ঢাকা ০৬:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

মোঃ রফিকুল ইসলাম রাফিক, গাইবান্ধা

রংপুর বিভাগসহ ৩টি বিভাগের ১৮টি জেলার প্রথম ধাপের প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানবন্ধন হয়েছে। বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) শহরের কাচারী বাজার এলাকায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।গাইবান্ধা জেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার্থীরা এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে।এ সময় বক্তারা বলেন, গত ৮ ডিসেম্বরের প্রথম ধাপে রংপুর বিভাগসহ ৩টি বিভাগের ১৮টি জেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত পরীক্ষায় ব্যাপক প্রশ্নফাঁস, প্রক্সি, ডিভাইস ব্যবহার ও অনিয়ম করা হয়। ফলে মেধাবী পরীক্ষার্থীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরফলে পরীক্ষার্থীরা গত ১২ ডিসেম্বর মৌলিক অধিকার ১০২ ধারায় হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন করে এবং ১৩টি অধিদপ্তর বরাবর চিঠি পাঠায়। কিন্তু সেই রিটের ফয়সালা না করেই গত ২০ ডিসেম্বর তরিঘড়ি করে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

শুধু তাই নয়, পরীক্ষায় সরাসরি যে পরীক্ষার্থীরা ডিভাইস জালিয়াতি, প্রশ্ন ফাঁস, অনিয়ম করে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে তাদেরও রোল নম্বর ফলাসীটে রয়েছে। এমনকি তাদের অনেকেই এখনও কারাভোগ করছে। তারা এতো অনিয়ম করে পরীক্ষায় অংশ নেয়ার পরও তাদের ফলাফল সিটে কিভাবে রোল নম্বর আসে। তাই মানববন্ধনে অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রংপুর বিভাগসহ ৩টি বিভাগের ১৮টি জেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ধাপের পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় পরীক্ষা নেয়ার দাবি জানান।

মানববন্ধন চলাকালে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন মো. সোহাগ প্রামানিক, মো: সাব্বির হোসাইন, সোহানুর রহমান, নজরুল ইসলাম, শাহিন মিয়া, মো: রিপন মিয়া, মোছা: নুরুন্নাহার আকতার, ফিরোজুল মিয়া, সোনালী আকতার, নুসরাত জাহান, মাহাফুজা আকতার প্রমুখ।

আপলোডকারীর তথ্য

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৫:৪৫:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩

মোঃ রফিকুল ইসলাম রাফিক, গাইবান্ধা

রংপুর বিভাগসহ ৩টি বিভাগের ১৮টি জেলার প্রথম ধাপের প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানবন্ধন হয়েছে। বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) শহরের কাচারী বাজার এলাকায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।গাইবান্ধা জেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার্থীরা এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে।এ সময় বক্তারা বলেন, গত ৮ ডিসেম্বরের প্রথম ধাপে রংপুর বিভাগসহ ৩টি বিভাগের ১৮টি জেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত পরীক্ষায় ব্যাপক প্রশ্নফাঁস, প্রক্সি, ডিভাইস ব্যবহার ও অনিয়ম করা হয়। ফলে মেধাবী পরীক্ষার্থীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরফলে পরীক্ষার্থীরা গত ১২ ডিসেম্বর মৌলিক অধিকার ১০২ ধারায় হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন করে এবং ১৩টি অধিদপ্তর বরাবর চিঠি পাঠায়। কিন্তু সেই রিটের ফয়সালা না করেই গত ২০ ডিসেম্বর তরিঘড়ি করে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

শুধু তাই নয়, পরীক্ষায় সরাসরি যে পরীক্ষার্থীরা ডিভাইস জালিয়াতি, প্রশ্ন ফাঁস, অনিয়ম করে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে তাদেরও রোল নম্বর ফলাসীটে রয়েছে। এমনকি তাদের অনেকেই এখনও কারাভোগ করছে। তারা এতো অনিয়ম করে পরীক্ষায় অংশ নেয়ার পরও তাদের ফলাফল সিটে কিভাবে রোল নম্বর আসে। তাই মানববন্ধনে অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রংপুর বিভাগসহ ৩টি বিভাগের ১৮টি জেলার প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ধাপের পরীক্ষা বাতিল করে পুনরায় পরীক্ষা নেয়ার দাবি জানান।

মানববন্ধন চলাকালে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন মো. সোহাগ প্রামানিক, মো: সাব্বির হোসাইন, সোহানুর রহমান, নজরুল ইসলাম, শাহিন মিয়া, মো: রিপন মিয়া, মোছা: নুরুন্নাহার আকতার, ফিরোজুল মিয়া, সোনালী আকতার, নুসরাত জাহান, মাহাফুজা আকতার প্রমুখ।