
এ জে সোহেল, ষ্টাফ রিপোর্টার
কুমিল্লায় যানবাহনের জিবি, টোকেন, চাঁদাবাজি, বন্ধ, অতিরিক্ত ভাড়ায় ছাত্রদের হস্তক্ষেপ।
কুমিল্লাতে সিএনজি অটো রিক্সা ও ব্যাটারি চালিত গাড়ী হতে প্রতিদিন গড়ে ১৫০ হতে ২০০ টাকা চাঁদা বা টোকেন ফি দিতে হতো। গত ৫ আগস্ট ২৪ ইং এর পর থেকে আর কেউ চাঁদা নিতে আসে না। আপাতত: কুমিল্লার বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে যানবাহনে টোকেনের মাধ্যমে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়েছে। সড়ক মহাসড়কের এসব টোকেন চাঁদাবাজরা এখন লাপাত্তা। এতে চালকদের মাঝে যেমন স্বস্তি ফিরেছে আবার সন্তোষ প্রকাশ করেছেন জনসাধারণ।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবিগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল পরিবহন সেক্টরে চাঁদা বন্ধ করা। পরিবহন সেক্টরের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ছাত্র-ছাত্রীরা ক্রমান্বয়ে টিম করে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
১১ আগস্ট ২৪ ইং তারিখ রোজ রবিবার কুমিল্লা নগরীর টমছমব্রিজ, কান্দিরপাড়, রাজগঞ্জ, শাসনগাছা,জাঙ্গালিয়া, পদুয়ার বাজার এবং মহাসড়কের ক্যান্টনমেন্ট পর্যন্ত সিএনজি, অটো রিকশা ও ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালকদের কাছ থেকে জিবির টোকেন দিয়ে টাকা নেওয়া চাঁদাবাজদের দেখা মিলেনি।
সিএনজি এবং অটো চালক অনেকের সাথে কথা বলে জানা ছাত্ররা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার সক্রিয় উপস্থিতির ফলে কোথাও কোনো রকমের চাঁদা দিতে হয় না, তবে যানবাহনের সিরিয়ালের জন্য পূর্বের চাইতে সময় বেশি লাগছে বলে অনেক যাত্রী ও চালকের মতামতে জানা যায়। সুশীল সমাজের মধ্যে পরিস্থিতি উত্তরণে আরো সময় লাগবে এমনটাই ধারণা করা হচ্ছে। এ সংক্রান্ত আরো অনুসন্ধান চলবে…