ঢাকা ১১:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শ্যামপুর-সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের কোটিপতি পিয়ন তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ

মো: নাজমুল হোসেন ইমন

শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের অফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম। যার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ। দুর্নীতি অনিয়মের মাধ্যমে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন তাইজুল ইসলাম। তার বহুতল ভবনে মালিকানা, জমি ও ফ্লাট কেনার বিষয়ে ইতিৃপূর্বে আইন মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন এক মানবাধিকার কর্মী। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্র্রকাশিত হয়েছে সংবাদ। তারপরেও অদৃশ্য খুঁটির জোরে বারবার তিনি থেকে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

শ্যামপুরে সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের কোটিপতি পিয়ন তাইজুল ইসলামের অনিয়ম দুর্নীতি থামছেই না। দলিল রেজিস্ট্রি থেকে শুরু করে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের প্রত্যেকটি বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন তাইজুল ইসলাম। এই অফিসে ঘুষের লেনদেনের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রকও তিনি। তার কথা ছাড়া অফিসের একটি কাজও হয় না। কোটিপতি পিয়ন তাইজুল ইসলামের বিষয়ে অনুসন্ধান করে মিলেছে নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য। দলিল রেজিস্ট্রি থেকে শুরু করে প্রতিটি বিষয়ে ঘুষের টাকা লেনদেন করেন পিয়ন তাইজুল ইসলাম ।

সম্প্রতি শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রার মোঃ শাহিদুর রহমান জানিয়েছিলেন তার কাছে একটা তদন্তের একটি চিঠি আসার কথা। পিয়ন তাইজুল ইসলামের দুর্নীতি ও অভিযোগের তদন্তের অগ্রগতির বিয়ষে জানতে শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রার মোঃ শাহিদুর রহমান এর কাছে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।

অভিযোগ উঠেছে, দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জনের অর্থ দিয়ে কোটি টাকার সম্পদ, নামে বেনামে বহুতল ভবন নির্মাণ, ১০ কাঠার প্লট ও ফ্ল্যাট কিনেছেন শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের অফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম।

এ বিষয়ে তাজুল ইসলাম জানান, আমি সামান্য কর্মচারী। আমার পক্ষে অনিয়ম দুর্নীতি অসম্ভব। একজন অফিসের পিয়ন কিভাবে রাতারাতি এত অর্থ সম্পত্তির মালিক হলো তা খতিয়ে বের করতে প্রশাসনেরর হস্তক্ষেপ দাবী করেছেন সেবাগ্রহীতা।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্যামপুর-সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের কোটিপতি পিয়ন তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ

আপডেট সময় ১১:৩৯:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৩

মো: নাজমুল হোসেন ইমন

শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের অফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম। যার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির অভিযোগ। দুর্নীতি অনিয়মের মাধ্যমে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে গেছেন তাইজুল ইসলাম। তার বহুতল ভবনে মালিকানা, জমি ও ফ্লাট কেনার বিষয়ে ইতিৃপূর্বে আইন মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন এক মানবাধিকার কর্মী। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্র্রকাশিত হয়েছে সংবাদ। তারপরেও অদৃশ্য খুঁটির জোরে বারবার তিনি থেকে যাচ্ছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

শ্যামপুরে সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের কোটিপতি পিয়ন তাইজুল ইসলামের অনিয়ম দুর্নীতি থামছেই না। দলিল রেজিস্ট্রি থেকে শুরু করে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের প্রত্যেকটি বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন তাইজুল ইসলাম। এই অফিসে ঘুষের লেনদেনের শক্তিশালী সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রকও তিনি। তার কথা ছাড়া অফিসের একটি কাজও হয় না। কোটিপতি পিয়ন তাইজুল ইসলামের বিষয়ে অনুসন্ধান করে মিলেছে নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য। দলিল রেজিস্ট্রি থেকে শুরু করে প্রতিটি বিষয়ে ঘুষের টাকা লেনদেন করেন পিয়ন তাইজুল ইসলাম ।

সম্প্রতি শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রার মোঃ শাহিদুর রহমান জানিয়েছিলেন তার কাছে একটা তদন্তের একটি চিঠি আসার কথা। পিয়ন তাইজুল ইসলামের দুর্নীতি ও অভিযোগের তদন্তের অগ্রগতির বিয়ষে জানতে শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রার মোঃ শাহিদুর রহমান এর কাছে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।

অভিযোগ উঠেছে, দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জনের অর্থ দিয়ে কোটি টাকার সম্পদ, নামে বেনামে বহুতল ভবন নির্মাণ, ১০ কাঠার প্লট ও ফ্ল্যাট কিনেছেন শ্যামপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের অফিস সহায়ক তাজুল ইসলাম।

এ বিষয়ে তাজুল ইসলাম জানান, আমি সামান্য কর্মচারী। আমার পক্ষে অনিয়ম দুর্নীতি অসম্ভব। একজন অফিসের পিয়ন কিভাবে রাতারাতি এত অর্থ সম্পত্তির মালিক হলো তা খতিয়ে বের করতে প্রশাসনেরর হস্তক্ষেপ দাবী করেছেন সেবাগ্রহীতা।