ঢাকা ০১:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ব্যারিস্টার সীমা করিম

  • অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:৫৩:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জুন ২০২৩
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

আসন্ন ঈদ উল আযহা উপলক্ষে সর্বস্তরের লোকজনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ (কেন্দ্রীয় কমিটি) সাবেক সহ-আইন সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি ব্যারিস্টার সীমা করিম।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন- একটি বছর ঘুরে আবার ফিরে এলো ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির পর্ব “কুরবান”। ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানে উৎসব। ঈদ মানে সাম্য। ঈদ মানে উৎসের কাছে ফিরে যাওয়া। ঈদ মানে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া। ক্ষুদ্রতার ঊর্ধ্বে ওঠার চেষ্টা। বৃহৎ এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদ মানে সবাই মিলে সুন্দর থাকা। ঈদের আমেজ ছড়িয়ে দিতে হবে সবার মাঝে।
তিনি আরো বলেন- ঈদ উল আযহা আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দেয়। আমাদের সব ভেদাভেদ ভুলে এক হতে শেখায়। অভাবী এবং দুস্থ ও বিপদগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসার প্রেরণা দেয়। তিনি ধর্মের নামে অপব্যাখ্যা দিয়ে বা প্রলোভন দেখিয়ে স্বার্থান্বেষী মহল যাতে সমাজে বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার আহবান জানান।
শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি আরো বলেন- হযরত ইব্রাহীম (আ.) মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয় বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের যে অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা মুসলিম জাহানের কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। এই উৎসবের মধ্যদিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানেরা জবাইকৃত পশুর গোশত আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ঈদের দিন নির্ধারিত স্থানে পশু কুরবানী দিয়ে পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে সকলের প্রতি আহবান জানান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ব্যারিস্টার সীমা করিম

আপডেট সময় ০৯:৫৩:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জুন ২০২৩

আসন্ন ঈদ উল আযহা উপলক্ষে সর্বস্তরের লোকজনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ (কেন্দ্রীয় কমিটি) সাবেক সহ-আইন সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি ব্যারিস্টার সীমা করিম।
এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন- একটি বছর ঘুরে আবার ফিরে এলো ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির পর্ব “কুরবান”। ঈদ মানে আনন্দ। ঈদ মানে উৎসব। ঈদ মানে সাম্য। ঈদ মানে উৎসের কাছে ফিরে যাওয়া। ঈদ মানে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া। ক্ষুদ্রতার ঊর্ধ্বে ওঠার চেষ্টা। বৃহৎ এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদ মানে সবাই মিলে সুন্দর থাকা। ঈদের আমেজ ছড়িয়ে দিতে হবে সবার মাঝে।
তিনি আরো বলেন- ঈদ উল আযহা আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দেয়। আমাদের সব ভেদাভেদ ভুলে এক হতে শেখায়। অভাবী এবং দুস্থ ও বিপদগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসার প্রেরণা দেয়। তিনি ধর্মের নামে অপব্যাখ্যা দিয়ে বা প্রলোভন দেখিয়ে স্বার্থান্বেষী মহল যাতে সমাজে বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার আহবান জানান।
শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি আরো বলেন- হযরত ইব্রাহীম (আ.) মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয় বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের যে অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা মুসলিম জাহানের কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। এই উৎসবের মধ্যদিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানেরা জবাইকৃত পশুর গোশত আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ঈদের দিন নির্ধারিত স্থানে পশু কুরবানী দিয়ে পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে সকলের প্রতি আহবান জানান।