ঢাকা ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাজীপুরে আইন শৃঙ্খলার অবনতি- পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ!

গাজীপুরে সদর, জয়দেবপুর ও শ্রীপুর থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় একের পর এক অপরাধ বেড়েই চলেছে।
মাদক সন্ত্রাস ভূমিদস্যু, চুরি, ডাকাতি ছিনতাই কিশোর গ্যাং অটোরিকশা ছিনতাই হত্যা, আত্নহত্যা, জমিদখলসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ দিন দিন বেড়েই চলেছে।
একই থানায় দীর্ঘদিন কর্মরত এসআই/এএসআইদের যোগসাজশে এধরণের অপরাধ বাড়ছে বলে জানান বিবেক বোদ্ধারা।

এসব এলাকায় চুরি ডাকাতি ছিনতাই হচ্ছে প্রতি রাতে কোথাও না কোথাও গরু চুরির ঘটনাও ঘটছে। রাস্তায় গাছ ফেলে সাধারণ মানুষ ও খেটে খাওয়া মানুষ গার্মেন্টস শ্রমিকদের আসা যাওয়ার পথ গতিরোধ করে মোটরসাইক, টাকা পয়সাসহ সাথে থাকা সব কিছু ছিনিয়ে নিচ্ছে।
সম্প্রতি রাজাবাড়ী ইউনিয়নের হালুকাইদ গ্রামে মৃত জমসেদ আলীর ছেলে হতদরিদ্র পরিবারের একমাত্র সম্বল তিনটি পালের গরু গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে চোর চক্রের সদস্যরা চুরি করে নিয়ে যায়।
একই রাতে প্রহলাপপুর ইউনিয়নের গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে।
গাজীপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর থানা এলাকার পাঁচপীর মাজার রোড মেম্বার বাড়ি- টু ইজ্জতপুর চলাচলের রাস্তায় ও বাঘের বাজার হইতে ভাওয়াল রিসোর্টের রাস্তাসহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত ডাকাতি ঘটনা ঘটেছে।
গত ৪ মার্চ রোববার গভীর রাতে শ্রীপুর উপজেলায় বদনীভাঙ্গা এলাকার হাশিখালি সেতুর কাছে মাওনা কালিয়াকৈর সড়কে গভীর রাতে সড়কে গাছ ফেলে পরিবহনে ডাকাতির সময় ডাকাতদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য হয়েছে। সম্প্রতি বড় বড় কয়েকটি ঘটনা ভাবিয়ে তুলেছে এলাকায় সকল শ্রেণীর পেশার মানুষদের।
অপরাধ সংঘটিত হবার পর অপরাধীদের গ্রেফতারে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
জয়দেবপুর থানার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হয়েছে। এই থানার কয়েকজন এসআই ও এএসআই’র হাতে পুরো থানার নিয়ন্ত্রণ। ভূমিদখল, জুট ব্যবসা, মাদক হেন কোন কাজ নেই এরা করে না। এতে করে সাধারন মানুষের প্রশ্ন আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে। এ সকল অপরাধসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন গাজীপুরবাসী।

গাজীপুরে আইন শৃঙ্খলার অবনতি- পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ!

আপডেট সময় ০২:৩৭:৩৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪

গাজীপুরে সদর, জয়দেবপুর ও শ্রীপুর থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় একের পর এক অপরাধ বেড়েই চলেছে।
মাদক সন্ত্রাস ভূমিদস্যু, চুরি, ডাকাতি ছিনতাই কিশোর গ্যাং অটোরিকশা ছিনতাই হত্যা, আত্নহত্যা, জমিদখলসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ দিন দিন বেড়েই চলেছে।
একই থানায় দীর্ঘদিন কর্মরত এসআই/এএসআইদের যোগসাজশে এধরণের অপরাধ বাড়ছে বলে জানান বিবেক বোদ্ধারা।

এসব এলাকায় চুরি ডাকাতি ছিনতাই হচ্ছে প্রতি রাতে কোথাও না কোথাও গরু চুরির ঘটনাও ঘটছে। রাস্তায় গাছ ফেলে সাধারণ মানুষ ও খেটে খাওয়া মানুষ গার্মেন্টস শ্রমিকদের আসা যাওয়ার পথ গতিরোধ করে মোটরসাইক, টাকা পয়সাসহ সাথে থাকা সব কিছু ছিনিয়ে নিচ্ছে।
সম্প্রতি রাজাবাড়ী ইউনিয়নের হালুকাইদ গ্রামে মৃত জমসেদ আলীর ছেলে হতদরিদ্র পরিবারের একমাত্র সম্বল তিনটি পালের গরু গোয়াল ঘরের তালা ভেঙ্গে চোর চক্রের সদস্যরা চুরি করে নিয়ে যায়।
একই রাতে প্রহলাপপুর ইউনিয়নের গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে।
গাজীপুর সদর উপজেলার জয়দেবপুর থানা এলাকার পাঁচপীর মাজার রোড মেম্বার বাড়ি- টু ইজ্জতপুর চলাচলের রাস্তায় ও বাঘের বাজার হইতে ভাওয়াল রিসোর্টের রাস্তাসহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত ডাকাতি ঘটনা ঘটেছে।
গত ৪ মার্চ রোববার গভীর রাতে শ্রীপুর উপজেলায় বদনীভাঙ্গা এলাকার হাশিখালি সেতুর কাছে মাওনা কালিয়াকৈর সড়কে গভীর রাতে সড়কে গাছ ফেলে পরিবহনে ডাকাতির সময় ডাকাতদের হামলায় দুই পুলিশ সদস্য হয়েছে। সম্প্রতি বড় বড় কয়েকটি ঘটনা ভাবিয়ে তুলেছে এলাকায় সকল শ্রেণীর পেশার মানুষদের।
অপরাধ সংঘটিত হবার পর অপরাধীদের গ্রেফতারে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
জয়দেবপুর থানার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হয়েছে। এই থানার কয়েকজন এসআই ও এএসআই’র হাতে পুরো থানার নিয়ন্ত্রণ। ভূমিদখল, জুট ব্যবসা, মাদক হেন কোন কাজ নেই এরা করে না। এতে করে সাধারন মানুষের প্রশ্ন আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে। এ সকল অপরাধসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন গাজীপুরবাসী।