ঢাকা ০২:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্তৃক সংঘবদ্ধ বিকাশ প্রতারণা চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

মো: নাজমুল হোসেন ইমন

এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) এর আভিযানিক দল ডিএমপি উত্তরা পূর্ব থানার অধিযাচন পত্রের ভিত্তিতে অনুসন্ধানপূর্বক ২০ নভেম্বর ২০২৩ খ্রি.পৃথক তিনটি অভিযান পরিচালনা করে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানা, মাদারীপুর জেলার শিবচর থানা ও ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানা এলাকা হতে প্রতারণা চক্রের ০৪ (চার) সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের নাম-১। আসামী মো: মনির মুন্সি (২৫) পিতা-মো: মজিবুর মুন্সি, গ্রাম-শেখপুরা, ২। মো: ফয়সাল খালাসী (৩২) পিতা- মোঃ ফারুক খালাসী, গ্রাম-নিশ্চিন্তপুর (খালাসী বাড়ী), ৩। মোঃ মাহবুবুর রহমান (৩৩) পিতা- মো-নুরুল ইসলাম, গ্রাম-মোটরা ৪। মীর নিজাম (৩৬) পিতা- আব্দুর রহমান মীর, গ্রাম- চারাভিটা, সর্বথানা-ভাঙ্গা, জেলা-ফরিদপুর।গ্রেফতারকৃত আসামীদের দখল হতে ১০ (দশ) টি মোবাইল সেট, ১৮ (আঠারো) টি সিমকার্ড ও নগদ ৬১,০৫০ টাকা জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে গত ৩০/০৮/২০২৩ খ্রি. দুপুর ০২.৫৫ ঘটিকার সময় ফোন করে নিজেদেরকে ব্যাংক কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে কৌশলে জনৈক মাহমুদুর রহমান (৪৭) এর ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য নিয়ে কার্ড থেকে তাৎক্ষনিক ৫০০০০/- টাকা নিয়ে নেয়। মাহমুদুর রহমানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে উত্তরা পূর্ব থানার মামলা নং-৭ তারিখ- ১৯/১১/২৩ খ্রি. ধারা-৪০৬/৪১৯/৩৪ দন্ডবিধি রুজু হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মাহবুব এই ধরণের প্রতারণামূলক কাজের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত। সে বিভিন্ন নাম্বার টার্গেট করে টার্গেটকৃত ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে তাদের সকল তথ্য সংগ্রহ করে থাকে। অপর আাসামী মোঃ মনির মুন্সি বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ভিকটিমদের কাছ থেকে প্রতারণা করে গৃহীত টাকা উত্তোলন করে মাহবুবের কাছে জমা দেয়। আসামী ফয়সাল তার নিজ বাড়ীতে বসে তাদেরকে কাজের সুযোগ করে দেয় এবং ফয়সালের কাছে মাহবুব ব্যবহৃত ফোন ও সীম রাখে। আসামী নিজাম মাহবুবকে ভুঁয়া নিবন্ধিত সীম সংগ্রহ করে দেয় এবং প্রতারণার মাধ্যমে কুক্ষিগত টাকা বিভিন্ন বিকাশ এজেন্ট থেকে উত্তোলন করে মাহবুবের কাছে দেয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

আপলোডকারীর তথ্য

এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্তৃক সংঘবদ্ধ বিকাশ প্রতারণা চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

আপডেট সময় ০৩:২৪:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

মো: নাজমুল হোসেন ইমন

এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) এর আভিযানিক দল ডিএমপি উত্তরা পূর্ব থানার অধিযাচন পত্রের ভিত্তিতে অনুসন্ধানপূর্বক ২০ নভেম্বর ২০২৩ খ্রি.পৃথক তিনটি অভিযান পরিচালনা করে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানা, মাদারীপুর জেলার শিবচর থানা ও ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানা এলাকা হতে প্রতারণা চক্রের ০৪ (চার) সদস্যকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের নাম-১। আসামী মো: মনির মুন্সি (২৫) পিতা-মো: মজিবুর মুন্সি, গ্রাম-শেখপুরা, ২। মো: ফয়সাল খালাসী (৩২) পিতা- মোঃ ফারুক খালাসী, গ্রাম-নিশ্চিন্তপুর (খালাসী বাড়ী), ৩। মোঃ মাহবুবুর রহমান (৩৩) পিতা- মো-নুরুল ইসলাম, গ্রাম-মোটরা ৪। মীর নিজাম (৩৬) পিতা- আব্দুর রহমান মীর, গ্রাম- চারাভিটা, সর্বথানা-ভাঙ্গা, জেলা-ফরিদপুর।গ্রেফতারকৃত আসামীদের দখল হতে ১০ (দশ) টি মোবাইল সেট, ১৮ (আঠারো) টি সিমকার্ড ও নগদ ৬১,০৫০ টাকা জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে গত ৩০/০৮/২০২৩ খ্রি. দুপুর ০২.৫৫ ঘটিকার সময় ফোন করে নিজেদেরকে ব্যাংক কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে কৌশলে জনৈক মাহমুদুর রহমান (৪৭) এর ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য নিয়ে কার্ড থেকে তাৎক্ষনিক ৫০০০০/- টাকা নিয়ে নেয়। মাহমুদুর রহমানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে উত্তরা পূর্ব থানার মামলা নং-৭ তারিখ- ১৯/১১/২৩ খ্রি. ধারা-৪০৬/৪১৯/৩৪ দন্ডবিধি রুজু হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী মাহবুব এই ধরণের প্রতারণামূলক কাজের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত। সে বিভিন্ন নাম্বার টার্গেট করে টার্গেটকৃত ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে তাদের সকল তথ্য সংগ্রহ করে থাকে। অপর আাসামী মোঃ মনির মুন্সি বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ভিকটিমদের কাছ থেকে প্রতারণা করে গৃহীত টাকা উত্তোলন করে মাহবুবের কাছে জমা দেয়। আসামী ফয়সাল তার নিজ বাড়ীতে বসে তাদেরকে কাজের সুযোগ করে দেয় এবং ফয়সালের কাছে মাহবুব ব্যবহৃত ফোন ও সীম রাখে। আসামী নিজাম মাহবুবকে ভুঁয়া নিবন্ধিত সীম সংগ্রহ করে দেয় এবং প্রতারণার মাধ্যমে কুক্ষিগত টাকা বিভিন্ন বিকাশ এজেন্ট থেকে উত্তোলন করে মাহবুবের কাছে দেয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।