ঢাকা ১১:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ (ভিডিও) Logo ঝিনাইগাতীতে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ উদ্ধার Logo দুই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের নেতা নির্বাচিত Logo সকল মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা Logo রূপসায় রবীন্দ্র স্মৃতি সংগ্রহশালায় সমাপনী দিনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo কালীগঞ্জে বিশেষ অভিযানে পৌর প্যানেল মেয়রসহ আ’লীগের ১০ নেতাকর্মী আটক Logo কটিয়াদীতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫ অনুষ্ঠিত Logo খুলনায় সংবাদ সংগ্রহে বাধা ও সাংবাদিকের উপর হামলার অভিযোগ Logo বিশ্বব্যাপী যুদ্ধবন্ধের দাবিতে বরুড়া মানববন্ধন Logo শেরপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ ও হত্যা চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

অবশেষে দুদকের জালে ফেঁসে যাচ্ছেন বিআইডব্লিউটিএ’র সুলতান

এম.ডি.এন.মাইকেল

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যেই সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী আমলা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান,ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড় একে একে বেরিয়ে আসছে তাদের সকল অনিয়ম দুর্নীতির তথ্য প্রমাণ। ছাগলকাণ্ডে আলোচিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমান, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদ,পিএসসি প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের হোতা আবেদ আলী,বন খেকো মোশারফ এর পর আলোচনায় উঠে এসেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ ‘বিআইডব্লিউটিএ’র ড্রেজিং বিভাগের কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পুর) সুলতান আহমেদ খানের নাম। অভিযোগ উঠেছে এই গুণধর কর্মকর্তা চাকরি জীবনে নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। হয়েছেন শতকোটি টাকার উপরে মালিক।

দুদকের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র মুক্তির লড়াই কে জানিয়েছেন, এই (সুলতান আহমেদ খান) কর্মকর্তা বিপুল সম্পদের মালিক হয়ে বনে গেছেন। তাকে নিয়ে দুদক টিম অনুসন্ধান শুরু করেছেন। কিছুদিনের মধ্যে আমরা তার বিস্তারিত গণমাধ্যমের সামনে তুলে ধরবো। এমনকি কিছু কিছু দুর্নীতি কখনো চোখে পড়ে না,এটা টেকনিক্যাল বিষয় বিআইডব্লিউটিএ এর দুর্নীতি অনেকটা সে রকম।
এদিকে, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ বেনামি হলেও তার সত্যতা খতিয়ে দেখতে সচিবদের নির্দেশ দিয়েছেন। শুধু নিজেরা সৎ থাকলেই হবে না; মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও সংস্থাগুলোতে কী হচ্ছে, তার দায়িত্বও নিতে হবে। কঠোর নজরদারি করতে হবে। কারও অনিয়ম ও দুর্নীতি পাওয়া গেলে এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যেন মানুষ মনে করে সরকার দুর্নীতি নির্মূল করতে চায়।

অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে, এখন প্রতিটি স্তর ও বিভাগে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করার সময়। এতে ‘তাসের ঘরের’ মতো ‘তছনছ’ হয়ে যাবে দুর্নীতির সিন্ডিকেট/দুষ্টচক্র। তাদের জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হলে সাঙ্গ হবে দুর্নীতিবাজদের বিলাসী জীবনযাপন। কিন্তু এসবের মধ্যেও এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা ধরাকে সরা জ্ঞান না করে দুর্নীতি অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহার করেই চলছে যার ফল ভোগ করতে হচ্ছে সাধারণ জনগণদের।
অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ, সম্পদ ও উৎপাদিত পন্য এবং বিশেষ করে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স যে দেশকে টিকিয়ে রেখেছে; তথাকথিত ভদ্রবেশী ‘শিক্ষিত’ আমলা, দুর্নীতিবাজ ব্যাংকার, কালোবাজারী ও চোরা কারবারী অসাধু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও এক শ্রেণীর লুটেরা ব্যবসায়ীরা সব কিছু লুটে নিয়ে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করছে। তারা বিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের দুর্নীতি বিরোধী অঙ্গীকার বাস্তবায়ন হলে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ। সরকারের যেসব দপ্তর অধিদপ্তরে বেশুমার দুর্নীতিতে নিমজ্জিত তার মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ। এই দপ্তরের পরতে পরতে রয়েছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রহস্যময় দুর্নীতি।এক কথায় দুর্নীতির মহাসমুদ্র। এখানকার কথিত ডাকসাইটে অসাধু কর্মকর্তাদের প্রায় সকলেই জ্ঞাত আয় বহির্ভূত কোটি কোটি টাকার মালিক। অনেকের নামে বেনামে দেশে ও দেশের বাইরে রয়েছে বেশুমার সম্পদ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ড্রেজিং বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা মুক্তির লড়াই কে জানান সুলতান আহমেদ খান অনেক দুষ্টু। তিনি এখন যেই চেয়ারে বসে আছেন সেটাও ক্ষমতার অপব্যবহার করে।ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এর প্রভাবশালী এক নেতার নিকট আত্মীয় হওয়ায় তার ক্ষমতার দাপট এর কাছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া বিআইডব্লিউটিএ এর কর্মকর্তারা অসহায়।তাকে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে সবাই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা হিসেবেই জানে। তার গ্রামে খোঁজ-খবর নিলে জানতে পারবেন তিনি কত বড় মাপের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা।
তারা আরো জানান, অফিসিয়ালি একটি কাজের বিষয়ে সম্প্রতিকালে ‘চিলমারী প্রজেক্টের’ পিডি মোহাম্মদ সফিউল্লাহকে অস্ত্রের মুখে ফেলে তাকে লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে,পরে সেই কর্মকর্তা নিজের জীবন বাঁচাতে দেশ থেকে বিদেশে চলে গেছেন সুলতান আহমেদ খান এর ভয়ে।

এই বিষয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)-এর কর্মকর্তা সুলতান আহমেদ খানের সঙ্গে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনে ফোন দিয়ে ও খুঁজে বার্তা পাঠানো হলেও কোন প্রকার সাড়া পাওয়া যায়নি। সুলতান আহমেদ খান এর অনিয়ম দুর্নীতির বিষয় নিয়ে কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ইতিপূর্বে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিলো।

এই বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা মুক্তির লড়াইকে বলেন আমি যতদূর জানি তিনি ভালো মানুষ। তাকে যে প্রজেক্ট দেওয়া হয়েছে তিনি সেটা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অনুসন্ধান চলমান,,,,,

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ (ভিডিও)

SBN

SBN

অবশেষে দুদকের জালে ফেঁসে যাচ্ছেন বিআইডব্লিউটিএ’র সুলতান

আপডেট সময় ০৯:২৪:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪

এম.ডি.এন.মাইকেল

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যেই সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী আমলা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান,ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীরা অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড় একে একে বেরিয়ে আসছে তাদের সকল অনিয়ম দুর্নীতির তথ্য প্রমাণ। ছাগলকাণ্ডে আলোচিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমান, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদ,পিএসসি প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের হোতা আবেদ আলী,বন খেকো মোশারফ এর পর আলোচনায় উঠে এসেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ ‘বিআইডব্লিউটিএ’র ড্রেজিং বিভাগের কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পুর) সুলতান আহমেদ খানের নাম। অভিযোগ উঠেছে এই গুণধর কর্মকর্তা চাকরি জীবনে নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন সম্পদের পাহাড়। হয়েছেন শতকোটি টাকার উপরে মালিক।

দুদকের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র মুক্তির লড়াই কে জানিয়েছেন, এই (সুলতান আহমেদ খান) কর্মকর্তা বিপুল সম্পদের মালিক হয়ে বনে গেছেন। তাকে নিয়ে দুদক টিম অনুসন্ধান শুরু করেছেন। কিছুদিনের মধ্যে আমরা তার বিস্তারিত গণমাধ্যমের সামনে তুলে ধরবো। এমনকি কিছু কিছু দুর্নীতি কখনো চোখে পড়ে না,এটা টেকনিক্যাল বিষয় বিআইডব্লিউটিএ এর দুর্নীতি অনেকটা সে রকম।
এদিকে, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ বেনামি হলেও তার সত্যতা খতিয়ে দেখতে সচিবদের নির্দেশ দিয়েছেন। শুধু নিজেরা সৎ থাকলেই হবে না; মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও সংস্থাগুলোতে কী হচ্ছে, তার দায়িত্বও নিতে হবে। কঠোর নজরদারি করতে হবে। কারও অনিয়ম ও দুর্নীতি পাওয়া গেলে এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যেন মানুষ মনে করে সরকার দুর্নীতি নির্মূল করতে চায়।

অপরাধ বিশ্লেষকদের মতে, এখন প্রতিটি স্তর ও বিভাগে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করার সময়। এতে ‘তাসের ঘরের’ মতো ‘তছনছ’ হয়ে যাবে দুর্নীতির সিন্ডিকেট/দুষ্টচক্র। তাদের জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হলে সাঙ্গ হবে দুর্নীতিবাজদের বিলাসী জীবনযাপন। কিন্তু এসবের মধ্যেও এক শ্রেণীর অসাধু কর্মকর্তা ধরাকে সরা জ্ঞান না করে দুর্নীতি অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহার করেই চলছে যার ফল ভোগ করতে হচ্ছে সাধারণ জনগণদের।
অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, খেটে খাওয়া মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ, সম্পদ ও উৎপাদিত পন্য এবং বিশেষ করে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স যে দেশকে টিকিয়ে রেখেছে; তথাকথিত ভদ্রবেশী ‘শিক্ষিত’ আমলা, দুর্নীতিবাজ ব্যাংকার, কালোবাজারী ও চোরা কারবারী অসাধু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও এক শ্রেণীর লুটেরা ব্যবসায়ীরা সব কিছু লুটে নিয়ে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করছে। তারা বিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের দুর্নীতি বিরোধী অঙ্গীকার বাস্তবায়ন হলে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ। সরকারের যেসব দপ্তর অধিদপ্তরে বেশুমার দুর্নীতিতে নিমজ্জিত তার মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ। এই দপ্তরের পরতে পরতে রয়েছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রহস্যময় দুর্নীতি।এক কথায় দুর্নীতির মহাসমুদ্র। এখানকার কথিত ডাকসাইটে অসাধু কর্মকর্তাদের প্রায় সকলেই জ্ঞাত আয় বহির্ভূত কোটি কোটি টাকার মালিক। অনেকের নামে বেনামে দেশে ও দেশের বাইরে রয়েছে বেশুমার সম্পদ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ড্রেজিং বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা মুক্তির লড়াই কে জানান সুলতান আহমেদ খান অনেক দুষ্টু। তিনি এখন যেই চেয়ারে বসে আছেন সেটাও ক্ষমতার অপব্যবহার করে।ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এর প্রভাবশালী এক নেতার নিকট আত্মীয় হওয়ায় তার ক্ষমতার দাপট এর কাছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া বিআইডব্লিউটিএ এর কর্মকর্তারা অসহায়।তাকে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে সবাই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা হিসেবেই জানে। তার গ্রামে খোঁজ-খবর নিলে জানতে পারবেন তিনি কত বড় মাপের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা।
তারা আরো জানান, অফিসিয়ালি একটি কাজের বিষয়ে সম্প্রতিকালে ‘চিলমারী প্রজেক্টের’ পিডি মোহাম্মদ সফিউল্লাহকে অস্ত্রের মুখে ফেলে তাকে লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে,পরে সেই কর্মকর্তা নিজের জীবন বাঁচাতে দেশ থেকে বিদেশে চলে গেছেন সুলতান আহমেদ খান এর ভয়ে।

এই বিষয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)-এর কর্মকর্তা সুলতান আহমেদ খানের সঙ্গে তার ব্যবহৃত মুঠোফোনে ফোন দিয়ে ও খুঁজে বার্তা পাঠানো হলেও কোন প্রকার সাড়া পাওয়া যায়নি। সুলতান আহমেদ খান এর অনিয়ম দুর্নীতির বিষয় নিয়ে কয়েকটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ইতিপূর্বে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিলো।

এই বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা মুক্তির লড়াইকে বলেন আমি যতদূর জানি তিনি ভালো মানুষ। তাকে যে প্রজেক্ট দেওয়া হয়েছে তিনি সেটা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অনুসন্ধান চলমান,,,,,