ঢাকা ০২:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জিয়ার হ্যাঁ/না ভোট গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায়: সজীব ওয়াজেদ জয়

মোঃ শহিদুল ইসলাম শাহীন, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ/না ভোটকে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কলঙ্কজনক অধ্যায় বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। মঙ্গলবার নিজের ভেরিফাইড ফেইসবুক একাউন্টে এ বিষয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন এবং সেখানে তিনি লিখেন বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার পর অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে তা পাকাপোক্ত করতে ন্যাক্কারজনক ভাবে হ্যাঁ/না ভোটের আয়োজন করেন জেনারেল জিয়া। লোক দেখানো সেই হ্যাঁ/না ভোটের আগে কোনো মিটিং মিছিল পর্যন্ত হয়নি। ছিল না পরিচিতি ও প্রচারের ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটে রিকশা-বাসে এবং মানুষের ব্যাক্তিগত যানবাহনে জোর করে সামরিক পোশাক পরিহিত জেনারেল জিয়ার পোস্টার সাটিঁয়ে প্রচারণার নামে এক ধরণের আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়। ভোটের দিন ভোটারবিহীন ভোটকেন্দ্রে মানুষ খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত অনেক শিশুকেও জোর করে ভোট দিতে নিয়ে যাওয়া হয়। দিন শেষে ঘোষণা আসে ৯৯.৪ ভাগ ভোট পেয়ে একচেটিয়াভাবে জয়লাভ করেছেন জেনারেল জিয়া। তার বিপক্ষে কেউ ভোট দেয়নি। এই হাস্যকর নির্বাচন এর আগের পরের ঘটনা প্রবাহ বাঙ্গালির ইতিহাসের অমোচনীয় কলঙ্কময় অধ্যায়। তিনি আরো লিখেন অতঃপর রাষ্ট্রীয় প্রবিধানকে পাশ কাটিয়ে সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব থাকা অবস্থাতেই নিয়ম বর্হিভূতভাবে গঠন করেন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সেই দলের হয়ে ১৯৭৮ সালের তথাকথিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন এবং নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এই নির্বাচনে জিয়া কোনো কোনো এলাকায় ১২০ ভাগ ভোট পেয়েছিলেন বলেও বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জিয়ার হ্যাঁ/না ভোট গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায়: সজীব ওয়াজেদ জয়

আপডেট সময় ০২:৪৩:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

মোঃ শহিদুল ইসলাম শাহীন, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি: বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ/না ভোটকে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কলঙ্কজনক অধ্যায় বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। মঙ্গলবার নিজের ভেরিফাইড ফেইসবুক একাউন্টে এ বিষয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন এবং সেখানে তিনি লিখেন বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার পর অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে তা পাকাপোক্ত করতে ন্যাক্কারজনক ভাবে হ্যাঁ/না ভোটের আয়োজন করেন জেনারেল জিয়া। লোক দেখানো সেই হ্যাঁ/না ভোটের আগে কোনো মিটিং মিছিল পর্যন্ত হয়নি। ছিল না পরিচিতি ও প্রচারের ব্যবস্থা। রাস্তাঘাটে রিকশা-বাসে এবং মানুষের ব্যাক্তিগত যানবাহনে জোর করে সামরিক পোশাক পরিহিত জেনারেল জিয়ার পোস্টার সাটিঁয়ে প্রচারণার নামে এক ধরণের আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়। ভোটের দিন ভোটারবিহীন ভোটকেন্দ্রে মানুষ খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত অনেক শিশুকেও জোর করে ভোট দিতে নিয়ে যাওয়া হয়। দিন শেষে ঘোষণা আসে ৯৯.৪ ভাগ ভোট পেয়ে একচেটিয়াভাবে জয়লাভ করেছেন জেনারেল জিয়া। তার বিপক্ষে কেউ ভোট দেয়নি। এই হাস্যকর নির্বাচন এর আগের পরের ঘটনা প্রবাহ বাঙ্গালির ইতিহাসের অমোচনীয় কলঙ্কময় অধ্যায়। তিনি আরো লিখেন অতঃপর রাষ্ট্রীয় প্রবিধানকে পাশ কাটিয়ে সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব থাকা অবস্থাতেই নিয়ম বর্হিভূতভাবে গঠন করেন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সেই দলের হয়ে ১৯৭৮ সালের তথাকথিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন এবং নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। এই নির্বাচনে জিয়া কোনো কোনো এলাকায় ১২০ ভাগ ভোট পেয়েছিলেন বলেও বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যম প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।