সিডিআর সংগ্রহ করে মোবাইলটি উদ্ধার করি। পরে প্রকৃত মালিকের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছি৷

জানা যায়, গত এক বছরে প্রায় শতাধিক বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিককে ফিরিয়ে দিয়েছেন তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন তপু। তিনি এ থানায় যোগদানের পরেই বিভিন্ন এলাকার ভূমি জটিলতার সংক্রান্ত পুরোনো বিরোধ দু’পক্ষে আলোচনায় নিস্পত্তি হয়েছে। ফলে কমেছে দাঙ্গা-হাঙ্গামা। এছাড়াও প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়া কয়েক জন ভুক্তভোগীর টাকা উদ্ধার করা হয়।

তালতলী থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন তবু বলেন, কারো হারানো মোবাইল উদ্ধার করে দিতে পারলে তখন নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। হারানো মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ায় সাধারণ মানুষও আমাকে স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে পুরস্কৃত করেছেন।